সাংবাদিকতা সমাজের দর্পণ স্বরূপ। এই মহান পেশা গ্রহণযোগ্যতা এখন শুধু প্রশ্নবিদ্ধ নয় বরং ক্ষেত্র বিশেষে সাধারণ মানুষের কাছে এ যেন এক মুতিমান আতঙ্ক। মূলধারায় গণমাধ্যম এবং সাংবাদিকদের পাশাপাশি পাড়ায়-মহল্লায় গজিয়ে ওঠা হাজার হাজার নামসর্বস্ব গনমাধ্যমের লাখো লাখো সংবাদকর্মীর নামে কতটা অপসাংবাদিকতা করছে তা এখন দিনের আলোর মত পরিষ্কার। গত ৩১শে জানুয়ারি ২০২০ইং ফ্রিষ্টাইল কথিত নারী সাংবাদিক মোসাম্মৎ শামীমা খানম ওরফে প্রতিবন্ধী বেবি ৪৫নং ওয়ার্ড পূর্ব আরিচপুর নদীর পাড়ে ছোট ছোট ব্যবসা কেন্দ্রস্থল তন্মধ্যে পুরাতন বস্তার দোকান মুদি দোকান কম্পিউটারের দোকান কেরাম বোর্ড ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণীর পেশাজীবী মানুষের বসবাস।
সাংবাদিকারী মোসাম্মৎ শামীমা খানম ওরফে প্রতিবন্ধী বেবীর নামে সাধারণ মানুষের অভিযোগের শেষ নেই। এই কথিত সাংবাদিক শামীমা খানম বেবির অত্যাচারে অতিষ্ঠ টঙ্গী বাজার সহ পূর্ব আরিচপুর এর সাধারণ মানুষ। ছোট ছোট ব্যবসায়ীরা কোন পণ্য কেনা-বেচা করলেই এই চাঁদাবাজ শামীমা খান কে চাঁদা দিতে হবে এ যেন এক নিয়মে পরিণত হয়ে গেছে
পূর্ণ তুরাগ নদীর পারের তীরে গড়ে ওঠা দোকানপাট থেকে শুরু করে বাসাবাড়ি সব জায়গায় চাঁদা দাবি করে আসছে। চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ বিভিন্ন অপকর্ম ও নানাবিধ প্রতারণার শিকার।আমাদের জাতীয় অপরাধ বিচিত্রার অনুসন্ধানী দল টি চাঁদাবাজ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম সহ পাঁচটি মামলার কাগজপএ কার্যালয়ে এসে পৌঁছিয়েছে। এমনকি পদ্মা সমবায় সমিতি লিঃ এর সাইনবোর্ড লাগিয়ে সাধারণ মানুষ নিকট লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের প্রমাণাদি ও পাওয়া গেছে। এই চাঁদাবাজ নারী সাংবাদিককে বিভিন্ন সময় গ্রামীণ টিভি নিজের ছবি আপলোড করে সাংবাদিক পরিচয়ের বেশ কিছু গোপন তথ্য পাওয়া গেছে। এমনকি কথিত সাংবাদিকের ভাইদের বিরুদ্ধে চুরি ছিনতাই ডাকাতি মামলা সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। প্রতিটি মামলার নাম্বারও বাদীর নামসহ বিভিন্ন অভিযোগ এবং চাঞ্চল্যকর তথ্য নিয়ে আমাদের জাতীয় অপরাধ বিচিত্রা ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশ করা হবে।অপরাধ বিচিত্রা চোখ রাখুন।