১)সুরা ফাতিহা পাঠ করার পর, সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করে দু’আ করলে দু’আ কবুল হয়।(মুসলিম, মূল কিতাব-৮০৬,এ্যান্ড্রয়েট এ্যাপ-১৭৬২) (২) অনুপস্থিত ব্যক্তির জন্য দু’আ, কোন মুসলিমের অগোচরে অন্য মুসলিমের জন্য দু’আ করলে দু’আ কবুল হয়। (মুসলিম -৬৮২২)
৩) জালিমের বিরুদ্ধে মাজলুম ব্যক্তির দু’আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৪৪৮)
৪) মা-বাবা তার সন্তানের জন্য দু’আ করলে দোয়া কবুল হয় ৷ (তিরমীযি-৩৪৪৮)
৫) নেককার সন্তানের দু’আ কবুল হয়। (বাবা-মায়ের জন্য তাদের মৃত্যুর পর)। (আবু দাউদ-২৮৮০)
৬) আরাফাতের ময়দানে দু’আ করলে দু’আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৫৮৫)
৭) বিপদগ্রস্ত অসহায় ব্যক্তির দু’আ তাড়াতাড়ি কবুল হয়। (সূরা নমল ৬২,৫৭ ও সূরা ইসরার ৬৭ নাম্বার আয়াত)
৮) সেজদায় দু’আ করলে দু’আ কবুল হয়। (নাসায়ী১০৪৫)
৯) হজ্জের স্থানসমূহের দু’আ তাড়াতাড়ি কবুল হয়। যেমন: আরাফাহ, মুজদালিফা, মিনা…। (ইবনে মাজাহ-২৮৯২)
১০) হজ্জ করা অবস্থায় হাজ্জীর দু’আ কবুল হয়। (ইবনে মাজাহ-২৮৯৩)
১১) উমরাহ করার সময় উমরাহকারীর দু’আ কবুল হয়। (নাসায়ী-২৬২৫)
১২) আযানের পর দু’আ কবুল হয়। (তিরমীযি-২১০)
১৩) ক্বিতাল চলাকালীন সময় দু’আ করলে দু’আ কবুল হয়। (আবু দাউদ-২৫৪০)
১৪) বৃষ্টি বর্ষণকালে দু’আ করলে দু’আ কবুল হয়। (আবু দাউদ-২৫৪০)
১৫) শেষ রাতের দু’আ, তাহাজ্জুদের সময়কার দু’আ কবুল হয়। (বুখারী-১১৪৫)
১৬) জুম্মার দিনে দু’আ কবুল হয়, আসরের শেষ দিকে তালাশ করার জন্য নির্দেশ আছে। (নাসায়ী-১৩৮৯)
১৭) লাইলাতুল ক্বদরের রাত্রির দু’আ কবুল হয়। (বুখারী ও মুসলিম)
১৮) আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়কার দু’আ কবুল হয়। (আহমাদ-১৪৬৮৯, মুসলিম -৬৬৮)
১৯) ফরয সালাতের শেষ অংশে দু’আ করলে কবুল হয়। (সালাম ফিরানোর আগে)। (রিয়াদুস স্বালেহীন ১৫০৮, তিরমীযি-৩৪৯৯)
২০),মুসাফিরের দু’আ কবুল হয়। (সফর অবস্থায়)। (তিরমীযি-৩৪৪৮)
২১) রোজাদার ব্যক্তির দু’আ কবুল হয়। (রোজা অবস্থায়) । (ইবনে মাজাহ-১৭৫২)
২২) ন্যায়পরায়ণ শাসকের দু’আ কবুল হয়। (তিরমীযি-২৫২৬)
২৩) দু’আ ইউনুস পাঠ করে দু’আ করলে দু’আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৫০৫) দোয়া ইউনুস: লা ইলাহা ইল্লা-আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমীন।