রাজশাহী বিভাগ

রাজশাহীর সহকারী পুলিশ কমিশনার সোহেল রানা-ওসি সোহরাওয়ার্দী হোসেন এসআই সোহেল রানার বিরুদ্ধে

স্টাফ রিপোর্টার:  ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও আওয়ামীলীগের দোসর, রাজশাহীর তৎকালীন সহকারী পুলিশ কমিশনার সোহেল রানা ও বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি সোহরাওয়াদী হোসেন (বিপি নং ৭৬০২০৩৭৮৫৯) এবং এসআই সোহেল রানা (বিপি নং ৮৯১৯২২২৯১৬) বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় হয়রানি করা সহ ৩০ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে। শেখ হাসিনার আশীর্বাদে এই সমস্ত পুলিশ কর্মকর্তারা নিজেরা গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের একজন কর্মচারী তা ভুলে গিয়েছেন। অসহায়, নিরীহ, হতদরিদ্র খেটে খাওয়া মাজলুম মানুষদেরকে বিভিন্ন প্রকারের মামলা দিয়ে, ভয়-ভীতি প্রদর্শন, এমনকি প্রাননাশের হুমকি দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছেন মর্মে ভুক্তভোগীরা জানান। আরো যদি হয় তৎকালীন বিরোধী দল বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মী, তাহলে তো রাজাকার, সন্ত্রাস বা দলীয় টেক লাগিয়ে মামলা দেওয়ার রাস্তা খুলে যেত। কারণ মামলা দিলেই তো লক্ষ লক্ষ টাকা কামানো যায়, এটাই ছিল তৎকালীন স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকার কেরামতি, সেই সুযোগে কিছু কিছু অসৎ লাগামহীন পুলিশ অফিসারদের কারণেই আজ গোটা পুলিশ ডিপার্টমেন্ট কলঙ্কিত। তাদেরই অত্যাচার নির্যাতনের শিকার ভুক্তভোগীদের মধ্যে অন্যতম ভুক্তভোগী তোফায়েল আহম্মেদ আজাদ, উপরোক্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন মোছ: ফারজানা হকের ৩০/১/২৩ ইং তারিখের আবেদন ও ১/২/২৩ মামলা নং-১৬৬ পি/২৩ আদালতের আদেশ সহকারি পুলিশ কমিশনার আমলে নেইনি, গত ০১/০২/২০২৩ তারিখে রাত্রি ৯:৩০ মিনিটে রাজশাহী সহকারী পুলিশ কমিশনার মো: সোহেল রানা ফোন করে আমাকে তার কার্যালয়ে ডাকেন। এবং সারারাত অসামাজিক অসভ্য ভাষায় গালাগালি ও অমানুষিক ম্যন্টালিটি টর্চার করেন, আমাকে জানে মেরে ফেলার ও  বিভিন্ন থানায় মাদক ও বিস্ফোরক ভুয়া মামলায় গ্রেফতার দেখানো হুমকি প্রদান করে, রাজশাহীর ততকালীন সহ-কারী পুলিশ কমিশনার সোহেল রানা। আজাদ বলেন, দলিল লেখক ভূমিদস্যু সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ জঙ্গী মো: মহিদুল হক ও আব্দুল খালেক যোগ সাজসে এই সহ-কারী পুলিশ কমিশনার সোহেল রানা আমাকে আটক রেখে-জিম্মি করে (নগদ ২০ লক্ষ) টাকা নিয়ে, রাত ২:০৫ মিনিটে আমার বিরুদ্ধে।

মোছা: ফারজানা হক, রেজাউল করীম, তোফায়েল আহমেদ ও শাহীনের বিরুদ্ধে এজাহারে বাদীর বক্তব্য তুলে ধরা হলো (প্রথম) মিথ্যা মামলার:

মো: আব্দুল খালেক (৪৪) বাদী হয়ে, রাজশাহীর রাজপাড়া থানায়, গত ০২/০২/২৩ ইং সালে মিথ্যা মামলা করেন- আসামী ১। মোছা: ফারজানা হক (৪৬), মো: রেজাউল করীম (৫৩), মো: তোফায়েল আহমেদ আজাদ (৫৪), মো: শাহীনদের (৪০) বিরুদ্ধে। মিথ্যা মামলার এজাহারে বাদী বলেন, তাঁরা একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র। ঘটনার প্রকাশ বিবাদী ফারজানা, তাহার নামীয় তফসিল বর্নিত সম্পত্তি বিক্রয়ের মৌখিক সহরত দিলে আমি এবং আমার ব্যবসায়ীক পার্টনার যৌথভাবে উক্ত জমি ক্রয় করিতে ইচ্ছা প্রকাশ করি। (তফসিল: জেলা-রাজশাহী, থানা-পবা, মৌজা-আলীগঞ্জ, জেএল নং- আরএস-৬২ মধ্যে আরএস খতিয়ান নং-২২৪, প্রস্তাবিত খতিয়ান নং-৭১০৪, জমাবন্দী নং-৬৮৮৯, খারিজ কেস নং-৭৩৫/৯-১/২০২২-২০২৩ খ্রি:। আরএস দাগ নং-৭৬০, রকম-ভিটা, পরিমান-০.০৭৮০০ একর এর কাতে ০.১৬২৯ একর)। এবং গত ২৯/১২/২০২২ ইং তারিখে সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় রাজপাড়া থানাধীন বুলনপুর এলাকাস্থ কোর্ট রেজিষ্ট্রী অফিসের দলিল লেখক হেলালের সেরেস্তায় বায়না বাবদ আমার এবং ১৫ আমার পার্টনারের নিকট হতে নগদ ৪৫, ০০, ০০০/- (পয়তাল্লিশ লক্ষ) টাকা সকল বিবাদীগন বুঝে নেন। পরে  রেজিষ্ট্রী অফিসে নিয়ে, ১৬৬০৮ নম্বর বায়নানামা দলিল মূলে বিবাদী ফারজানা জমি রেজিস্ট্রেশন করে দেয়। সে মোতাবেক আমার সম্পত্তিতে গত ৩০/০১/২০২৩ তারিখে সাইনবোর্ড টাংগাইতে গেলে বিবাদী ফারজানার সহযোগী বিবাদী তোফায়েল মারফত আমাকে ও আমার পার্টনারকে বিভিন্ন প্রকার হুমকি প্রদান, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও জমিতে কোন ধরনের সাইনবোর্ড টাংগাইতে নিষেধ করেন। এতে আমার মনে সন্দোহর সৃষ্টি হওয়ায় পবা সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসে খোঁজ করে নিয়ে জানতে পারি যে, বিবাদী ফারজানা তফসিল ধর্ণিত সম্পত্তি বিভিন্ন লোকের কাছে ইতোপূর্বে বায়না করে প্রায় ১, ০০, ০০, ০০০/- (এক কোটি) টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। উল্লেখ্য যে, গত ২৩/০৬/২০২২ ইং তারিখে পবা সাব-রেজিষ্ট্রী অফিসে রেজিষ্ট্রীকৃত ৭৬৯৮ নম্বর বায়নানামা দলিল মূলে মো: সাজ্জাদ বাদশার নিকট হতে ১০, ০০,০০০/-(দশ লক্ষ) টাকা এবং গত ১৭/০৮/২০২২ ইং তারিখে পবা সাব-রেজিস্ট্রী অফিসে রেজিস্ট্রীকৃত ৯৮০৯ নম্বর বায়নানামা দলিল মূলে মো: শফিকুল ইসলামের নিকট হতে ৩৫, ০০,০০০/-(পয়ত্রিশ লক্ষ) টাকা নেন। পরবর্তীতে আমার ও আমার পার্টনারের নিকট হতে ৪৫, ০০,০০০/- (পয়তাল্লিশ লক্ষ) টাকা নিয়ে একই জমি বায়না প্রদান করে প্রতারণা করেছে। এখন বিবাদীরা বলেন, জমি রেজিস্ট্রী করে দিব না ও কোন টাকাও ফেরত দেব না, পারলে যা পারিস করে নিস, তোদেরকে নিমিষে গায়েব করে ফেলব। অপরদিকে রাজপাড়া থানার এসআই সুভাষ চন্দ্র বর্মণ কোর্টে প্রেরণকৃত এক স্টেটমেন্টে জানান, বাদী (৪০৬/ ৪২০/৫০৬) ধারায় মামলা করার পর ঘটনার বিষয়ে বাদীর পার্টনারকে সঙ্গে নিয়ে বিবাদীর সঙ্গে আপোষের চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় মর্মে এজাহার দায়ের করেন। আমি মামলার তদন্তভার গ্রহন করে, আসামীগণকে রাজপাড়া থানা এলাকা হইতে অদ্য ইং-০২/০২/২০২৩ তারিখ রাত অনুমান ০৪: ৩৫ ঘটিকার সময় সঙ্গীয় ফোর্সসহ গ্রেফতার পূর্বক নিজ হেফাজতে গ্রহন করিয়া মামলার ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে আসামীগণ অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে এবং মামলার ঘটনার বিষয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য প্রদান করে।

(২) দ্বিতীয় মিথ্যা মামলা দেয়:

(বাদী মো: সাজ্জাদ বাদশা), কাশিয়াডাঙ্গা থানায়। মামলা নং (০৩) ৪/০২/২০২৩ ইং, এমজি আর ২৩/২৩। মজার ব্যাপার হল জেল হাজতে থাকা অবস্থায়ই পুনরায় আবার গ্রেফতার দেখায় (গত ২৮/০২/২০২৩ ইং তারিখে। ১। মোছা: ফারজানা হক (৪৬), ২। তোফায়েল আহমেদ আজাদ, (৫৫), ৩। সবুজ (২৬), ৪। রিয়া (২২), ৫। রেজাউল করীমের (৫৩) বিরুদ্ধে-মো: সাজ্জাদ বাদশা (৩৪) বাদী হয়ে মিথ্যা মামলা করেন। মামলার এজাহারে বাদী বলেন, ঘবদ্ধ ভূমিদস্যু ও প্রতারক চক্র। ১নং বিবাদী ফারজানা হক রাজপাড়া থানাধীন আলীগঞ্জ মৌজায় প্রস্তাবিত খতিয়ান নং-৬৭৬০, হোল্ডিং নং-৬৪০০, আরএস দাগ নং-৭৬০, রকম-ভিটা, জমির পরিমান-০,০৩৩০ একর, রেজিস্ট্রি বায়না দলিল নং-৭৬৯৮/২২, রেজি:  তাং-২৩/০৬/২০২২ ইং বর্ণমোতাবেক বিক্রয়ে করতে চাইলে, আমি সরল বিশ্বাসে বায়না স্বরুপ নগদ ১০,০০, ০০০/- (দশ লক্ষ) টাকা দেই। পরে জানতে পারি উপরোক্ত ১নং বিবাদী ঐ জমি আমাকে ছাড়াও আরও ৫ জন থেকে টাকা নিয়ে বায়নামা করেছে। পরবর্তীতে বায়না  দলিলটি তাকে ফেরত দেওয়ার জন্য আমাকে বিভিন্ন ভাবে চাপ দিতে থাকেন।

 (৩) তৃতীয় বারে মিথ্যা মামলা:

আবারও ভূমিদস্যু সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ মো: মহিদুল হক-আব্দুল খালেক যোগ সাজেসে হয়রানি করার জন্য  (বাদী এসআই (নি:) মো: আবু হায়দার (বিপি নং ৮২০১০৮৪৩২০)। মালোপাড়া পুলিশ ফাঁড়ি, বোয়ালিয়া থানার ওসি সোহরাওয়াদী হোসেন এবং এসআই সোহেল রানারা অত্যাচার, নির্যাতন ও প্রাণনাশের ভয় দেখিয়ে পুনরায় ১০ লক্ষ টাকা নেন বিস্ফোরক মিথ্যা মামলা দেয়, বোয়ালিয়া থানার মামলা। নং (৪৬) ২৪/০৫/২০২৩ ইংখের। উক্ত মামলায় ২৮/০৫/ ২০২৩ গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠায়। এমনকি বিভিন্ন থানায় একই মাদক বিস্ফোরক মামলা দেওয়ার এবং রিমান্ড দিয়ে জানে মারার হুমকি দেয়। পরবর্তীতে জেল হাজতে থাকা অবস্থায় আবারও রাজশাহী বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি মো: সোহরাওয়ার্দী হোসেন ও এসআই সোহেল রানা এবং সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ মো: মহিদুল হক-আব্দুল খালেক যোগ সাজসে হয়রানি করার জন্য।

(৪) চতুর্থ বারে মিথ্যা মামলা:

নাশকতা-রাষ্ট্র বিরোধী মিথ্যা মমলা দেয় (বাদী এসআই নি: মো: আবদুল জলিল-বিপি নং ৭৪৯৫০ ৫৫৪৬৩)। মামলা নং (১৫) ২২/০৫/২৩ ইং, এই মামলার এজাহারে মো: তোফায়েল আহমেদের নাম না থাকা সত্ত্বেও গত ৩১/০৫/২০২৩ ইং তারিখে এই মিথ্যা মামলায় জেল হাজতে থাকা অবস্থায় পুনরায় আবার গ্রেফতার দেখায় পুলিশ। ৪ নাম্বার মামলায় জেলে থাকা অবস্থায় ৩ নাম্বার বিস্ফোরক মামলায় আবারও ১৫/০৬/২০২৩ তারিখে  বোয়ালিয়া থানার ওসি এবং এসআই সোহেল রানা রিমান্ডে নিয়ে নির্দয় ভাবে অত্যাচার ও নির্যাতন সহ অসামাজিক গালাগালি ও মারধর করেন।

মিথ্যা মামলার বাদী আবদুল খালেকের বিরুদ্ধে, তোফায়েল আহমেদের বক্তব্য:

ভুক্তভোগী তোফায়েল আহম্মেদ আজাদ, আবদুল খালেক বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন, আমি ২০০৮ সালে স্বতন্ত্রভাবে এমপি পদপ্রার্থী হই, সেই সুবাদে আমি এলাকার অসহায়, নিরহ, হতদরিদ্রের পাশে থেকে  তাদের সেবা করে। একপর্যায়ে এলাকার সকলেই আমাকে ভালবাসেন এবং শ্রদ্ধা করেন, এহেন ভালো কাজ ও আমার জনপ্রিয়তা দেখে সন্ত্রাসী আবদুল খালেক ও সাজ্জাদ বাদশা গংরা হিংসায় জড়াজড়িতে হয় পরেন। এবং আমাকে হেনস্তা ও হয়রানি করার জন্য আমার বিরুদ্ধে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতায় মিথ্যা মামলা দিতে থাকেন।  গত ০১/০২/২০২৩ তারিখে রাত্রি ৯:৩০ মিনিটে রাজশাহী সহকারী পুলিশ কমিশনার মো: সোহেল রানা ফোন করে আমাকে তার কার্যালয়ে ডাকেন। এবং সারারাত অসামাজিক অসভ্য ভাষায় গালাগালি ও অমানুষিক ম্যন্টালিটি টর্চার করেন, আমাকে জানে মেরে ফেলার ও  বিভিন্ন থানায় মাদক ও বিস্ফোরক ভুয়া মামলায় গ্রেফতার দেখানো হুমকি প্রদান করে, রাজশাহীর ততকালীন সহ-কারী পুলিশ কমিশনার সোহেল রানা। আজাদ বলেন, দলিল লেখক ভূমিদস্যু সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ জঙ্গী মো: মহিদুল হক ও আব্দুল খালেক যোগ সাজসে এই সহ-কারী পুলিশ কমিশনার সোহেল রানা আমাকে আটক রেখে-জিম্মি করে (নগত ২০ লক্ষ) টাকা নিয়ে, রাত ২:০৫ মিনিটে আমার বিরুদ্ধে প্রথম মিথ্যা মামলা দেয় (বাদী মো: আবদুল খালেক)। পরে রাত ৪:৪৫ মিনিটে থানার বাহিরে গ্রেফতার দেখায়। যাহা-রাজপাড়া থানা, মামলা নং (০২) ০২/০২/২০২৩ ইং, এমজি আর ৪০/ ২৩, পরবর্তীতে আমাকে জেল হাজতে পাঠায়। জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে, অনুমান ১ থেকে দেড় মাস যেতে না যেতেই পুনরায় একাধিক মিত্যা ভুয়া মামলায় আটক করে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আরো ১০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেয়।

ভুক্তভোগী ফারজানা হকের বক্তব্য:

ফারজানা হক বলেন, জেল হাজতে থাকা অবস্থায় টাকা ছাড়া জমি রেজিস্ট্রি নেওয়া হয়। টাকা রাখা জেল নিয়মে অপরাধ তাহলে জমি রেজিস্ট্রি করার টাকা কার কাছে ডিসি, জেল সুপার, জেলার নাকি দলিল সাব রেজিস্টার নিকট এই টাকাটা কার কাছে আছে আইন গতভাবে প্রকাশ করা হোক। বায়না দলিলে সময় আছে সময় থাকতে মিথ্যা মামলা হয় না গত ২৬/১/২০২৩ তারিখে সাব রেজিস্টার অফিসে বায়না রদবদল করতে জাই  গত ৩০-১-২৩ ইং তারিখে বরাবর পুলিশ কমিশনার কাছে আবেদন করা হয় গত ২৬/১/২০২৩ তারিখে রেজিস্টার অফিসের ভিতরে সন্ত্রীসী ভূমি দস্যুরা মারধর করে জমি রেজিস্ট্রি করে নেয় ও গত ১/২/২০২৩ ইং তারিখের বিজ্ঞ আদালতের আদেশ সহকারী পুলিশ কমিশনার মো: সোহেল রানা অমান্য করে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন ওই মিথ্যা মামলার সাক্ষীদেরকে কোর্টে হাজির করেন না। মো: শফিকুল ইসলাম ও মো: শরিফুল ইসলাম উভয় ২৫ লক্ষ টাকা নেয় বায়না  রদবদল করার জন্য টাকা নিয়ে উধাও তারা এখনো বায়না রদবদল করে না।

(২) মিথ্যা মামলা বাদী সাজ্জাদ বাদশার বক্তব্য:

কাশিয়াডাঙ্গা থানায় সাজ্জাদ বাদশা কে জোর করে মিথ্যা মামলা করানো হয় সাজ্জাদ বাদশা বিজ্ঞ আদালতে হাজির হয়ে স্বীকার করে তার টাকা বুঝে পাইছে গত ২৬/১/২০২৩ ইং তারিখ বায়না রদবদল করছে মামলা থেকে আসামি খালাস হয়েছে ২/৩/২০২৫ ইং তারিখে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button