আমি গর্বিত আমি বাংলাদেশ পুলিশের সদস্য

0
677

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ “সেবাই  পুলিশের ধর্ম ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ। বাংলাদেশ পুলিশ সর্বদাই বাংলাদেশের জনগণকে সুরক্ষার করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। দেশ ও জাতির কল্যাণে সর্বদা নিয়োজিত আছেন বাংলাদেশ পুলিশ। করোনার প্রথম ধাপে বাংলাদেশ পুলিশের যে ভূমিকা পালন করেছে এটি তার একটি উদাহরণ। এছাড়াও দিন-রাত কঠোর পরিশ্রম করে সেবা দিচ্ছে বাংলাদেশের মানুষকে। এমন একটি পুলিশের কথা বলব, ঢাকা জেলার সাভার মডেল থানার বিরুলিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ অপূর্ব। তিনি,ব্যক্তি জীবনে  বাংলাদেশ পুলিশের এক জন সদস্য। ২০১৩ইং সালে ৩৪ তম ব্যাচে পুলিশের উপ-পদির্শক পদে যোগ দেন । এরপর থেকেই নিজেকে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত করে অন্যের সুখ-দুঃখের অংশীদারিত্ব গড়ে তুলেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশে যেদিন থেকে আমি যোগদান করেছি সেদিন থেকেই জনগণের সেবায় নিয়োজিত এবং আমার কর্তব্য থেকে আমি একচুলও নড়চড় হইনি।

আমি বর্তমানে, ঢাকা জেলার সাভার মডেল থানার বিরুলিয়া পুলিশ ফাঁড়ির টিচার্স হিসেবে নিয়োজিত আছি। সাভারের বহু পুরাতন এলাকা বিরুলিয়া আমি বিরুলিয়ার প্রত্যেকটি সাধারণ মানুষের খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করি।

আগের তুলনায় বিরুলিয়াকে শতভাগ শান্তিপূর্ণ ও মাদক, ভূমিদস্যুতা অন্যান্য অপকর্ম থেকে শতভাগ শান্তি সুরক্ষা দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে, আমার প্রত্যেকটি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আমার কাছে দিন আর রাত নেই। আমি শতভাগ সেবা দিয়ে আমার কর্মরত এলাকাকে আমি শান্তিপূর্ণ রাখার চেষ্টা করি।

আমি নিজেকে গর্বিত মনে করি কারণ আমি বাংলাদেশ পুলিশের একজন গর্বিত সদস্য। বর্তমান পুলিশ, আইনি সেবার পাশাপাশি সামাজিক উন্নয়নে নিজেদের ভূমিকা রেখেছেন। 

আমি নিজেও আমার ব্যক্তিগত অর্থ দিয়ে এলাকার ও সাধারন জনগনের  মাঝে আমার   যতটুক আছে ততটুকুই দিয়েই তাদের পাশে পাশে থাকার চেষ্টা করি। এবং ভবিষ্যতেও থাকবো ইনশাল্লাহ।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

seventeen − 15 =