অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের অভিযোগ দলগুলোর বিরুদ্ধে।
হাইকোর্টে দুটি পৃথক রিট আবেদন করেছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম ও হাসিবুল ইসলাম।
একটি রিটে আওয়ামী লীগ সহ ১১টি দলকে কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম চালানোর অনুমতি না দিতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছিল। রিট আবেদনে গনহত্যা, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা, বেআইনি প্রক্রিয়ায় সংবিধানের দোহাই দিয়ে অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের অভিযোগ আনা হয়েছিল দলগুলোর বিরুদ্ধে।
অপর রিটে দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল জানতে চাওয়া হয়েছিল। ১৪,১৮ ও ২৪ইং সনে অনুষ্ঠিত এসব নির্বাচনের গেজেট কেন বাতিল ঘোষণা করা হবে না, সে বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছিল।
বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে এবি পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি দল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।
সেখানে সারজিস আলমের কাছে সাংবাদিকেরা বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান। তিনি বলেন, ‘গত ১৬ বছর যেভাবে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে, তা আমরা করতে চাই না। আমরা এমনভাবে রিট করব যে পুরো বাংলাদেশের মানুষ সব সময় তার সাক্ষী দেবে। ওই রিটের এডিট থেকে শুরু করে যা কিছু রয়েছে, তা কমপ্লিট (সম্পূর্ণ) করে হয়তো আগামীকাল বা সর্বোচ্চ হলে পরশু দিনের মধ্যে আমরা বিষয়টি গণমাধ্যমের সামনে নিয়ে আসব।