Site icon Aparadh Bichitra

জেনে নিন রোজার ‍নিয়ত ও সেহেরীর ফযীলত

রোজার নিয়ত উচ্চারনঃ নাওয়াইতু আন্ আছুমা গাদাম মিন শাহ।রি রমাদ্বানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্বাব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আন্তাস সামীউল আ’লীম।

 সেহেরী খাওয়ার ফযীলত হাদীস শরীফে বর্নিত আছে:

 হযরত রাসুলুল্লাহ (সঃ) ফরমাইয়াছেন, হে ঈমানদারগন তোমরা সেহরী খাও্ কেননা, ছেহরীর আহারের প্রতি লোকমার পরিবর্তে আল্লাহ তা’আলা এক বৎসরের ইবাদতের সওয়াব দান করবেন। অন্য এক হাদীসে বর্নিত হয়েছে, হযরত রাসুলুল্লাহ (সঃ) এরশাদ করেছেনঃ হে বিশ্বাসী বান্দগন তোমরা রমজানের শেষ রাত্রিতে সেহরী খাও। যেহেতু এই পানাহারের কোন হিসাব হবে না। অন্য আর এক হাদীসে বর্নিত হয়েছে, হযরত রাসুলে করীম (সঃ) ফরমাইয়াছেন, তোমরা ইহুদীদের বিপরীতে কাজ করতে সেহরী খাও। যেহেতু ইহুদিগন সেহরী খায়না, যদিও তারা রোজা রাখে। আর যে সেহরী খেয়ে রোজা রাখবে সে ইহুদীদের সংখ্যানুপাতে সওয়াব লাব করবে।

আর এক রেওয়ায়েতে বর্নিত আছে, হযরত রাসুলুল্লাহ (সঃ) এরশাদ করেছেনঃ তোমাদের মধ্য হতে যে ব্যাক্তি সেহরী খাওয়া হতে বিরত থাকবে,

তার স্বভাব চরিত্র ইহুদীদের ন্যায় হয়ে যাবে।তবে কম করে হলেও দুই এক লোকমা সেহরী খাবে। যেহেতু ইহাতেও অসংখ্য সওয়াব লাব করবে।

আর এক হাদীসে বর্নিত হয়েছে, শেষ রাত্রিতে সেহরী খাওয়ার উদ্দেশ্যে নিদ্রা হতে জেগে নিম্নের দোয়াটি বেশী পরিমানে পাঠ করবে ইহাতে অশেষ সওয়াব পাওয়া যাবে। দোয়াটি ( ইয়া ওয়াসিয়াল্ মাগফিরাতি)