গাজীপুরের হায়দ্রাবাদ এলাকার আওয়ামী লীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের গডফাদার ভূমিদস্যু কে এই বশির
মোঃ শাহজাহান হাসান (টঙ্গী): আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ সন্ত্রাসী নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ আওয়ামী লীগের চিহ্নিত ও একাধিক মামলার আসামি এবং বহু অপকর্মের হোতা অন্যায়,অত্যাচার,অবিচার, ভূমি দখল,জোরপূর্বক উচ্ছেদ,ভাঙচুর ও লুটপাটের সহযোগী থানা পুলিশের কিছু অসৎ দুর্নীতিবাজ পুলিশকর্মী মীরের বাজার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা থানা কে বিচারের কার্যালয় বানিয়ে অবৈধ অর্থের বিনিময়ে কুকর্মের আতুড় ঘর করেছে মিরের বাজার থানা কে। সরজমিনে অপরাধ বিচিত্রার অনুসন্ধানী দল অনুসন্ধান করে জানতে পারে যে হায়দ্রাবাদ ওয়ার্ড নং ৩৯ থানাঃ পুবাই ল গাজীপুর মহানগর এর বাসায় ও আশেপাশে খবর নিয়ে জানতে পারে ভুক্তভোগী পিতা মৃতঃইমান আলীর ছেলে শ্রাবণ হোসেন ও আল-আমিন অন্যান্য ওয়ারিশরা মীরের বাজার থানায় অভিযোগ করতে গেলে থানার কর্তব্যরত অফিসার অভিযোগ না নিতে করে, পরবর্তীতে জায়গার কাগজ পত্র সত্যতা যাচাই করে অভিযোগ দিতে বাধ্য হয়। তবে বশির গং দের ইন্ধনে থানা কর্তৃপক্ষ অভিযোগ নিষ্ক্রিয় করে রাখার সুবাদে ওয়ারিশ বশির এর সিন্ডিকেটের সন্ত্রাসীরা ভুক্তভোগী বাড়িঘর ভাঙচুর, লুটপাট জোরপূর্বক উচ্ছেদ ও নারীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও প্রাণনাশের হুমকি দেয় এবং চাঁদাদাবি করে। থানা পুলিশের সহযোগিতায় বশির গংরা মৃত ইমান আলীর জমিতে বাঁশের বেড়া দিয়ে দেয়। উচ্ছেদ হওয়া মুক্তভোগী পরিবারটি আদালতের মাধ্যমে নিজেদের বসবাস ভূমিকে ইনজেকশন জারি করার পরও বশিরের সন্ত্রাসী বাহিনীরা আদালতের রায়কে অমান্য করে বাড়ির দখল করে রাখে। আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনীরা বুক ফুলিয়ে বলে থানা পুলিশ ও বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাদের নিয়ন্ত্রণে এবং তাদেরকে কিনা গোলাম হিসেবে ব্যবহার করে বলে জানা যায়। এমনকি আইন আদালত তাদেরকে কিছুই করার ক্ষমতা রাখেনা। অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকার অনুসন্ধানী দল এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাধারণ মানুষের একাধিক লোকের মাধ্যমে এলাকাবাসীর মুখ থেকে প্রকাশ পায় আওয়ামী সন্ত্রাসী বশিরগং তাহার সিন্ডিকেট কি আইনের ঊর্ধ্বে? কেন পুলিশ প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে না। বিবাদী শ্রাবণ হোসেন এবং তার ভাই আল আমিন এর পরিবারবর্গ তাদের অত্যাচারে প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে বেড়াচ্ছে। তারপর শ্রাবণ হোসেন ও তার ভাই এবং তার মাতা নিরুপায় হইয়া অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকার ব্যুরো অফিসে একটি লিখিত অভিযোগ ও একটি সংবাদ সম্মেলন করার জন্য জোরালোভাবে অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকার ব্যুরো প্রধান এবং জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন টঙ্গী গাজীপুরের সভাপতির কাছে অনুরোধ জ্ঞাপন করেন। এ ব্যাপারে অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক এবং ফেডারেশন অব বাংলাদেশ জার্নালিস্ট অর্গানাইজেশন (এফবিজিও) এবং জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান হাজী এস এম মোর্শেদ স্যার বলেন প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন ও কর্মকর্তা ও বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কাছে লিখিত অভিযোগ করার জন্য এবং পত্রিকার মূল কার্যালয়ে জমির কাগজপত্র ও লিখিত অভিযোগ নিয়ে আসার জন্য বলা হয় তারপর তাদের বিরুদ্ধে অতিসত্ত্বর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন। বিস্তারিত আরো বেশ কিছু গোপন ওচাঞ্চল্যকর তথ্য এবং সন্ত্রাসী ও ভূমিদস্যু বশিরের বিরুদ্ধে মার্ডার মামলা সহ একাধিক মামলা বিষয় নিয়ে আসছে ধারাবাহিক প্রতিবেদন। সকলেই অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকায় চোখ রাখুন।



