১ রোজা মানুষকে গুনাহের কার্য হইতে ফিরাইয়া রাখে। ২ রমজান মাসের খাওয়া ও পান করিবার হিসাবে হইবেনা। ৩ রোজার দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা যায়। ৪ আল্লাহ তা’আলা রোজাদারের রিযিক বর্ধিত করিয়া দেন। ৫ রোজাদারের ধন সম্পদ বর্ধিত হইয়া থাকে। ৬ রোজাদারের কাজ কর্ম ও পানাহার ইবাদতের মধ্যে গন্য হয়। ৭ রোজাদারের সৎ কাজ ও ইবাদতের পরিমান বৃদ্ধি করা হয়। ৮ রোজাদারের প্রতি আল্লাহর রহমত বৃদ্ধি পায়। ৯ আসমান ও যমিনের ফেরেশতাকুল রোজাদারের জন্য মাগফিরাত কামনা করিতে থাকে। ১০ রমজানের ইবাদতে অন্য মাস অপেক্ষা ৭০ গুন পুন্য নসীব হয়। ১১ রোজাদারের অন্তর নির্মল থাকে।তাই আল্লাহর জিকিরে সর্বদা ব্যস্ত থাকে।
১২ রোজাদারের শরীর পাপ পংকীলতা হইতে পবিত্র থাকে। ১৩ রমজান মাসে শয়তান ও তার সঙ্গীদেরকে বন্দী করে রাখা হয়। ১৪ মানুষের কুমন্ত্রনাকারী নফসের শক্তি দমন করা হয়। ১৫ জান্নাতের দ্বার উন্মুক্ত করে দেয়া হয়্ ১৬ জাহান্নামের দ্বার বন্ধ করে দেয়া হয়।
১৭ রোজাদারদের জন্য দৈনিক বেহেসত সুসজ্জিত করা হয় ১৮ রোজাদারদের দোয়া মুনাজাত কবুল করা হয়। ১৯ রমজানের প্রতি জুমায়ার দিবসে ৩৯ লক্ষ জাহান্নামীকে মুক্তি দেয়া হয়। ২০ রোজাদারের গুনাহ তাহাজ্জুদের ওয়াক্তে ক্ষমা করে দেয়া হয়।