কালিয়াকৈর জইনা বাজার চৌরাস্তা হয়ে পূর্বাচল কাঞ্চন ব্রিজ পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত চোরাই তোলের দোকান, চালকরা এসব দোকানে কম দামে তৈরি বিক্রি করে
কালিগঞ্জ থেকে কালিয়াকৈর জইনা বাজার চৌরাস্তা হয়ে পূর্বাচল কাঞ্চন ব্রিজ পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত চোরাই তোলের দোকান প্রতিদিন বিভিন্ন প্রকার গাড়ি থেকে চালকরা এসব দোকানে কম দামে তৈরি বিক্রি করে
গাজীপুর জেলা ছাড়াও বিভিন্ন জেলার শিল্প কারখানার সরকারি ও বেসরকারি গাড়ি
ট্রাক কভার ভ্যান পাইভেট কার গাড়ি থেকে চালকরা তৈলের টাংকির মুখ খুলে পাইপের সাহায্যে মালিককে না জানিয়ে তৈল চুরি করে প্রতি লিটার ডিজেল ৫৫ টাকা ৬০টাকায় বিক্রি করে
পেট্রোল আর অকটেন ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি করে শিল্প কারখানার ট্রাক ও কভারমেন্ট থেকেই বেশি বিক্রি হয
গাজীপুরে কাঞ্চন ব্রিজ পূর্বাচল দিয়ে এশিয়ান হাই হয়ে চৌরাস্তা ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের, নাওজোর, কড্ডা, বাই মাল ,কোনাবাড়ির ,চান্দরা, কালিয়াকৈর। ঢাকা ময়মনসিংহ রোডর সালনা ,পুরাবাড়ি ,রাজেন্দ্রপুর বাঘের বাজার ,মাওনা ,জয়না বাজার, চৌরাস্তার বাইপাস ,ঝাজর, টঙ্গী, নিমতলী ,মাজু খান, সহ আরো বিভিন্ন এলাকার গড়ে তোলা দোকান
বেশিরভাগ সরকারি জমি দখল করে টিনের তৈরি এসব দোকান ঘর তুলেছে এ সমস্ত প্রতিটি দোকান থেকে কিছু কিছু অসৎ পুলিশ কর্মকর্তা ও অপসংবাদিক রা মাসোয়ারা নিয়ে থাকে
সালনা ,পুরা বাড়ি, রাজেন্দ্রপুর, মাস্টার বাড়ি, বাগেরবাজার ,এলাকায় প্রায় প্রায় ১২ টি দোকানের অসৎ পুলিশ ও অপসংবাদিকদের মাসোহারা
নিয়ন্ত্রণ করে গোড়াবাড়ি চোরাই তৈলের দোকানদার মামুন
এদিকে নাও জোর, কড্ডা, কোনাবাড়ী ,বাইমাল ,সহ প্রায় বারোটি দোকানের মাসোহারা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে দুই দোকানের চোরায় তোলের মালিক মুরসালিন মুরসালিনের নামে বাসন থানায় তেল চুরির মামলা আছে । তৈলচরির মামলায় প্রায় তিন মাস জেল খেটে জেল থেকে বের হয়ে আবারো পুরানো চুরির ব্যবসায় সাথে জড়িত । সরকারি ও বেসরকারি চায়না প্রোজেক্টের পাথর ও লোহা ,রড়, চুরিতে জড়িত মোরসালিন।