শবে বরাতের রাতে বাদ মাগরিব ৭টি বড়ই পাতা গরম পানিতে সিদ্ধ করে ঐ গরম পানি কুসুম গরম করে গোসল করার ফজিলত

- ফজিলত* পূর্ণ একবছর যাদুটুনা থেকে আল্লাহ পাক রক্ষা করবেন।
মাগরিবের নামাজের পর ২ রাকাত নফল নামাজ পড়বেন। প্রত্যক রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা হাশরের শেষ ৩ আয়াত,১বার সূরা ইখলাস।
*ফজিলত * আল্লাহ বান্দার সমস্ত গুনাহ মাফ করেন দিবেন।
এশার নামাজের পূর্বে ২রাকাতের নিয়্যতে ৮ রাকাত নফল নামাজ পড়বেন। প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা ইখলাছ ৫ বার।
ফজিলত যত বড় গুনাহই হোক না কেন আল্লাহ পাক মাফ করে দিবেন।
ইশার নামাজ আদায় করার পরে ২ রাকাত নফল নামাজ পড়বেন। প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা আয়াতুল কুরসি ১বার,,সূরা ইখলাছ ১৫ বার।নামাজ শেষ করে ভক্তি সহকারে ১০০ বার দুরুদ শরীফ আল্লাহর দরবারে হাত তুলে রিজিকের বরকতের জন্য দোয়া করতে হবে,,
- ফজিলত * আল্লাহ পাক রিজিকে অফুন্ত বরকত দান করবেন।
অতপর, আবারো ২ রাকাতের নিয়্যতে ৮ রাকাত নামাজ, প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে ১বার সূরা কদর, ২৫বার সূরা ইখলাস।
*ফজিলত * বান্দার গুনাহ মাফের জন্য এই নামাজ বরই উপকারী।
রাতের প্রথম ভাগে (১১ টার পর) ২রাকাত করে ১৪ রাকাত নফল নামাজ প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে ১বার সূরা কাফেরুন, ১বার সূরা ইখলাস,, ১বার সূরা ফালাক,,১বার সূরা নাস,,। নামাজ শেষ করে ১বার আয়াতুল কুরসি, ১বার সূরা তাওবাহ এর শেষ ২ আয়াত,(সূরা তাওবাহ পারা নং ১১ আয়াত ১২৮,,১২৯,,।
*ফজিলত * এই নামাজের উছিলায় বান্দার দ্বীন ও দুনিয়ার সকল নেক আশা আল্লাহ পূরণ করে দিবেন।ইনশাআল্লাহ।
শবে বরাতের মধ্য রাতে৪ রাকাতের নিয়্যতে ৮ রাকাত নফল নামাজ। প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা ইখলাস ১০বার।
*ফজিলত * এই নামাজ আদায়কৃত বান্দার উপর আল্লাহ পাক অসংখ্য তার জন্যে নির্দারন করেন যে ফেরেস্তারা ঐ বান্দাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি ওজান্নাতের সুসংবাদ দিবেন।
শবে বরাতের রাতে যে কোনো সময় সূরা বাকারার শেষ ২আায়াত (৩পারার ২৮৫,২৮৬ নং আয়াত) ২১বার তিলাওয়াত করলে আল্লাহ পাকের মেহেরবানীতে ঐ বান্দার নিরাপত্তার শান্তি জান মালের হেফাজত হবে।ان شاء الله
শবে বরাতের পরের দিন রোজা রাখা হাবিব (ﷺ) এর হুকুম দিয়েছেন।
সবাই আমল গুলো করার চেষ্টা করবেন তো।
ان شاء الله