জেমস এ.কে. হামিমঃ
ঢাকা মেট্টো পলিটন (ডিএমপি) থানার সামনে প্রথমে দেখা যায়. যে থানার মামলা অভিযোগ কিংবা সাধারণ ডায়রী (জিডি) করতে কোন টাকা পয়সা লাগে না কথা এক চরিত্রে আরেক তেমনী ডিএমপি একটি অন্যতম তুরাগ থানা সাধারনত প্রতি নিয়ত হত্যা ধর্ষন সহ একাধি অজ্ঞত লাশ ঘুম খুন হয়ে থাকে প্রতি দিন। কিন্তু ভোক্তা ভোগী প্রতি দিন হয়রানীর স্বিকার হয়। লাঞ্জনার প্রহর গুনতে হয় সাধারন মানুষকে। জিডির গ্রেড আছে, এক রকম জিডির মুল্য পাঁচ শত টাকা থেকে শুরু করে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত। আবার থানার ভিতরে সব সময় রয়েছে হরেক রকম এস.আই ও এ.এস.আইদের কথিত ফর্মা তারাও সুপারিশ করে থাকেন আমার স্যার ভালো কাজ করবে তার কাছে যান। এতে করে প্রসাশনের প্রতি সাধারন মানুষ আস্তা হারিয়ে ফেলছে এরই মাঝে বেশ কিছু মানুষ পুলিশ এর প্রতারণার শিকার হয়েছে। তুরাগ থানা পুলিশ এর নিজস্ব একটি মাদক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট ব্যবসা করে যা এলাকায় এরই খপ্পরে পরে ফারুক নামের একজন রিক্সা মাহাজন, তার বাসায় মাদক বিক্রি না করতে দিলে তার উপর অমানবীক মারধর করে এর পর তুরাগ থানায় প্রথমে অভিযোগ করলে কিছু হয়না পরে আবার প্রান নাশের হুমকি। বিশ হাজার টাকা নিয়ে একটি সাধারন ডায়রী করে (জিডি নং ৭২) যার আয়ু ছিল তুরাগ থানার এস.আই জহিরুল। তিনি উত্তরা পশ্চিম থানায় থাকাকালীন সময় তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। পতিতা পল্লি সহ মামলা কিংবা জিডি হলে বিবাদীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে যায় তুরাগ থানার ঐ এস.আই। তেমনটি হয় টেকপাড়া ফারুক এর জিডিটা, যে টাকা বাদীর পাওয়ার কথা সে টাকা পুলিশ এর পকেটে আসে। আর মাদক ব্যবসায়ী আব্বাস দিরে দিরে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে। শুধু তাই নয় তুরাগ থানার ধউর এলাকার সরকার বাড়ী এলাকা এক তরুনী গৃহবধুকে কিডনাপ করার পরে এক মাস ধরে গনধর্ষন করার পর মি: বেকার এর জি.এম ইমতিয়াজ আহম্মেদ এর কথায় মামলা নিতে চায়নী পুলিশ আর মি: বাকের হতে ৪ লক্ষ টাকা তুরাগ থানা পুলিশ এর নিয়মিত ক্যাশিয়ার এর মাধ্যমে আনা হয়। তৎকালীন ওসি বলেন মানবতার কারনে মামলা নিয়েছি, মামলা নং ২১ কিন্তু চার লক্ষ টাকার জন্য প্রশাসনে সততা বিক্রি হয়ে গেছে। সাধারন মানুষ কী প্রসাশনের কাছে বিক্রি হয়েগেছে না শুধু মানবতার জন্য মামলা নেয়া। প্রচলিত আইন ব্যবস্থায় আছে ফলে দেশের সাধারন মানুষ কী আইন শৃংখলা বাহীনির কাছে একটু সহযোগীতা পেতে পারেনা। গত চলতি মাসে ০৩/০৭/১৭ইং বৃদ্ধ আম্বিয়া খাতুন নামের তুরাগ থানাধিন নলভোগ পূর্ব পাড়ার ছেলের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন ঐ মামলা খুজে পাওয়া যায়নী। থানায় ঐ দিন রাত আনুমানিক ১১.