এম এ আবির, মালয়েশিয়া প্রতিনিধি, অভিভাসন বিভাগ ( জেআইএম) মালয়েশিয়ার সীমানা সম্পূর্ণ খোলার জন্য সিস্টেম, পাসপোর্ট বুক স্টক, এবং জনশক্তি দিক থেকে প্রস্তুুত বলে জানিয়েছেন ইমিগ্রেশন ডিরেক্টর – জেনারেল দাতুক খায়রুল দাযাইমি দাউদ। সরকার যদি আগের মত সম্পূর্ণ আন্তর্জাতিক সীমান্ত খোলার সিদ্ধান্ত নেই তাহলে, জেআইএম সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তুুত বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বারনামা কে।
তিনি বলেন, জেআইএমর কাছে ১.২ মিলিয়ন পাসপোর্ট বইয়ের মজুদ রয়েছে যা আগামী বছরের জুন পযন্ত চাহিদা মেটাতে পারে।পাসপোর্ট নবায়নের জন্য অনলাইন আবেদন সহজীকরণ করা হয়েছে যা ৩০ মিনিটের মধ্যে পাসপোর্ট ডেলিভারি দিতে সক্ষম। এর বাহিরে প্রায় আড়াই বছর ধরে বিশ্রাম নেওয়ার পর সমস্ত অটোগেইট সিস্টেম পুনরায় সক্রিয় করা হয়েছে। এখন থেকে মালয়েশিয়া প্রবেশ পথে প্রস্তুতি বাস্তবায়ন সম্পূর্ণ।
জনশক্তি দিক থেকে সকল অফিসার ও কর্মীদের আগের মত নিয়মিত অফিস করতে প্রস্তুুত।
খায়রুল দাযাইমি দাউদ গতকাল ইমিগ্রেশন সদর দফতরে অনলাইন মালয়েশিয়ান পাসপোর্ট নবায়ন ( পিএমএ) পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ করেছেন।
তিনি আরো বলনে, My TravelPass আবেদন শ্রেণি বিভাগে কিছুটা শিথিলতার কারণে এই বছর মাঝামাঝি থেকে আবেদন বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকার আন্তর্জাতিক সীমান্ত পুনরায় সম্পূর্ণ রুপে চালু করার ঘোষণা দিলে এই আবেদন সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী দাতুক সেরি ইসমাইল সাবরি ইয়াকুব ঘোষণা করেছিলেন যে, জাতীয় টিকাদান কর্মসূচীর আওতায় দেশের মোট জনসংখ্যা ৯০ শতাংশ ভ্যাকসিন দেওয়া সম্পূর্ণ হলে মালয়েশিয়াানদের মাই ট্রাভেলপাস আবেদন ছাড়াই দেশের বাহিরে যেতে পারবে এবং বিদেশি নাগরিকরা মাই ট্রাভেল পাসে আবেদন করে মালয়েশিয়া প্রবেশ করতে পারবে।
অনলাইন পাইলট প্রকল্পের মত বিশেষ কাউন্টার গুলি দেশব্যাপী ইমিগ্রেশন অফিসগুলোতে সম্প্রসারিত করা হবে যাতে জনগণ এই সিস্টেমে সুবিধা নিতে সক্ষম হয়।