অনুসন্ধানঅপরাধএক্সক্লুসিভপ্রতারনাবরিশালবরিশাল বিভাগবাংলাদেশবিভাগবিশেষ প্রতিবেদন

কোটিপতি বৃদ্ধ কে বিয়ে করতে ১১ বছরের সংসার ভাঙলেন নারী,ছিন্ন ভিন্ন পরিবার

নূর হোসেন ইমাম (অনলাইন এডমিন) : বরগুনায় কোটিপতি বৃদ্ধকে বিয়ে করতে এক নারী তার ১১ বছরের সংসার ভেঙেছেন এমন অভিযোগকে কেন্দ্র করে আমাদের এবারের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। বরগুনার স্বনামধন্য ব্যবসায়ী আবদুল বাসেদ বাচ্ছু (৭৫)–কে বিয়ে করার জন্যই নিজের দীর্ঘ ১১ বছরের দাম্পত্য জীবন ভেঙে ফেলেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে আমতলী উপজেলার কুকুয়া ইউনিয়নের পূর্ব কেওয়াবুনিয়া এলাকার সৈয়দ গাজীর মেয়ে ফাতেমার বিরুদ্ধে। ফাতেমার প্রথম বিবাহ হয়েছিল সিকান্দার নায়েব (ডাকনাম সিকান্দার)-এর সঙ্গে। সেখানে দাম্পত্য সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হন তিনি। পরবর্তীতে ফাতেমা দ্বিতীয়বার বিবাহ করেন পশ্চিম কেওয়াবুনিয়ার বাসিন্দা বাবুল মাস্টারকে, যিনি বর্তমানে পূর্ব কেওয়াবুনিয়া আকবরিয়া দাখিল মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করছেন।

আমাদের পরবর্তী গন্তব্য ছিল আমতলীর পূর্ব কেওয়াবুনিয়া আকবরিয়া দাখিল মাদ্রাসা। সেখানে গিয়ে আমরা বাবুল মাস্টারকে না পেলেও কথা হয় মাদ্রাসার দপ্তরী এবং দাতা সদস্য আবদুল জব্বার প্যাদার সাথে।

দাতা সদস্য আবদুল জব্বার প্যাদা,পূর্ব কেওয়াবুনিয়া আকবরিয়া দাখিল মাদ্রাসা

আবদুল জব্বার প্যাদা জানান, বাবুল মাস্টার ও তার স্ত্রী ফাতেমার ঝামেলার বিষয়টি মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে মিটমাট করার চেষ্টা করেছে। ঘটনার দিন এখানে পুলিশও এসেছিল। পরে আমরা মাদ্রাসায় বসেই বিষয়টি নিয়ে সালিশ বৈঠক করি।

প্রায় ১১ বছর আগে ফাতেমাকে বিবাহ করেছিলেন বাবুল মাস্টার। কিন্তু হঠাৎ কী ঘটেছে, তা তারা নিশ্চিত নন। তিনি বলেন, পুলিশ যখন বাবুল মাস্টারকে খুঁজতে আসে, তখন তাকে পাওয়া যায়নি। পরে বাবুল আমাদের জানিয়েছিলেন, ১৫–২০ দিন আগে নিজ গৃহে বসে ফাতেমার সঙ্গে তার ঝগড়া হয়, এবং ওই দিনই ফাতেমা বাবার বাড়িতে চলে যান। পরবর্তীতে মাদ্রাসার শিক্ষকরা ফাতেমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে ফাতেমা স্পষ্টভাবে জানান যে, তিনি আর বাবুল মাস্টারের সঙ্গে কোনো বৈবাহিক সম্পর্ক রাখতে চান না। এমনটাই নিশ্চিত করেন আবদুল জব্বার প্যাদা।

ফাতেমা বাবুল মাস্টারের সাবেক স্ত্রী

তিনি আরও বলেন, মাদ্রাসায় বসেই সালিশ বৈঠক হয়। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় বাবুল মাস্টার ৩ লাখ টাকা প্রদান করবেন, এবং সেই শর্তে তাদের ডিভোর্স সম্পন্ন হবে।

মাদ্রাসার সামনের দোকান মালিকও ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সালিশ বৈঠকের আগেই পুলিশ এসেছিল। এরপর বাবুল মাস্টারকে মাদ্রাসার পেছনের দিক দিয়ে পালিয়ে যেতে দেখা যায়।

এ বিষয়ে বাবুল মাস্টারের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।

এই বিষয় আমরা স্বনামধন্য ব্যাবসায়ী আবদুল বাসেদ বাচ্ছুর ছোট পুত্র বরগুনার পরিচিত ব্যাবসায়ি ব্রাইট ডিজিটাল সাইন এর মালিক আবুল কালাম আজাদের সাথে কথা হয়।

