প্রভাবশালী দাপটে সরকারি ভুমি দখলের অভিযোগ

সিলেট ব্যাুরো : সিলেট সদর খাদিম নগর সিলেট সিটি কর্পোরেশন ৩৪, ৩৫, ৩৬ নং ওয়ার্ড এলাকা দিন শাহ পরান থানা আওতাভুক্ত বহর মৌজা জে এল নং ৭০ এর অন্তর্ভুক্ত সরকারী খাস জমি। খাদিম নগর মৌজা জে এল নং ৭১ এর অন্তর্ভুক্ত দেব পুর মৌজা জে এল নং ৯৬,৮১, এর অন্তর্ভুক্ত খাদিম টি চা বাগান রয়েছে কিন্তু পাকিস্তান সরকার পক্ষে সাবেক জমিদার তাদের সমস্ত ভূমি জমিদারী ভেংগে পাকিস্তান সরকার সরকারী খাস খতিয়ানে চলে আসে পরবর্তী পাকিস্তান সরকার পক্ষে বন্দোবস্ত লিজ দেওয়া হয় খাদিম টি গার্ডেনের নামে পরিচিত ছিল।
এস এ রেকর্ড ভুক্ত হয় খাদিম চা বাগানের নামে পরবর্তী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃপক্ষ বন্দোবস্ত লিজ দলিল মূলে দেওয়া হয় মামুনুর রশীদ চৌধুরী উনার নামে পরিচিত ছিল খাদিম চা বাগান পরবর্তী আনুমানিক ১৯৮৫, ইং সাল থেকে লুট পাট শুরু হয় , তখন খাদিম চা বাগানের ম্যানেজার ছিলেন শামীম নামে পরিচিত ছিলেন এই সময়ে পাবলিক প্রভাবশালী বিভিন্ন স্থানের মানুষ বিভিন্ন দলের নেতারা দল বদ্ধ হয়ে বাট বরটন করে নিজেদের ফায়দা হাসিলের উদ্দেশ্যে প্রকাশিত সরকারী খাস জমি বন্দোবস্ত লিজ দেওয়া চা বাগানের জায়গা জবর দখল লুট পাট করে।
বিভিন্ন দলিল সুলেনামা জাল দলিল তৈরি করে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের মামলা দায়ের করে মামলা চলাকালীন সময়ে নিজেদের নামে পরিচিত বস্তি এলাকা বানিয়ে দখল করে নিয়েছে দখল ইস্টাম মাধ্যমে বেসা বিক্রি করে অনুমোদন ছাড়া পাহাড় টিলা কেটে প্লট তৈরি করে ফাঁকা ওয়ালের বিল্ডিং টিনের ঘর বাড়ি তৈরি করা হচ্ছে এবং হয়েছে এতে বাগান কর্তৃপক্ষ ম্যানেজার শামীম তাহার যুগ সাজে উপজাতি কুলি বস্তি এলাকার বাসিন্দারা মালিক সেজে বিক্রি করে পাবলিক প্রভাবশালী লোক দের কাছে শামীম তার ফায়দা হাসিলের উদ্দেশ্যে প্রকাশিত খাদিম চা বাগানের জায়গা জবর দখল লুট পাট করে সাবেক জনপ্রতিনিধি।
তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং অনুমোদন ছাড়া 9 নং উপজাতি কুলি বস্তি এলাকার ভেতরে পরিবর্তন করা হয় বিভিন্ন ধরনের এলাকা বানিয়ে দখল করে নিয়েছে ইসলাম পুর মেজর টিলা টেস্টাইল রোড সৈয়দ পুর আলুর তল বাগমারা জাহান পুর চামেলি বাঘ সেম্যলী এলাকার ভেতরে মোহাম্মদপুর ভেতরে খাদিম পাড়া 2 নং রোডের ভেতরে জজের এরিয়ায় উত্তর মোহাম্মদপুর ফাতেমা নগর বানিয়ে শেষ পর্যন্ত এই খাস জমি বন্দোবস্ত লিজ দেওয়া চা বাগানের জায়গা জবর দখল করে নিয়েছে পাহাড় টিলা কেটে উজাড় করে দিয়েছে এবং অনুমোদন ছাড়া পাহাড় টিলার উপর নিচে ফাঁকা ওয়ালের বিল্ডিং টিনের ঘর বাড়ি তৈরি করা হচ্ছে এবং হয়েছে। এতে সাবেক বন্দোবস্ত লিজ বাতিল হয়ে।
যাওয়ার পর ২০১২, সাল থেকে ২০৩২, সাল পর্যন্ত নিনা আফজাল রশীদ চৌধুরী উনার নামে বন্দোবস্ত লিজ দেওয়া হয়, এবং সাবেক ম্যানেজার শামীম তাহাকে বাতিল করে দেওয়া হয় এবং স ম্যানেজার ছিল বর্তমানে পরিচিত আতিকুর রহমান আতিক কিন্তু এখনো পর্যন্ত সরকারী খাস জমি বন্দোবস্ত লিজ দেওয়া চা বাগানের জায়গা জবর দখল লুট পাট চলছে চলিতেছে এতে জড়িত রয়েছে প্রভাবশালী চক্র বিভিন্ন দলের নেতারা বিভিন্ন স্থানের মানুষ এসে দলবদ্ধ হয়ে বাট বরটন করে নিজেদের ফায়দা হাসিলের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের মামলা দায়ের করে মামলা চলাকালীন সময়ে নিজেদের নামে পরিচিত বস্তি এলাকা বানিয়ে দখল করে নিয়েছ।
