স্টাফ রিপোর্টার: শতকোটি টাকার মালিক রাজাপুরের সোহাগ ক্লিনিকের চেয়ারম্যান আহসান হাবীব সোহাগ। তিনি অবৈধ ভাবে আয়ের মধ্যে দিয়ে ঔষধ ব্যাবসার আরালে করেন মানব পাচার ও হাড়ের চালান বিক্রির হোতা বটে সাংবাদিক খাতায় নাম দিয়ে এসব চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তার উপর দূর্নীতি মামলা ২২ লাখ টাকার টেক্স ও কর ফাঁকি মামলা চলমান,তিনি ৪ লাখ টাকার ঘুষের বিনিময়ে তলব করেনা খুলনা কর বিভাগ।তার বিরুদ্ধে কথা বলেনা নিরহ গরীব লোকজন,তাদের কে প্রতি মাসে লক্ষধীক টাকার দান ক্ষয়রাত দেয় এর জন্য। বছরে তিনি সব খরচ বাদে ৯০ লক্ষ টাকা আয় করেন সোহাগ ক্লিনিক ও ইসলামিয়া ফার্মেসী দিয়ে।তার প্রতিদিন ৩/৪ টাকার আয় হয় ৩/৪ টি সেক্টর দিয়ে।
বাজারে ইসলামিয়া ফার্মেসীতে ৪ লক্ষ টাকার ঔষধ বিক্রি হয়,আদর্শ মোরে নতুন ভবনে সৈনিক ফার্মেসী থেকে প্রতিদিন ১/২ লক্ষ টাকা আয় হয়।তার সোহাক ক্লিনিক পুরাতন ও নতুন ভবন থেকে আয় হয় ২ লক্ষ টাকা।এতে প্রতিদিন ৭/৮ লক্ষ টাকা আয় হলে ব্যয় মাসের ৩/৪ লক্ষ টাকা হলেও আয় আছে ৩/৪ লক্ষ টাকা। মাসে ৩ লক্ষ আয় হলে বছর পার করলে ৯০ লক্ষ টাকা আয়।এছাড়া ক্লিনিকের গোপন আয় মানব পাচার ও মরা মানুষের হাড় বিক্রি করাই ছিল তার গোপন ব্যবসা, পাখি নামে একজন রাতে কাজে নামত সোহাগে পালিত সন্তাসী কবর থেকে হাড় সংগ্রহ, তার এসব কাজ ছাড়াও ১০/১২ জন মাফিয়া সন্ত্রাসী লালিত পালিত হয়ে আসছে।
চাকুরী দিয়ে ক্লিনিকের কাজে লাগিয়ে ব্যবসাসম্প্রসারণ ও ফয়দা লুটছে সোহাগ ক্লিনিকের মালিক আাহসান হাবীব সোহাগ। তার কাছে কোন সাংবাদিক বন্ধু নয় দেখে সত্রু চোখে, কারন, তার অবৈধ সব ধরা খাইতে পারে তার জন্য। তার কথামত না চললে সে চাকরি করতে পারেন না।তার সাংবাদিক হলো নাম মাত্র সমাজে চলা,গত কয়েক মাস আগে তার বিরুদ্ধে হমলা মামলা হয় এসব নিয়ে লেখা লেখি করেন,, তার অংশ তুলে ধরা হলোঃ অবশেষে জুয়েল ও আফজালের মিথ্যা মামলায় আমাদের নামে চার্যসিট দিলো রাজাপুর থানা পুলিশ।
তবে বাদ পড়েছে আদনান ও রবিউল, কারন রবিউলকে ফার্মেসি ও আদনানকে ক্লিনিক থেকে অব্যহতি দিয়েছি।
যেহেতু ৮ জন আসামির মধ্যে আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে আদনান ও রবিউলকে বাদ দেবার কারনে তাদের ২ জনকে বাদ দিয়ে বাকি ৬ জনের নামে চার্যসিট দিল, তা হলে বুঝত হবে সোহাগকে হয়রানি করার জন্যই মামলা ২ টি করা হয়েছিল। সোহাগের অপরাধ ঔষধে ব্যাবসা কমকরা।আর কম মুল্যে ঔষধ বিক্রি করার অপরাধে ইসলামিয়া ফার্মেসিতে আফজাল ফার্মেসির দলবল হামলা করে এবং হামলার মামলা থেকে বাচতে এবং গায়ের দামে ঔষধ বিক্রি করতে সোহাগকে বাধ্য করতে, জুয়েল ও আফজাল ২ টি মিথ্যা মামলা করে রাজাপুর থানায়। মামলার সাক্ষী হলো অন্য ফার্মেসির মালিক গন,, যেমন বাই পাসের হিরু, স্কুল মার্কেটের বাচ্চু খান ফার্মেসিরমালিক সহো অনেকে।
প্রশ্ন হলো আমাদের ইসলামিয়া ফার্মেসিতে হামলা করলো এবং সেই মামলা থেকে বাচতে হামলা কারিরা মামলা করলো এবং হামলাকারির পক্ষে সাক্ষী হলো বাইপাস ও স্কুল মার্কেটের ফার্মেসির মালিক?