৩০ মি: একটি সাধারন ডায়রী (১২২) করেন বাতেন নামক নলভোগ এর এক ব্যক্তি পাল্টা হুমকীর স্বীকার হয়। দারগা প্রতিদিন ফোন দিয়ে বলে মিথ্যা জিডি করা ছাড় আর কাজ পাসনী সালা ডান্ডা দিব তোরে। ঐ এস.আই এর এক ফোন নাম্বার ০১৯১৮-৭২৫১৪৮ প্রতি নিয়ত ফোন দিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ এ চলে আসে প্রতিবেদকের কাছে। পুলিশ মানুষের জান মাল নিরাপত্তা দিবে উল্টো তারা যদি সাধারন মানুষকে অন্যায় ভাবে প্রতারণার স্বিকার করেতে চায় তাহলে জাতীর বিবেক কে দেখার যেন কেউ নেই। রাজধানীর তুরাগ থানা নয় যে দালাল ও প্রতারক চক্রের হাট বাজার। গত মাসে ১১/০৭/১৭ ইং জিডি নং ৪৭২ ধলী পারা এলাকা থেকে মোবাইল চুরি হলে জিডি করতে আসে মোবাইল মালিক, জিডির মূল্য নাকি পনেরশত টাকা। পরে ঐ জিডির কোন রকম আইনগত ব্যবস্থা নেয়নি, উল্টো জিডির আয়ুকে ফোন দিলে ভয় ভীতি মূলক আচারন করে বাদীর সাথে কথা বলে জানান প্রতিবেদক। আরো অনুসন্ধান চলে গত ১১/০৩/১৭ ইং জমি সংক্রান্ত জের ধরে জোসনা বেগম একটি জিডি করেন, জিডি নং ৩৩৫। ঐ জিডিকে কেন্দ্র করে একটি পিটিশন মামলা দায়ের ১০২ ধারামোতাবেক মামলা করা হয়। পরে তুরাগ থানার ভেতরে বাদীকে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করেন। এডিসি ও পুলিশ সহ বাদীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে পরে। পরবর্তিতে আরো গুরুতর হয়ে উঠে এর মধ্যে জোসনা বেগমকে মার ধর করে তার জমি সাইন বোড ভারাটে ক্যাডারা ফেলে দিলে প্রশাসন থেকে পায়নী কোন আইনী ব্যবস্থা পারেনী কোন সু-বিচার তুরাগ থানা পুলিশ এর কাছে। শুধু জিডি আর মামলাই নয় তুরাগের আলোচিত গন ধর্ষনের ঘটনাটি বেশ ছরিয়ে পরলে ১৮৫০০০ টাকার বিনিময়ে ধামা চাপা দিয়ে ছিলেন তুরাগ থানা পুলিশ। ঘটনাটি এক পর্যায় গনমাধ্যম কর্মিদের হাতে ভিডিও টি ছড়িয়ে পরলে বিষয়টি নিয়ে নানা প্রশ্ন হয়। তুরাগ থানার কথা হল আশুলিয়া ল্যাংডিং হয়েছে ধর্ষন আমরা কেনো মামলা নিব। আর আশুলিয়া থানা পুলিশ বলে আমাদের আওতাধিন হলে আমরা মামলা তদন্ত করবো এক পর্যায়ে যানা যায় তুরাগ থানা পুলিশ এর হাতে পরলে ঐ ধর্ষিতা তরুনীকে পাওয়া যায়। কারন টাকা দিলে তুরাগ থানা পুলিশ সব সন্ধান দিতে পারেন। এর পরে পুলিশ এর গাফেলতির জন্য ধর্ষনের প্রধান আসামী কালাই এখনো প্রকাশ্য দিবা লোকে তার বোন জামাই মান্নান এর বাসায় শান্তির নিদ্রা নিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসি। যার ফলে প্রকাশ্য হাটছে কিন্তু গ্রেপ্তার করছেনা। তাকে পুলিশ এত অন্যায় মুলক কাজ এর সাথে একটি থানার মধ্যে অন্য তম হল তুরাগ থানা। যেখানে মোট মাদক ও পতিতা পল্লি সহ প্রায় ৩৭৫টি রয়েছে তার মাঝে ২৭৫টি হল তুরাগ থানার পুলিশ এর সোর্স। এর মুল কারন হল তারা থানার মুল দালাল সব সময়ে তারা থানার পান চিবায় আর যদি কোন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার করলে পুলিশ তার হাজির চলতে থাকে তদারকি। সকল অপরাধ কে এ অন্যায় এর বিরুদ্ধে জেন ডি.এম.পি কমিশনার দৃষ্টি করা হউক।