ব্রাইট ডিজিটাল সাইন এর মালিক আবুল কালাম আজাদ

আবুল কালাম আজাদ আমাদের যা জানান তাতে রিতিমত চমকে উঠার মত। কালাম আজাদ বলেন আমার মা ২০২৩ সালে পরলোক গমন করেন এর পূর্বে আমার মায়ের কোন ধরনের মতামত না নিয়ে বরগুনার স্থানীয় বাসিন্দা থ্রী স্টার রাজ্জাক এর মেয়ে তানিয়াকে বিয়ে করেছিলেন এবং তৎকালীন সময় তানিয়ার স্বামী থাকা সত্তে সেই স্বামীকে জোর পূর্বক বিবাহ বিচ্ছেদ করিয়ে বিয়ে করেন আবদুল বাসেদ বাচ্ছু, সেই থেকেই আবুল কালাম আজাদ এর সাথে তার বাবা বাসেদ বাচ্চুর সাথে সম্পর্কের টানাপোড়ন সৃষ্টি হয়।

আবদুল বাসেদ বাচ্চু এবং তানিয়া

কালাম বলেন তৎকালীন সময় আমার মা এই বিয়ে মেনে না নেয়ায় আমরা মা সহ আমাদের পরিবারের সকলের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় আমার পিতা এবং একের পর এক আমার নামে বিভিন্ন রকমের মিথ্যা মামলা সহ নানান অভিযোগ দায়ের করেন বরগুনার সকল প্রশাসনিক দপ্তরে, অভিযোগ এর সংখ্যা ২২ টি ।

এই অভিযোগ এর সকল ডকুমেন্ট আমাদের হাতে আসে এবং আবুল কালাম আজাদ জানান তার নামে দায়ের কৃত অভিযোগ এর কোন ধরনের সত্যতা পায় নি বরগুনার প্রশাসন। তিনি আরও বলেন আমাকে আমার ফ্যামিলি সহ বাসা থেকে বের করে দিয়েছেন এমন কি আমার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান থেকে ও আমাকে নামিয়ে দেয় আমার পিতা এবং আমি অনত্র দোকান ভাড়া নিয়ে আমি আমার ব্যাবসা পরিচালনা করি। তিনি আরও বলেন আমার বাবা প্রথম যেই নারীকে নিকাহ করেছিলেন তার পিছনে ২ কোটি টাকা ব্যয় করেছেন এমন কি তিন বছরে তানিয়া নামের ঐ নারীকে কে তিন বার বিয়ে করেছিলেন আমার বাবা।

আবুল কালাম আজাদ এর কাছে আমরা জানতে চেয়েছিলাম তার বাবার বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে তিনি আমাদের জানান দীর্ঘদিন বাবার সাথে দুরত্ব থাকলে ও আমার বাবার সাথে সম্পর্কের উন্নয়ন হয় আমার মা পরলোক গমন করার পরে কিন্তু আমার বোনদের লোভের কারনে আজকে তাদের পরিবারে এত কলহ। বর্তমানে যেই নারীকে নিকাহ করেছেন আমার বাবা তাকে আমি আমার স্ত্রী সন্তান সহ দেখতে গিয়েছিলাম এমন কি আমি ঐ নারীকে দেখে তাকে ৫ হাজার টাকা ও দিয়ে আসছি কিন্তু আমি পরবর্তীতে জানতে পারি ঐ নারী বিয়ে বানিজ্য করে এবং বর্তমানে তার স্বামী আছে। তারপর আমি এবং আমার ভাই এই বিয়ে তে মত দেই না। কিন্তু ফাতেমা নামের ঐ নারী আমার বাবার সাথে যোগাযোগ করে আমার বাবাকে ম্যানেজ করে নিয়েছে। আমরা এই বিয়ে তে মত না দেয়ায় আমার দুই বোন কে আমার বাবা কল করেন এবং তাদেরকে দেশে আসতে বলেন এবং এই বিবাহ টা তাকে করিয়ে দিলে তারা যা চাইবে সব দিবে এমন কি মেয়েদের কাছে যেই টাকা পাবেন আমার পিতা আবদুল বাসেদ বাচ্চু তা মউকুফ করে দিবেন সেই শর্ত দেন।

যার সত্যতা ও পেয়েছি আমরা, এমন একটি ভয়েস রেকর্ড ও আমাদের হাতে এসেছে।

কালাম বলেন আমার বাবা একজন ভাল মানুষ ছিল আমরা ও চাই আমার বাবা সুখে শান্তিতে থাকুক ভাল একটা মেয়েকে বিয়ে করুক। কিন্তু কিছুদিন পর পর আমার বাবাকে বিপথে নিতে সাহায্য করেন আমার বোন পারভিন।

এই বিষয়ে কথা হয় আবদুল বাসেদ বাচ্চুর বড় ছেলে সালাউদ্দিনের সাথে তিনি আমাদের জানান

আবদুল বাসেদ বাচ্চুর বড় ছেলে সালাউদ্দিন

আমাদের পিতাকে আমাদের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নিতেছে আমাদের বোন, আমার বোন পারভিন চাইতেছে আমাদের সব সম্পত্তি একা ভোগ করবে এবং আমাদের সকল কিছু থেকে বঞ্চিত করবে।এমন কি আমার বাসায় এসে আমার স্ত্রী পরনা আক্তার কে মারধর ও করেছেন আমার বোন পারভিন, সে চায় আমরা সব সময় তার কথা মত চলি সে যা বলবে তাই শুনতে হবে তার মতের বাহিরে গেলেই নানান রকমের মিথ্যা অপবাদ দিবে এবং আমার ছোট ভাই এর দোকানে অনেক বার হামলা ও চালিয়েছে আমার দুই বোন পারভিন ও জেস্মিন। আমার ছোট ভাইকে বাসা থেকে ও বের করে দিয়েছে আমার বোন পারভিন বর্তমানে আমার ছোট ভাই তিন বছর যাবত ভাড়া বাসায় থাকেন।

দোকানে হামলার ব্যাপারে কথা হয় ব্রাইট ডিজিটাল সাইন এর কর্মচারী সাইদুলের সাথে সাইদুল আমাদের জানান,

ব্রাইট ডিজিটাল সাইন এর কর্মচারী সাইদুল

আমরা দোকানে কাজ করতেছিলাম হটাত করে কালাম ভাই এর দুই বোন এসে আমাদের দোকানে হামলা চালায়, আমাদের ৩ টি ডিসপেলে মনিটর ভেঙ্গে ফেলে। আমি এই দোকানে অনেক বছর যাবত কাজ করি তার দুই বোন এর আগে বহু বার আমাদের দোকানে এসে হামলা চালিয়েছে এবং নানান অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করেছে। ঐ একই দিনে আমাদের এখানের বিএনপি নেতা অ্যাড. মুরাদ খান এসে আমাদের দোকানে তালা ও দিয়েছিলেন।

তবে আমরা এর সত্যতা ও পেয়েছি ,দোকানে তালা দেয়ার বিষয় নিয়ে একটি কল রেকর্ড ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরেছে।

আবদুল বাসেদ বাচ্চুর বড় ছেলে সালাউদ্দিনের স্ত্রী পরনা আক্তারকে মারধর করেছে তার বড় বোন পারভিন। বিষয়টি নিশ্চিত হতে আমরা কথা বলি পরনা আক্তারের সঙ্গে। সেই দিনের ঘটনা বলতে গিয়ে হুহু করে কান্নায় ভেঙে পড়েন সালাউদ্দিনের স্ত্রী পরনা আক্তার।

সালাউদ্দিনের স্ত্রী পরনা আক্তার

পরনা আক্তার বলেন, আমি বাসার সামনের রুমে ঘুমিয়ে ছিলাম। হঠাৎ আমার বড় ননদ পারভিন ঘরে ঢুকেই আমাকে মারধর শুরু করে। তখন আমার ছোট নাতি বিছানায় ঘুমাচ্ছিল সেও রক্ষা পায়নি পারভিনের হাত থেকে। ঘুমন্ত অবস্থায় তাকে বিছানা থেকে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। শুধু আমাকে নয়, আমার ছোট নাতিকেও বিন্দুমাত্র দয়া করেনি সে।

ঘটনার সত্যতা হিসেবে ঐদিনের একটি ভিডিও ফুটেজও আমাদের হাতে এসেছে, যেখানে পুরো ঘটনার প্রমাণ মিলেছে।

শুধু পরনা আক্তারকে মারধর করে যে পারভিন শান্ত হয়েছিল বিষয়টি এমন নয়। আমাদের সাথে কথা হয় ব্রাইট ডিজিটাল সাইন-এর মালিক আবুল কালাম আজাদের স্ত্রী স্নিগ্ধার সাথে।

আবুল কালাম আজাদের স্ত্রী স্নিগ্ধা

গণমাধ্যম কর্মীদের চাঞ্চল্যকর তথ্য বলেন, আমার শাশুড়ি জীবিত থাকাকালেই আমার ননদ পারভিন ও জেসমিন তাকে আমেরিকায় নিয়ে যান। সেখানে আমার শাশুড়িকে রেখে আমার শ্বশুরকে পরপর দুইবার নিকাহ করান তারা। একদিন আমি আমার স্বামীর দোকানে বসে ছিলাম। হঠাৎ ননদ পারভিন এসে দোকানে হামলা চালায় এবং মালামাল ভাঙতে শুরু করে। আমি তাকে শান্ত করার চেষ্টা করলে তিনি আমার গায়ে হাত তোলেন।