তা হলে এতেই প্রমান করে হামলা ও মিথ্যা মামলা ২ টি সম্পুর্ণ উদ্দেশ্য প্রনিত হয়রানি মুলক। হয়রানি মুলক মিথ্যা মামলার চার্যসিট দিলো রাজাপুর থানা পুলিশ, তা হলে সত্য আজ নিরবে কাঁদবে। সবাই আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন,আল্লাহ যেন আমাদের এই মিথ্যা মামলা থেকে রক্ষা করেন,আমিন। নিজের সব কাজ আল্লাহ বক্ত দেখিয়ে আসছে তার মানব সমাজের মাঝে। অথচ তার অবাধে চলছে মাফিয়া চক্রের সাথে জঙ্গি গোষ্ঠীর পক্ষে। তিনি ধরা ছোয়ার বাইরে, তিনি রাজনৈতিক দলকে মুচলেকা দিয়ে আসছে।তার আয়ের কর ফাঁকি মামলা ধামা চাপা আছে।
উল্লেখ্য, রাজাপুরে সোহাগ ক্লিনিক এর বাড়িতে প্রথম মৌমিতা ক্লিনিক চালু ছিল এক বছর মিন্টু সিকদারের আওতায়।তার ব্যবসা রমরমা দেখা মাত্র সন্ত্রাসী হমলায় ভিতারিত করে স্থাপন করা হয় সোহাগ ক্লিনিক। মূলত তিনি অশিক্ষিত ও মূর্খ গন্ডার,তার মনে যা চায় তাই করবে।কারো পরামর্শ নিতে রাজী না টাকার গরমে।তার কর্মচারীরা গালমন্দ শুনে নিরবে চাকুরী করে আসছেন। মূখ খোলেনা চাকুরী হারানো ভয়ে। তার ম্যানেজার ওয়াদুদ সবচেয়ে বেশী লাঞ্চিত হয় ঘন্টায় ঘন্টায়,ইনচার্জ জসিম গালীগালাজ সহ্য করে কোন মতে টিকে আছে কর্মজীবনে।নার্স তো প্রতি নিয়ত গালমন্দ পায়।
তার বিরুদ্ধে কথা বলত আদনান ও কিছু কর্মচারী, এজন্য গত আমলে সাজানো হামলা চালিয়ে মুরাদকে দাগী বানায় তার উপর মামলা বসায়ে। রহস্য ঘেরা রাজাপুর উপজেলার মামলার রায় ঘুষের বিনিময়ে তিনি ছাড়াবার লাইন করত ওসিকে ফোন করে সাংবাদিক নেতা ভয় দেখিয়ে। তার গায়ের জোরে নানাবাড়ি জমি জবর দখল করে বিক্রি করে রিন হবার পথ দেখায় জনতার সামনে।তার অভিনয় হলো সব নাটক।এলাবাসী জানায়, সোহাগের বাবা ছিল একজন এম আর মার্কেটিং ঔষধ বিক্রি এস আর। সে চাকুরী বাদ দিয়ে দোকান দেয় ঔষধ ফার্মেসী। তার বসল বাড়ি ভান্ডারিয়া।রাজাপুর উপজেলার মধ্য কত ঔষধ ফার্মেসী আছে তারা ভাত খাইতে পারেনা,আয় নাই,অথচ সোহাগ ক্লিনিকের সিন্ডিকেট ব্যবসায় শতকোটি টাকার বনে গেছে বলে সবাই বলেন,কিভাবে সে এত ছোট রাজাপুর উপজেলায় মাসে ১ কোটি টাকা আয় করেন আসল রহস্য তদারকি করলে কেঁচো খুরত সাপ বেরিয়ে আসবে বলে গুনীজনের ধারনা।