গত ৮ অক্টোবর ২০২৪ মঙ্গলবার বিকাল ৪ঃ৩০ টায়
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান,অনুষ্ঠান, ব্যক্তিগত বিশ্বাস,পোশাক, সংস্কৃতির কারণে কারও উপর হামলাকারী ও হামলার মদতদাতাদের বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা,
নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল পণ্যের দাম কমানো-সিন্ডিকেট, মজুতদার, কালোবাজারীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা এবং জনগণের মতামত নিয়ে রাষ্ট্রের সকল স্তরের বৈষম্য নিরসন করতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি, রংপুরের উদ্যোগে প্রেসক্লাব চত্তরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক খুরশীদ আলম মুন্নার সভাপতিত্বে এবং সংগঠক মীর রবির সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন অন্যতম সংগঠক আহসানুল আরেফিন তিতু,যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট রোকনুজ্জামান রোকন,এডভোকেট কামরুন্নাহার খানম শিখা,সদস্য নাফিস ইকবাল প্রমূখ।নেতৃবৃন্দ বলেন,ছাত্র জনতার রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ৫ আগষ্ট ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন হয়েছে।একটা গণতান্ত্রিক,সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের আকাঙ্খায় ছাত্র জনতা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করেছে।কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠি,কায়েমী স্বার্থবাদী শক্তি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, অনুষ্ঠান,ব্যক্তিগত বিশ্বাস,পোশাকের কারণে মব জাস্টিস চালিয়ে হামলা,আক্রমণ,ভাংচুর করে একটা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চায়।সরকার এদেরকে দৃঢ় হস্তে দমন করার পরিবর্তে অবহেলার মনোভাব দেখাচ্ছে।ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলের সিন্ডিকেট,মজুতদার,কালোবাজারিরা এখনো সক্রিয়।ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল পণ্যের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।নেতৃবৃন্দ বলেন অবিলম্বে এসব সিন্ডিকেটকে বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনতে হবে,আর্মি রেটে রেশন দিতে হবে। জনগণের মতামত নিয়ে রাষ্ট্রের সকল স্তরে গণতান্ত্রিক সংস্কারের দাবিও জানান নেতৃবৃন্দ।