অপরাধআইন ও বিচারআইন, ও বিচারপ্রশাসনবাংলাদেশমিডিয়াসুনামগঞ্জ

ছাতকে অবৈধ বালু উত্তোলনকালে প্রশাসনের অভিযান, ড্রেজার জব্দ

বিশেষ প্রতি‌নি‌ধি: সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার হাদাঁ পান্ডব এলাকায় সংরক্ষিত সরকারি বনভূমি ও নওশাদের বাগানের পাশের নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সময় দুটি লোড ড্রেজার মেশিন সংযুক্ত কাঠের তৈরি ইঞ্জিনচালিত নৌকা জব্দ করেছে প্রশাসন। গত বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে বন বিভাগ, সহকারী ভূমি কর্মকর্তা এবং সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানের সময় প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে পাঁচজন ব্যক্তি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। তবে প্রমাণস্বরূপ ড্রেজার সংযুক্ত নৌকা জব্দ করা হয়। পরে ছাতক বিটের বন বিট কর্মকর্তা মো. আইউব খাঁন বাদী হয়ে ছাতক থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার নম্বর ১১।
মামলায় পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন—ছাতক উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের কুচবাড়ী গ্রামের মৃত মশরফ আলীর ছেলে বদরুল ইসলাম (৫০), একই ইউনিয়নের মৃত বশির উদ্দিনের ছেলে বাবুল মিয়া (৬০), ছাতক পৌরসভার তাতীকোনা গ্রামের রজাক মিয়ার ছেলে ও পৌর যুবদলের সহ-সভাপতি মো. তারেক (৪২), সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ থানার চাটিবহর গ্রামের মৃত সুরুজ মিয়ার ছেলে মো. সাহাব উদ্দিন (৫০) এবং তার ছেলে মো. যোবায়ের (২৫)।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা পরস্পরের যোগসাজশে ইজারাবহির্ভূতভাবে সরকারি বনভূমি ও নদী এলাকা থেকে দীর্ঘদিন ধরে বালু উত্তোলন করে আসছিলেন। এতে পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও ভূ-প্রকৃতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সরকারের অনুমোদন ছাড়া এ ধরণের কার্যক্রম চালিয়ে তারা রাষ্ট্রীয় সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত করছেন।
এ বিষয়ে ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইসলাম খান বলেন, “মামলার আসামিরা বর্তমানে পলাতক। তবে তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। অবৈধ বালু উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।”
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরেই এলাকায় প্রভাবশালী একটি চক্র অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। এতে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, পাশাপাশি কৃষিজমি ও নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পড়ছে।
অভিযানে অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ ধরণের অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে। সরকারি সম্পদ দখল বা অবৈধভাবে ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় জনসাধারণ প্রশাসনের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার হাদাঁ পান্ডব এলাকায় সংরক্ষিত সরকারি বনভূমি ও নওশাদের বাগানের পাশের নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সময় দুটি লোড ড্রেজার মেশিন সংযুক্ত কাঠের তৈরি ইঞ্জিনচালিত নৌকা জব্দ করেছে প্রশাসন। গত বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে বন বিভাগ, সহকারী ভূমি কর্মকর্তা এবং সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানের সময় প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে পাঁচজন ব্যক্তি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। তবে প্রমাণস্বরূপ ড্রেজার সংযুক্ত নৌকা জব্দ করা হয়। পরে ছাতক বিটের বন বিট কর্মকর্তা মো. আইউব খাঁন বাদী হয়ে ছাতক থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার নম্বর ১১।
মামলায় পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন—ছাতক উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের কুচবাড়ী গ্রামের মৃত মশরফ আলীর ছেলে বদরুল ইসলাম (৫০), একই ইউনিয়নের মৃত বশির উদ্দিনের ছেলে বাবুল মিয়া (৬০), ছাতক পৌরসভার তাতীকোনা গ্রামের রজাক মিয়ার ছেলে ও পৌর যুবদলের সহ-সভাপতি মো. তারেক (৪২), সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ থানার চাটিবহর গ্রামের মৃত সুরুজ মিয়ার ছেলে মো. সাহাব উদ্দিন (৫০) এবং তার ছেলে মো. যোবায়ের (২৫)।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা পরস্পরের যোগসাজশে ইজারাবহির্ভূতভাবে সরকারি বনভূমি ও নদী এলাকা থেকে দীর্ঘদিন ধরে বালু উত্তোলন করে আসছিলেন। এতে পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও ভূ-প্রকৃতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সরকারের অনুমোদন ছাড়া এ ধরণের কার্যক্রম চালিয়ে তারা রাষ্ট্রীয় সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত করছেন।
এ বিষয়ে ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইসলাম খান বলেন, “মামলার আসামিরা বর্তমানে পলাতক। তবে তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। অবৈধ বালু উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।”
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরেই এলাকায় প্রভাবশালী একটি চক্র অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। এতে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, পাশাপাশি কৃষিজমি ও নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পড়ছে।
অভিযানে অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ ধরণের অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে। সরকারি সম্পদ দখল বা অবৈধভাবে ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় জনসাধারণ প্রশাসনের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button