Site icon Aparadh Bichitra

হতভাগিনী দিপু বেগম দুটি সন্তান নিয়ে কোথায় যাবে, বর্তমান তারাগঞ্জে এক সাংবাদিকের আশ্রয় আছে

তারাগঞ্জে মর্মান্তিক দৃশ্য দেখে গর্জে উঠে নুর মোহাম্মদ বদরগঞ্জ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ, রংপুর জেলা তারাগঞ্জ উপজেলা সয়ার ভাদুপাড়া গ্রামের মরহুম দবির উদ্দিন এর কন্যা দুই সন্তানের জননী মোছাঃ দিপু বেগম। গরিব স্বামীর সংসার পিতার সমুন্নত করতে ভাইদের সহীত যুদ্ধ ঘোষণা দিয়েও বর্তমানে সে দুটি সন্তান নিয়ে দাঁড়াবে কোথায় এলাকায় আলোচনার ঝড় উঠেছে। গত প্রায় ১৪ বছর পূর্বে উক্ত তারাগঞ্জ উপজেলার ভীমপুর সরদারপাড়া গ্রামের আমিনুল হকের ছেলে মোঃ সাজু মিয়ার সাথে হতভাগিনী দিপু বেগমের বিবাহ হয় । সংসার চলাকালীন সময়ে তারা দুটি সন্তানের জনক ও জননী হয় । ইতিমধ্যে দিপু বেগম ভাইদের সংসারে আগুন জ্বালিয়ে যুদ্ধ ঘোষণার মাধ্যমে যৌতুক বাবদ নগদ-  এক লক্ষ-  তরকারি কাটার কাটারি সহ, থালা-বাসন, খাট-তোষপ, ইত্যাদি সহ ঘরে আলো জ্বালাতে হ্যারিকেনটা ও স্বামীর বাড়িতে নিয়ে যায় বলে সূত্রে জানা যায়। 

অপরাধ বিচিত্রার অনুসন্ধানে জানা যায়ঃ দিপুর শ্বশুর সরল প্রকৃতির, বেচারা সংসারে অভাবের কারনে বছরে 9 মাস ঢাকা সহরে রিকসা চালাইয়া বাড়িতে টাকা পাঠায়।

কিন্তু হ্যাবলা ও অলস স্বামী সাজু মিয়া জল্লাদীনি মা আন্জুয়ারা বেগম এবং কুচক্করী চাচা রেজাউল মুন্সি এর কথামতো সর্বক্ষণই অমানুষিক নির্যাতন চালায় এমনকি মা চাচা স্বামী মিলে বেদম নির্মমভাবে মারধর করে এই কিছুদিন পূর্বে গত ২০-০৩-২০২১ইং তিন-চারজন মিলে নির্মমভাবে মারপিট করিয়া তারাগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। 

হায়রে হতভাগিনী বাপের বাড়ির ১২ শতক জমি তাও বিক্রয় করিয়া স্বামীর বাড়িতে পাকা ঘর দিলে হাসপাতাল ফেরত হইবার প্রায় তিন মাস তবুও সন্তান নিয়ে কোথায় আছো কেহ খবর নিতে এসেছিল কি নারীদের এই পরিণতি কতদিন চলবে।

দিপু বেগম জাতির কাছে প্রশ্ন তুলে ধরেছে জল্লাদীনি শাশুড়ি আনজুয়ারা কুচক্রী দেবর রেজাউলের দিকে নজর দারি। সঠিক পথে ফিরে এসো ফলোআপ চলবে ……..