আমরা সবাই জয়েন্ট ফ্যামিলিতে থাকতাম। আমার স্বামী তার বাবার এসব বিয়ে সংক্রান্ত পাগলামি মানতে রাজি না হলে, আমার শ্বশুর এবং ননদরা আমাদের বাসার বিদ্যুৎ ও পানির লাইন বন্ধ করে দেন। আমার ছোট ছোট সন্তানরা সহ একই জামা পরে টানা পাঁচ দিন কাটিয়েছি, মনে হয়েছিল যেন জাহান্নামে আছি। শেষ পর্যন্ত বাধ্য হয়ে আমি আমার বোনের বাসায় চলে যাই। পানি বিদ্যুৎ বন্ধ করে আমাদের বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল।

আমি না হয় অন্য ঘরের মেয়ে, কিন্তু আমার ছেলে সন্তান তো এই বংশের। পরিবার পরিজনের এমন আচরণে আমি অত্যন্ত কষ্ট পেয়েছি। আল্লাহ তাদের হেদায়েত ও ঈমান দান করুন।

এই সব অভিযোগের বিষয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন পারভিন ও জেসমিন। পারভিন জানান, আমরা যা শুনি তার সবই সঠিক নয়।

আবদুল বাসেদ বাচ্চুর মেয়ে পারভিন হুসাইন এবং জেসমিন আক্তার

আমরা জানতে চাই, বরগুনা টাউনহল সংলগ্ন প্লট বিক্রির টাকা কি তিনি নিয়েছিলেন? জবাবে পারভিন বলেন, হ্যাঁ, আমি নিয়েছিলাম এবং বলেছিলাম ফাস্ট সিকিউরিটি ব্যাংক যে হারে সুদ দেবে, সেই অনুযায়ী আমি বাবাকে টাকা ফেরত দেব। কিন্তু বাবা যখন তানিয়া নামের এক নারীকে বিয়ে করলেন, তখন আমি চার দফায় ৩৫ লাখ টাকা বাবাকে পাঠিয়েছি। পরে বুঝতে পারি বাবা ঠিক মতো আচরণ করছেন না, তখন আমি টাকা পাঠানো বন্ধ করি।

আমরা আরও জানতে চাই, বর্তমানে ফাতেমা নামের যে নারীকে তার বাবা বিয়ে করেছেন তার তো স্বামী ছিলেন। তাকে নাকি জোরপূর্বক ডিভোর্স দেওয়া হয়েছে, এবং ফাতেমার স্বামী বাবুল মাস্টারকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এ বিষয়ে কিছু জানেন কি?

জবাবে পারভিন বলেন, খুঁজে পাবেন কীভাবে? তিনি তো নিজের ইচ্ছায় পলাতক আছেন, কারণ প্রকাশ্যে এলে ফাতেমাকে ১০ লাখ টাকা দিতে হবে। তবে আমার বাবা খুব ভালো এমনও না। তার ১০টা গুণ ভালো থাকলে একটি গুণ খারাপ থাকতেই পারে, এটিই স্বাভাবিক। সেই খারাপ দিকটিও মেনে নিতে হবে।

পারভিন আরও বলেন আমাদের নামে কালাম এবং সালাউদ্দিন মিলে যেই ৪ টি মামলা দায়ের করেছেন তার একটি খারিজ হয়ে গেছে কিন্তু দেখেন আমার বড় ভাই সালাউদ্দিনের ছেলে সায়েম সামি আমাদের সাথেই লন্ডন থাকে বর্তমানে সামির নামে লন্ডনে একটা ক্রিমিনাল মামলা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমার বাবার অনেক টাকা আছে বলেই অল্প বয়সের অনেক মেয়েরা তার সঙ্গে সম্পর্ক করতে চায়। এটাকে কি আমার বাবার দোষ বলা যায়? তবে আমরাও এর শেষটা দেখব আমার দুই ভাই কতদূর যেতে পারে, সেটি সময়ই বলে দেবে।

তবে সায়েম সামি কে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে সামির বোন। এ ব্যাতিত প্রশাসনিক অনেক কর্মকর্তারা পারভিন এবং জেসমিন কে নানান রকমের অবৈধ সহযোগিতা করে থাকেন বলে এমন কিছু তথ্য ও আমাদের হাতে এসেছে। বিশেষ প্রতিবেদনে থাকছে বিস্তারিত।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button