রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত সকল কমিশনে সংখ্যালঘু ও নারী প্রতিনিধি রাখার দাবি
রাষ্ট্র সংস্কারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে ১০টি কমিশন গঠন করেছে, তাকে স্বাগত জানিয়েছেন বৈষম্য বিরোধী গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবার কল্যাণ পরিষদের সভাপতি হারুনূর রশিদ।
২৭ অক্টোবর (রোববার) সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, ছাত্র—জনতার গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী রাষ্ট্র সংস্কারে জন্য যে ১০টি কমিশন করা হয়েছে প্রত্যেকটি কমিশনে একজন সংখ্যালঘু ও একজন নারী প্রতিনিধি যুক্ত করা উচিত বলে আমরা মনে করি। একই সাথে প্রত্যেক কমিশনে ৮টি বিভাগের প্রতিনিধির অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময়ে ব্যাপক ব্যাংক লুন্ঠনের কারণে দেশের অর্থনীতি আজ চরম হুমকির মুখে। ব্যাংক লুন্ঠনকারীদের চিহ্নিত করা, পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা, নামে—বেনামে নেওয়া ঋণের টাকা ফেরত আনা এবং সর্বোপরি ব্যাংকে সুশাসন ফিরিয়ে আনতে “ব্যাংক কমিশন” গঠন করা অতীব জরুরি। তাই আমরা অবিলম্বে বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী ব্যাংক কমিশন গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি।