পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ কার্প জাতীয় মাছ নিয়ে তিন বছরের গবেষনায় সফলতা পেয়েছেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।৭ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল দশটায়। ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের কার্প জাতীয় মাছ পুকুরে মজুদ করে ৭ থেকে ৮ মাসের মধ্যে আড়াই থেকে তিন কেজি ওজনে পরিনত করা হয়েছে। যেটা দক্ষিনাঞ্চলের চাষিদের জন্য ছিল অকল্পনীয়। ইতিমধ্যে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে অল্প সময়ে অধিক পরিমান মাছ উৎপাদন করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হয়েছেন পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার অনেক মৎস্য চাষী। অনেকেই নতুন এই প্রযুক্তির মাছ চাষে হচ্ছেন আগ্রহী।
দ্রুত বর্ধনশীল হওয়ায় চাষীসহ স্থানীয় বাজারে রুই, কাতলা, মৃগেল, সিলভার কার্প ও কমন কার্প মাছের রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। অন্যদিকে কার্প জাতীয় জাতীয় মাছ চাষ করে বাজারজাত করতে দক্ষিনাঞ্চলের চাষীদের দুই থেকে তিন বছর সময় লাগতো। তাও ৫০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি ওজনের বেশি হতোনা। এতে অনেক চাষীই কার্প জাতীয় মাছ চাষে আগ্রহ হারিয়েছে। সুস্বাদু কার্প জাতীয় মাছের চাহিদা তৈরি করতেই এ পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করা হয়েছে বলে জানান প্রধান গবেষক।