দখল ইস্টাম মাধ্যমে বেসা বিক্রি হচ্ছে অনুমোদন ছাড়া পাহাড় বন টিলা চা বাগান লয়েক পতিত জঙ্গল সাইল চারা ছড়া নালা খাল গোপাট সহ পতিত সাইল রকম ভৃমি উজাড় করে দিতেছে এতে জড়িত রয়েছে সাবেক আওয়ামীলীগ নেতারা বিএনপির নেতারা সহ উপজাতি কুলি সহ সাবেক জনপ্রতিনিধি সহ শামীম নামে সাবেক ম্যানেজার সহ তাদের চৌকিদার ছাত্তার সহ আরো অনেক জরিত রয়েছে ইদানীং কয়েক বছর ধরে অনুমোদন ছাড়া পাহাড় টিলা কেটে উজাড় করে দিতেছে এবং অনুমোদন ছাড়া পাহাড় টিলা কেটে প্লট তৈরি করে ফাঁকা ওয়ালের বিল্ডিং ঘর বাড়ি তৈরি করা হচ্ছে এবং হয়েছে এবং উত্তর মোহাম্মদপুর ফাতেমা নগর বানিয়ে দখল করে নিচ্ছে।
দখল ইস্টাম মাধ্যমে বেসা বিক্রি হচ্ছে অবিরাম এতে আতিকুর রহমান আতিক বারবার অভিযোগ অভিযান চালিয়ে কোনো সুরাহা হয়নি প্রসাশন নিরব ভূমিকা রয়েছে এদিকে জমজমাট সরকারী খাস জমি বন্দোবস্ত লিজ দেওয়া চা বাগানের জায়গা জবর দখল লুট পাট চলছে চলিতেছে ইদানিং কয়েক মাস ধরে সাবেক আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর বিএনপি নামকরণ ব্যবহার করে তাদের নিজেদের ফায়দা হাসিলের উদ্দেশ্যে প্রকাশিত সরকারী খাস জমি বন্দোবস্ত লিজ দেওয়া চা বাগানের জায়গা জবর দখল চলছে চলিতেছে এতে জড়িত রয়েছে মোহাম্মদ পুর এলাকার কিছু অসাধু ব্যক্তিরা প্রভাবশালী চক্র উপজাতি কুলি সহ শামীম নামে পরিচিত ম্যানেজার তার চৌকিদার ছাত্তার সহ আরো অনেক জরিত রয়েছে।
এরা বর্তমান ফ্রাম অয়েল চারা বাগানের ভেতর অবৈধ ভাবে অনুমোদন ছাড়া পাহাড় টিলার উপর ঘর তৈরি করে জবর দখল চালিয়ে যাচ্ছে এবং বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, এতে বাগান কর্তৃপক্ষ লিজ গীহিতা আফজাল রশীদ চৌধুরী উনার ম্যানেজার আতিকুর রহমান আতিক ও উনার বাগানের চৌকিদার জালু সহ নির্দেশ দেয়া হয় বাগানের শিমানা নিয়ন্ত্রণে আনতে ও দখল বসবাস কারি উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে তাদের সরানোর নির্দেশ দেয়া হয় বিষয়টি নিশ্চিত করে বাগান শ্রমিকদের মধ্যে রয়েছে প্রদিপ নীখিল মোড়া বীরবল মোড়া শুকুর আলী মিন্টু মোড়া চিটু মোড়া কুরেশ মোড়া সহ ছাত্তার চৌকিদার সহ মিল্লাত নামে ইয়াবা ব্যবসায়ী সুদের ব্যবসায়ী পারভেজ রিয়াজ সহ শামীম নামে পরিচিত।
ম্যানেজার তার নির্দেশে জবর দখল লুট পাট চলছে চলিতেছে এতে মিথ্যা মামলা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিসাধন চালিয়ে যাচ্ছে এবং অনুমোদন ছাড়া সরকারী খাস জমি বন্দোবস্ত লিজ দেওয়া চা বাগানের জায়গা জবর দখল করে নিয়েছে দখল ইস্টাম মাধ্যমে বেসা বিক্রি হচ্ছে অনুমোদন ছাড়া পাহাড় টিলা কেটে উজাড় করে দিতেছে এবং পাশ্ববর্তী এলাকার কিছু বাসিন্দা তাদের কে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি ক্ষতিগ্রস্ত করা হচ্ছে এবং হচ্ছে দিনের পর দিন সরকারের অধীনে খাস জমি বন্দোবস্ত লিজ দেওয়া চা বাগানের জায়গা জবর দখল লুট পাট চলছে চলিতেছে।
এতে সরকারের হাজার কোটি টাকার খাস জমি চা বাগানের জায়গা উজাড় করে দিতেছে ছাত্তার চৌকিদার তার দখলীয় বাড়ীর ভেতর পাশে ফ্রাম অয়েল চারা রোপণ টিলা কেটে উজাড় করে দিতেছে এবং দিচ্ছে সাবেক ম্যানেজার শামীম তাহার নেতৃত্বে তাই এ বিষয়ে তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সিলেট জেলা প্রশাসক এসিলেন্ট ইউএনও তফসিল পরিবেশ মহোদয় সুদৃষ্টি কামনা করছি যে এদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনগত শাস্তির বিধান করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি বিনীত অনুরোধ রইলো দুর্নীতি মুক্ত দেশ আমাদের স্বপ্ন এগিয়ে নিন জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন ও অপরাধ বিচিত্রা সিলেট বিভাগ থেকে বিশেষভাবে অনুরোধ রইলো।



