চট্টগ্রাম প্রতিনিধি : চট্টগ্রাম নগরীর বায়জিদ এলাকা জুড়ে চলছে গ্রাম সিএনজির দৌরঝাঁপ। দিনের পর দিন মুক্ত বিহঙ্গের মতই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এসব গ্রাম সিএনজিগুলো। পুরো বায়জিদ থানা এলাকা জুড়ে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ বেশি চলছে গ্রাম সিএনজি । এছাড়ও অটো রিক্সা বা ব্যাটারি চালিত রিক্সা চলে ৫০০ টিরও বেশি। এসব গ্রাম সিএনজিগুলো টেক্সটাইল মোড় থেকে আলিনগর, টেক্সটাইল থেকে বায়জিদ থানা এর পর থানা থেকে আমিন জুট মিল, বায়জিদ অক্সিজেন মোড় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ সড়ক হাতে কুয়াইশ ও নয়ারহাট রোড চলাচল করে। অপর দিকে বায়জিদ টেক্সটাইল মোড় থেকে বায়জিদ থানা রোডে এবং টেক্সটাইল হতে ছিন্নমুল ও আলিনগর হতে পাত্রিগোনা এসব রোডে চলছে গ্রাম সিএনজি।
কিন্তু প্রশ্ন হলো মেট্রো এলাকায় গ্রাম সিএনজি চলা সম্পূর্ন নিষেধ। সরকারি নিষেধ থাকা সত্ত্বেও কিভাবে প্রশাসনের নাগের ডগা দিয়ে চলছে এসব গ্রাম সিএনজি ও ব্যাটারি চালিত রিক্সা।
এ বিষয় নিয়ে মোবাইলে বায়জিদ থানার ক্যাশিয়ার হানিফের সাথে কথা বলে জানা যায় এসব চট্টগ্রাম গ্রাম সি এন জি গাড়ী চালাতে হলে প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা করে চাঁদা দিতে হয় তাকে।
ক্যাশিয়ার হানিফ আরো বলেন, এই টাকা নিয়ে গিয়ে আমি বায়জিদ থানার ওসি কামরুজ্জামানকে স্যারকে দেই।
কিছুক্ষণ আগে রাঙামাটি সমিতি থেকে ও আমার নিজিস্ব বিকাশে টাকা এসেছে । কিন্তু গত রবিবার রাত ৭টার দিকে ছয়টি চট্টগ্রাম সি এন জি আতুরের ডিপো থেকে বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশের একটি টিম এসে গাড়ি থানায় নিয়ে গিয়ে সার্জেন্ট মোহাম্মদ মুজাহিদ চৌধুরীকে ডেকে এনে গাড়ি গুলো (Tow)করানো হয়।
প্রশ্নহলো বায়েজিদ বোস্তামী থানা সামনে থেকে টেক্সটাইল গেইট পযন্ত প্রতিনিয়ত চলছে গাড়ি এগুলো যেন দেখার নেই আজ কেহ। বায়েজিদ বোস্তামী থানা অফিসার্স ইনচার্জ কামরুজামানের নিকট জানতে চাইলে তিনি সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রাকে বলেন আমাদের থানায় হানিফ নামে কোন কেশিয়ার নেই এবং কি কোন পুলিশ সদস্য আমার থানায় নেই এবং তিনি আরও বলেন চট্টগ্রাম মহানগরীর অলিগলিতে আমাদের অভিযান আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে এবং থাকবে আমরা গত রবিবারে ৫টি এবং গতকাল সোমবার ২টি( tow) করেছি। এবং তিনি বলেন নগরীর প্রধান সড়ক গুলোতে গাড়ি চলছে কিন্তু বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় গ্রাম সি এন জি গুলো চলছে।