স্টাফ রিপোর্টার: ঢাকার দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৬৫ নং ওয়ার্ড দক্ষিণ মাতুয়াইল মেডিকেল রোড আবাসিক এলাকার কথিত (শামীমবাগ ) এলাকার নির্যাতিত জনসাধারণ উক্ত সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ শামীম বাহিনীর প্রধান শামীম অরফে শাইম্মা ও তারয় সহযোগী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে গ্রেফতার করার জন্য অনুরোধ করিতেছি (১) শামীম মিয়া ওরফে শাইম্মা পিতা মোঃ আলাউদ্দিন ওস্তাগার বাড়ী ৬৫নং ওয়ার্ড সাং মাতুয়াইল দক্ষিণপাড়া যাত্রাবাড়ী ঢাকা (মোবাইল নং ০১৯১ ০০৪০৯৬১) সে একজন
আওয়ামী লীগের কুখ্যাত সন্ত্রাসী অবৈধ অস্ত্রধারী ভূমিদস্যু নারী ধর্ষণকারী মাদক ব্যবসায়ী ও চাঁদাবাজ হিসেবে মেডিকেল রোড আবাসিক এলাকায় পরিচিত। উক্ত সন্ত্রাসী ও চাঁদা বাজ স্বৈরাচার হাসিনার আমলে যুবলীগ কর্মী হিসেবে দক্ষিণ মাতুয়াইল মেডিকেল রোড আবাসিক এলাকায় ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সন্ত্রাসী ও অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ও মিথ্যা মামলা এবং রাস্তা উন্নয়ন করবে বলে বিএনপি নেতাকর্মী তথা এলাকার জনসাধারণ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা নিয়ে গেছে। তার বাড়ি মাতুয়াইল দক্ষিণপাড়া অথচ প্রভাব বিস্তার ও অবৈধভাবে চাঁদাবাজি করার জন্য সে মেডিকেল রোড আবাসিক এলাকার ১৩ তলা বিল্ডিং সংলগ্ন ইটা বালু সিমেন্টের দোকান খুলে বসে এবং এখানে একটি ক্লাব ঘর করে বিভিন্ন এলাকা থেকে সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ ও মাদক ব্যবসায়ীদের কে নিয়ে একটি বাহিনী গঠন করে এতে শাইম্মা মানুষের জমি দখল চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসা শুরু করে। প্রতিদিন প্রায় দেড় লক্ষটাকা মাদক বেচাকেনা থেকে পেয়ে থাকে শাইম্মা। এইএলাকা কে মাদকের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিণত করেছে কেউ যদি প্রতিবাদ বা সমালোচনা করে তার লালিত পালিত সন্ত্রাসী বাহিনীদেরকেদিয়ে মারধোর ও মাদক দিয়ে মামলা জড়িয়ে দেয়। সন্ত্রাসীদের মধ্যে রাসেল হাওলাদার , পিতাঃ আব্দুল জব্বার (যুবলীগ সন্ত্রাসী ও ডিস-ওয়াইফাই ব্যবসায়ী) রাকিব, লিটন,ইমরান হোসেন, পিতাঃ এজাজ মিয়া, সুমন, পিতাঃ অজ্ঞাত, (ওয়াইফাই ব্যবসায়ী) রুবেল হোসেন, পিতাঃ অজ্ঞাত, মোঃ ইউসুফ মিয়া, পিতা, অজ্ঞাত, (ইকোনোফ্যান) ম্যানেজার হাবিব ( মোবাইল নং০১৮১৩৩২৫৫১৭) ইঃ একরামুল বাবু, পিতাঃ মহিউদ্দিন সহ নাম না জানা আরো ১৫-২০ জনসন্ত্রাসী এছাড়া তার অফিসের পিছনে একটি টর্চার সেল রয়েছে সেখানে যারা তার বিরুদ্ধে কথা বলে তাদেরকে ধরে এনে সন্ত্রাসীদের কে দিয়েই এবং নিজেও গায়ে হাত তুলে ও বিভিন্নভাবে শারীরিক নির্যাতন করে পরে মোটা অংকের বিনিময়ে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। শামীম বাহিনীর প্রধান অরফে শাইম্মা এলাকার বাড়ীর মালিকদেরকে অপদস্ত অপমান ও শায়েস্তা করার জন্য সন্ত্রাসী রাকিব ওরফে বাস্তহারা চোরা রাকিবকে দিয়েমারধোর করা হয় এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়। প্রতিদিন পাঁচশত টাকা হাজিরা হিসেবে সন্ত্রাসী তথা চোরা রাকিবকে একাজেনিয়োজিত রাখা হয়েছে। এলাকার সবচেয়ে প্রবীণ বাড়ীওয়ালা মোহাম্মদ রফিকুল্লাহ অরপে বিদ্যুৎ রফিককে (মোবাইলনং০১৯১৬৭৭৫৬৯৩) এলাকার বাড়ীর মালিক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রায়হানকে, বিশিষ্ট ঔষধব্যবসায়ী আলহাজ মামুনকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্র রায়হানকে, এলাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও তুষার প্রাণ কোম্পানি আমির হোসেন, এলাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব মোবারক হোসেন মোল্লা ও তার ছেলে পুলিশের এএসআই শাহাদাত