
হাবিব সরকার (স্বাধীন): আমার নামে লেখালেখি করে কোন লাভ নাই। কারণ আমার হাত অনেক উপরে।যমুনা টিভি, বড় বড় টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রিক মিডিয়া আমার হাতের মুঠোয়,তিনি বলেন আমি চাইলে সমস্যা না হলেও তবুও আমি সমস্যা তৈরি করতে পারি। নামজারির সূত্র ধরে এই কথা বলেন। ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল বাসিত সাত্রার। অভিযোগ উঠেছে দুর্নীতিবাজ এসিল্যান্ডেরকাউকে পাত্তা দেয়না। সংবাদকর্মী শব্দটি শুনলে তিনি মহাব্যস্ত হয়ে পড়েন।এমনই কিছু কর্মকাণ্ড করে দেখালেন সাত্রার। এভাবেই নিজের ক্ষমতার দাপটের কথা সংবাদকর্মীকে বলেন দুর্নীতিবাজ ঘুষ বাণিজ্যেরের চ্যাম্পিয়ন বাসিত সাত্রার। তিনি নিজেকে প্রভাবশালী নেতা বিএনপি মির্জা আব্বাসের আত্মীয় পরিচয় দেন। তিনি বলেন ক্যান্টেমেন্ট সার্কেল আশা এত সহজ নয়। অতএব আমার হাত অনেক শক্তিশালী।ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল অফিসে কয়েকজন কর্মকর্তার সূত্র ধরে জানা যায়।সলিমুল্লাহ হাওলাদারের নেতৃত্বাধীন, যমুনা গ্রুপ, নাসা গ্রুপ, আসিয়ান সিটি, স্বদেশ প্রপার্টি, অল্প দিনে তাদের মাঝে শক্তিশালী বন্ধুত্ব সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছেন সলিমুল্লাহ হাওলাদার। তিনি দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে ক্যান্টেমেল সার্কেলে কর্মরত।গ্রাহক কি সেবা পেয়েছে সেটা বিষয় নয়।প্রতিনিয়ত আসিয়ান সিটি ও বসুন্ধরা গ্রুপের কিছু কর্মকর্তার সাথে বিকাল ৫ টার পড়ে ম্যান গেটে তালা লাগিয়ে ভিতরে গোপন মিটিংয়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। আসিয়াল সিটি বিশ্বস্ত কর্মচারীকে ডিসি র চাচাতো ভাই বলে চালিয়ে যায়। আমাদের অনুসন্ধানে এমন তথ্য এসেছে।ফুটেজ ইতিপূর্বে আমার হাতে। আরেকটি ফুটেছে এসিল্যান্ড স্যার বলে কে সান্তনা দিচ্ছে ৪০ মিনিটের ভিতরে সমস্যা সমাধান করে দিবে অর্থাৎ কমপ্লিট হবে। অথচ দীর্ঘ ৪৫ দিনেও ঘুষ না দেওয়ায় অনেকের নামজারি হয়নি।এমন অভিযোগ উঠেছে।সলিমুল্লাহ হাওলাদার ও দুর্নীতিবাজ এসিল্যান্ড নিজস্ব লোক ধারায় ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল এখন নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে!!স্থানীয়দের অভিযোগ সাভারের সকল দালান দুর্নীতিবাজ এখন ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল ভূমি অফিসে নিয়মিত আসা-যাওয়া ব্যস্ত হয়ে উঠেছে। বাসিত সাত্রার ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল নিজের বাপ দাদার সম্পত্তি মত মনগড়া অনিয়ম দুর্নীতিতে ব্যস্ত ভুক্তভোগীদের দাবি। ঘুষ না দেওয়ায় অনেকের ফাইল হিমঘরে।কার কার অভিযোগ খিলক্ষেত ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল এ্যসিল্যান্ড এর নির্দেশে চলে ঘুষ বানিজ্যে। এমন কিছু তথ্যের গোপন ভিডিও ইতিপূর্বে ভাইরাল হয়েছে । অর্থের বিনিময়ে লেনদেন রাজধানী ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রাজস্ব সার্কেল এসিল্যান্ড অফিসে চলে। বহিরাগত দালালের আখড়া রুপান্তরিত এমনি অভিযোগ উঠেছে। দালাল ছাড়া ফাইল নড়েচড়ে না। ভুক্তভোগীদের দাবি সুন্দর দেশ গড়তে এখানেই ভয়। কেন না সরিষার ভিতরে ভূতের বসবাস।সলিমুল্লাহ হাওলাদারের ইশার এসিল্যান্ড অফিস বদলে গেছে! নামজারি ফাইল ভাগাভাগি হয় তার নেতৃত্বাধীন। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে নিজস্ব সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে সলিমুল্লাহ হাওলাদার। এখানে অহরহ দুর্নীতি অনিয়ম ঘুষ বাণিজ্য অভিযোগ। ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল অফিস।অভিযোগ পাওয়া গেছে কয়েকটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ইতিপূর্বে দুর্নীতি অনিয়ম ঘুষ-বানিজ্যের কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। নানান দুর্নীতি অপরাধ কর্মের কারণে।অর্থলোভী কয়েকজন কর্মকর্তার কারণে এমনইটাই হতে যাচ্ছে বর্তমান ক্যান্টনমেন্ট রাজস্ব সার্কেল ভূমি অফিস।অভিযোগ উঠেছে ক্যান্টনমেন্ট রাজস্ব সার্কেল চাকরি করেন না তারা অফিসের লালন পালনকর্তা।তাদের দিকনির্দেশ অনিয়ম দুর্নীতিতে আনন্দিত হয় এসিল্যান্ড।বিকাল ৫ টার পড়ে অফিস বাহিরে তালা দেওয়া অবস্থা থাকলেও ভিতরে চলে দর কষাকষি।ফোনের মাধ্যমে কে যাবে ভিতরে কে যাবেনা নির্ধারিত করেন প্রতিষ্ঠানের কিছু দালাল কর্মকর্তা।সরজমিনে অনুসন্ধান দেখা যায়। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সেবা নিতে আশা সব মানুষকে বোকা বানিয়ে টুপি পড়াতে সর্বদায় ব্যস্ত এসিল্যান্ড সাত্রার গং। আর দেখা যায় আশেপাশে কিছু দালালের ভূমিকা রাজহাঁস মত যেভাবে পায় সেভাবেই খেতে ব্যস্ত ওরা। নিয়ম-কানুন ভুলে গেছে তারা। এমনি কার্যক্রমের কিছু ভিডিওফুটেজ দেখা যায়।এসিল্যান্ড অফিস দালালে খপ্পরে ভরে গেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান। ইতিপূর্বে সংবাদের শিরোনাম হয়েছে বহু প্রতিষ্ঠান।অপরাধীদের কর্মকান্ড কারণে ক্ষুন্ন হচ্ছে মানসম্মত ভূমির মতো সেবা পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো।আমরা বৈষম্য দেখেছি সরকার পতনের পর অশান্ত দেশকে শান্তিতে পরিণত করলেন প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস। দেশবাসী আনন্দিত গর্বিত প্রধান উপদেষ্টা কর্মকাণ্ডে। শুধু নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি কিছু দুর্নীতিবাজ প্রতিষ্ঠান,ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল এখন জমির গ্রাহকের সেবাদিত নয়।অর্থ হাতি নেওয়ার প্রতিষ্ঠান, এমনই অভিযোগ উঠেছে। অল্প দিনে নিজের ঘরবাড়ি মতে সাজিয়ে তুলেছে এসিল্যান্ড সাত্রার।দিন যায়, ভয়ংকর দুর্নীতি ঘুষ অনিয়ম ভেরে চলেছে ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল। যেখানে বৈষম্য রক্ষার্থে এত মানুষ জীবন দিল তবু ও এদের দুর্নীতি থামলো যাচ্ছে না।নানান দুর্নীতি অনিয়ম ঘুষ বাণিজ্য অপরাধ কর্মের নায়ক বাসিত সাত্রার। প্রতিনিয়ত ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল এসিল্যান্ডের ইশারায় ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে গ্রাহকরা।ঘুষ লেনদেন করলে অতি সহজে হয়ে যাচ্ছে নামজারি।নাটকের শেষ নেই। বসুন্ধরা নামজারি বন্ধ এসিল্যান্ড সাত্তারের স্বীকারোক্তি, অদ্ভুত অথচ অহরহর নাম জারি হচ্ছে!গ্রাহকের সেবা দিতে নয়।গ্রাহকের গলা কাটা পরিণত হয়েছে এই সার্কেল, ভুক্তভোগীদের দাবি। ঠিকঠাক কাগজ সঠিক থাকলেও বিভিন্ন নানান তালবাহানা দেখিয়ে বাতিল করা হচ্ছে গ্রাহকদের নামজারী।তিনি চাইলেই নানান কানুন দেখিয়ে নামজারি বাতিল করতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দেন।যেমন কথা তেমন কাজ। তথ্যসূত্রে জানা যায়। দালাল ছাড়া আশা যায় না এই অফিসে। এমন অজস্র প্রমাণ রয়েছে প্রতিবেদকের হাতে।একটি সূত্র জানিয়েছেন পূর্বের তুলনায় বর্তমান ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল অনিয়ম ঘুষ বাণিজ্য চ্যাম্পিয়ন সাত্তার। নানান অনিয়ম, দুর্নীতি, ঘুষনীতি, একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার ও নিজস্ব সিন্ডিকেট ক্যামটামেন্ট সার্কেল প্রতিটি সেক্টরে নিজস্ব লোক মাধ্যমে অনিয়ম দুর্নীতি কার্যক্রম চলমান রেখেছেন তিনি। আমিনবাজার অপরাধ অনিয়ম ঘুষ বাণিজ্যের কারণে বিতর্কিত বাসিত সাত্তার সংবাদ এর শিরোনাম হয়। ক্যান্টনমেন্ট সার্কেলে এসেও তিনি থেমে নাই। ঘুষ বাণিজ্য অনিয়ম অপরাধ কর্মকান্ড এখন চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পরিচিত ক্যান্টনমেন্ট সার্কেলের বাসিত সাত্রার।প্রিয় পাঠক দুর্নীতিবাজ এসিল্যান্ডের অপরাধ আমাদের অনুসন্ধান চলমান :কলম চলবেই।



