খিলক্ষেত থানার এসআই সজিব বাহিনীর ফিটিং ও গ্রেপ্তার বাণিজ্য

0
916

হাবিব সরকার স্বাধীন: গণপ্রজানন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, যোগ্য পিতার যোগ্য মুজিব কন্যা শেখ হাসিনা তিনি তার বক্তব্যতে বলেছেন দুর্নীতির আওতায় নেতা-নেত্রী-কর্মী অথবা মন্ত্রী আমলা প্রশাসনের যেই হোক না কেন কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। আমি মুজিব কন্যা অন্যায় করি না অন্যায়কে প্রশ্রয় দেই না। হইচয় পড়েছে সরকার প্রধানের  বক্তব্য শুনে অপরাধ মহলের। অপরাধী, দুর্নীতিবাজ, স্বাস্থ্য খাত, ভ‚মিদস্যুদের। তবুও টনক নড়েনী অসাধু কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তাগণদের। তেমনী গুলশান জোন খিলক্ষেত থানা এসআই সজীব সাদা পোশাকে রাত দিন দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন মনগড়া মত যাকে তাকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে মামলায়। এস আই সজীব একাধিক মাদক ব্যবসায়ীকে তার নিজস্ব সোর্স বানিয়ে সাধারণ মানুষকে বিভিন্নভাবে মামলার ভয় দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে তার  বিরুদ্ধে। নিজেকে স্পেশাল টিমের প্রধান দাবি করে নানান রকম কুকর্ম করে যাচ্ছেন সোর্সের মাধ্যমে এস আই সজীব, আনসার নবী, পুলিশের পোশাক ছাড়া সাদা পোশাকে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে  এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তরে। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে সাদা পোশাকে চলছে গ্রেফতার-নামে বাণিজ্য। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খিলক্ষেত থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান কাউকে তোয়াক্কা করে না এস আই  সজীব ও তার বাহিনীর সদস্যরা। হাইকোর্ট নিষিদ্ধ থাকলেও হাইকোর্টের কথাকে অমান্য করে একাধিক সোর্স সহযোগিতায় নানান রকম কুকর্ম করছে বলেও অভিযোগ উঠেছেন তার নিজস্ব গড়া বাহিনীর বিরুদ্ধে। আনসার নবী, সোর্স এর প্রধান শাকিল এবং সাদা পোশাকে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন খিলক্ষেতের প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তরে। পুলিশের চাকরি করলে সব কিছু করা যায় এমনটাই ধারণা করছেন এসআই সজীব। প্রধানমন্ত্রীর কথা অমান্য করে ধরাকে সরা জ্ঞান করে নানা ধরণের অবৈধ কর্মকান্ডে লিপ্ত বলে জানান ভুক্তভোগি জনগণ ও স্থানীয় সংবাদ কর্মীবৃন্দ। এখানে উল্লেখ থাকে যে, পুলিশ হচ্ছে জনসাধারণের ভরসা। কিছু পুলিশ আছে ক্ষমতাকে অপব্যবহার করে নিজেরা আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে।  তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে সজীব ও আনসার নবী সোর্স শাকিল এর লালসার শিকার হন সংবাদকর্মী ও অসহায় ভুক্তভোগী নারী। এই ক্ষমতার অপব্যবহারকারী পুলিশকে নিয়ে আজকে এই প্রতিবেদন..

সংবাদকর্মীরা ভুক্তভোগী নারীকে বলেন এ বিষয়ে যদি কখনও কাউকে কোন কিছু প্রকাশ করা হয় তাহলে মনে রাখিস এখন কি হয়েছে পরবর্তীতে তার চেয়ে ভয়ংকর অবস্থা হবে। মনে রাখিস আমি কিন্তু পুলিশ। আমি চাইলে সব পারি। একজন সাংবাদিককে কিভাবে শায়েস্তা করতে হয় তা ভালই জানা আছে। এবং তার সাথে পালিত সোর্স শাকিল কে যেন কেউ কিছু না বলার জন্য হুমকি প্রদান করেন পুলিশ কর্মকর্তা এস আই সজীব। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম বিএমএসএফ’র কেন্দ্রীয় নেতা সাংবাদিক হাবিব সরকার স্বাধীনকে পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (ইগঝঋ)। প্রতিবাদ পত্রে কেন্দ্রীয় বিএমএসএফ সভাপতি শহিদুল ইসলাম পাইলট, সিনিয়র সহ-সভাপতি সাঈদুর রহমান রিমন। ও সাধারন সম্পাদক জসীম মাহমুদ বলেন। সাংবাদিক হাবিব সরকার স্বাধীন ঢাকা বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, গুলশান ও বনানী থানা এলাকায় মাদক কারবারের সাথে পুলিশ প্রশাসনের যোগসূত্র নিয়ে একাধিক নিউজ করেন। এতে দুর্নীতিবাজ পুলিশ প্রশাসনের কতিপয় সদস্য সাংবাদিক স্বাধীনের উপর সংক্ষুব্ধ হন। মূলধারার সংবাদ কর্মীর কলমের শক্তির কাছে পেরে না ওঠে খিলক্ষেত থানার উপ-পরদর্শক সজীব হয়রানীমূলক মামলার আশ্রয় নিয়ে তাকে গ্রেফতার করেছে। ব্যক্তি জীবনে স্বাধীন অধুমপায়ী। অথচ তাকে দেওয়া হয়েছে মাদক সেবনের মামলা! বিএমএসএফ নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, আমরা এই ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা থেকে অবিলম্বে তাকে মুক্তি দেওয়ার দাবী জানাচ্ছি। অন্যথায় সারাদেশের সাংবাদিক সমাজ রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে। নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, মামলা-হামলায় কলম যোদ্ধারা ভয় পায়না। কলমের শক্তিকে মামলা দিয়ে দমানো যাবেনা। সত্য কোন দিন ঢেকে রাখা যাবেনা। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। হয়রানীমূলক মিথ্যা মামলার পিছনের অনূঘটক কে বা কারা, সেটাও বেরিয়ে আসবে।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

four × one =