হোসেন, শামসুদ্দিন আরবে শামসুল নেতা, গণধিকার পরিষদের একাংশের নেতা মোঃ ইসমাইল হোসেন, গাজী শাহ আলম, দুলাল, নাজমুল আালম, জাহাঙ্গীর সহ এলাকার অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিকে বিভিন্নভাবে লাঞ্ছিত ও শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। জনসাধারণ অস্বস্তি বোধ করছে। তার সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ হয়েছে। এলাকার অনেক পটের মালিক এবং বিল্ডিং এর মালিক ভাড়াটিয়া সহ অনেকেই এই এলাকার ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। বর্তমানে তার সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজির কারণে কোন ভাড়াটিয়া এলাকা প্রবেশ করছে না এখানে কোন ব্যবসা-বাণিজ্য নাই শামীম ওরফে সাইম্ম উক্ত এলাকা থেকে প্রায় ৫ কোটি টাকার অধিক চাঁদাবাজি করেছে। স্বৈরাচার হাসিনার আমলে যুবলীগ কর্মী সন্ত্র চাঁদাবাজ শামীম বাহিনী প্রধান শাইম্মা তুষার ফ্যান ফ্যাক্টরির কোম্পানি আমির হোসেন এর কারখানায় সন্ত্রাসী হামলা করে মোটা অংকে টাকা চাঁদা নিয়ে যায়। একপর্যায়ে আরো চাদা দেওয়ার জন্য শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করে এরপর কারখানার মালিক আইনের আশ্রয় নিয়ে থানায় মামলা করে র্যাব এর কাছে মামলা করে করলে র্যাব তাকে এরেস্ট কওে নিয়ে যায় এবং ব্যাপক জিজ্ঞাসা বাদে সত্যতা স্বীকার করে এতে μসফাযরের অর্ডার হয়ে। ঢাকা ৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম হাবিবুর রহমান মোল্লা ১০ লক্ষ টাকা মুসল্লীকা দিয়ে তাকে জামিনে নিয়ে আসে এবং বেশ কিছুদিন জেল হাজতে ছিল। এছাড়া তার ছোট বড় কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ রয়েছে সে এলাকায় সন্ত্রাসীদের কে দিয়ে মাদকদ্রব্য অবাধে বিμি করছে উক্ত এলাকাটিকে মাদকের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিণত করছে এলাকার মানুষ কেউ ভয মুখ খুলছে না। এক অনুসন্ধান ও এলাকার কয়েকজন বাড়ীর মালিক জানান। এলাকার কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি দের ছত্রছায় সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতার কারণে উক্ত সন্ত্রাসী শামীম বাহিনী প্রধান ও তার সঙ্গীয় সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রদেরকে ভিন্নভাবে হুমকি ধমকি ভয়-ভীতি এবং বিএনপি সমর্থিত নেতা কর্মীদেরকে বিভিন্নভাবে ভয় ভীতি ও হুমকি প্রদান করে আওয়ামী বাকশালী শাসন কার্যμম করছে। গত ৩০ নভেম্বর বাদ এশা রাত আনুমানিক ৮ঃ০০ ঘটিকার সময় কদমতলী ও যাত্রাবাড়ী থানার তালিকাভুক্ত আসামি শামীম বাহিনী প্রধান শামীম , সন্ত্রাসী রাসেল হাওলাদার, সহ ৬-৭ জন অজ্ঞাত সন্ত্রাসীসহ এ এইচ এম হাবিবুর রহমান পাটোয়ারীর ঔষধের দোকানে হামলা ভাঙচুর ও লুটপাট এবং তাকে এলোপাাতাড়ী কিল, ঘুসি, গলা টিপে হত্যা করতে চেয়েছে। তার আত্মচিৎকারে আশপাশের লোকজন ও তার শালী লাকি আক্তার ,তার স্ত্রী ও তার ছেলেরা সহ মারাত্মক আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছি। তার দোকান থেকে নগদ টাকা সহ দামি দামি ঔষধপত্র লুটপাট করে নিয়ে যায়। তার কয়েক লক্ষ টাকা ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়। বর্তমানে উক্ত সন্ত্রাসী শামীম বাহিনী ও তার সঙ্গীয় সন্ত্রাসীরা তাকে থানা ও আদালতে মামলা না করার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি ও এলাকায় আরো বড় ধরনের হাঙ্গামা ও রক্তাক্ত সংঘর্ষ করার সন্ত্রাসীদের কে নিয়ে মহড়া দিচ্ছে তাই আমি আইনের প্রতি শ্রর্দাশীল হয়ে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা ও তাদেরকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্ত শাস্তি দেওয়ার জন্য প্রশাসন ও দেশবাসীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন।