Uncategorizedঅপরাধএক্সক্লুসিভপরিবেশ
সিলেটের শাহপরানে মাদক ও জুয়ার আসর

নিজস্ব প্রতিবেদক: সিলেট সিটি করপোরেশনের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড, শাহপরান থানা-অন্তর্ভুক্ত এলাকায় মাদক কেনাবেচা ও জুয়ার বিরুদ্ধে স্থানীয়দের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, শাহপরান মাজার শরিফের ভেতর ও আশপাশে ইয়াবা ও গাঁজার পাইকারি-খুচরা বিক্রি, সেবন এবং তীর-জুয়াসহ বিভিন্ন জুয়ার আসর নিয়মিতভাবে বসছে, যা যুবসমাজ ও স্থানীয় পরিবেশকে বিপর্যস্ত করছে।
অভিযোগের প্রধান পয়েন্ট
- অভিযোগিত কর্মকাণ্ড: ইয়াবা ও গাঁজার পাইকারি-খুচরা বিক্রি, সেবন; তীর-জুয়া ও অন্যান্য জুয়ার আসর।
- অভিযোগিত স্থান: শাহপরান মাজার শরিফের ভেতর ও পুকুরপাড়, ‘বিবি হাউজিং’ প্রকল্পের ভেতর, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্পট।
- অভিযোগিত সংশ্লিষ্টতা: স্থানীয়দের দাবিতে লেচু খান, ‘চার দোকানদার’ নামে পরিচিত এক ব্যক্তি/দল, সাহা আলম ও ফারুক আহমেদের নাম উঠে এসেছে।
- সমাজে প্রভাব: যুবসমাজ মাদকের গ্রাসে পড়ছে; সামাজিক শৃঙ্খলা, প্রতিবেশ ও পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
- আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গ: শাহপরান থানা ও সুরমা গেট পুলিশ ফাঁড়ির নীরব ভূমিকার অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয়দের বক্তব্য
- দাবি: দীর্ঘদিন ধরে এই অবস্থা চললেও টেকসই অভিযানের অভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
- পূর্ব ইতিহাসের ইঙ্গিত: কিছু অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আগে জেলে যাওয়ার পরও পুনরায় একই অপরাধে জড়ানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
- রাত্রিকালীন তৎপরতা: প্রতিদিন রাতে ভাঙারি মালামালের আড়ালে মাদক যাতায়াত ও পাইকারি-খুচরা বেচাকেনা হয়—এমন অভিযোগ স্থানীয়দের।
কর্তৃপক্ষের প্রতিক্রিয়া ও অনুসন্ধান
- পুলিশের মতামত: এই অভিযোগ বিষয়ে শাহপরান থানা ও সুরমা গেট ফাঁড়ির দায়িত্বশীলদের মন্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি। মন্তব্য পাওয়া সাপেক্ষে প্রতিবেদনটি হালনাগাদ করা হবে।
- কর্মপন্থা নিয়ে প্রত্যাশা: স্থানীয়রা সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনারের সুদৃষ্টি কামনা করে দ্রুত তদন্ত ও কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
সম্পাদকীয় নোট
- যাচাইয়ের অবস্থা: এই প্রতিবেদনে উত্থাপিত তথ্যগুলো স্থানীয় অভিযোগের ভিত্তিতে সংগৃহীত; স্বাধীনভাবে সবকিছু যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
- আইনগত সতর্কতা: যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত তারা আইনের দৃষ্টিতে নির্দোষ।



