মোঃ রাসলে কবরি ঃ
মামলা নিস্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রীতা এবং আইনি জটিলতায় নষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন মামলায় আলামত হিসেবে জব্ধকৃত গাড়ী, মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার, ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহন। রাজধানীর থানা গুলোতে সরজমিনে ঘুরে দেখা যায়, যে পরিমান মটরযান মামলার আলামত হিসেবে জব্দ হয়ে থানা গুলোতে পরে আছে টাকার অংকে যার দাম হবে প্রায় কয়েকশত কোটি টাকা। থানা চত্ত্বরে জায়গা সংকুলান না হওয়া এবং টিন সেডের র্পযাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় দিনের পর দিন মাসের পর মাস এমন কি বছরের পর বছর খোলা আকাশের নিছে রৌদ্রে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে নষ্ট হচ্ছে হত্যা র্ধষন সহ নানা ফৌজদারী মামলার গুরুত্বপূর্ন আলামতসমূহ। জানা যায়, মানুষ হত্যার কাজ,ে মাদক চোরাচালান পরিবহনে, দুর্ঘটনা পতিত গাড়ী, হুন্ডা, প্রাইভেট কার, মামলার আলামত হিসেবে জব্দ করে পুলশি। পরর্বতীতে আসামী আদালত থেকে জামিন পেলেও জামিন পায় না অপরাধের কাজে ব্যবহৃত গাড়ী বা হুন্ডাটি।
এভাবেই দীর্ঘ দিন অবহেলা আর অযতেœ পড়ে থাকা মোটরযানগুলো ধীরে ধীরে রং উঠে মরিচা পরে পুলিশ হেফাজতেই ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পরছে। চিরতরে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে গাড়ীর/হুন্ডাগুলুর ইনজনি।
এ ছাড়াও দনি দনি বভিন্নি অপরাধে ব্যবহৃত জব্দকৃত গাড়ী/হুন্ডার সংখ্যা বড়েে যাওয়াই থানা চত্তরওে সগেুলু রাখার আর জায়গা হচ্ছে না। পাশাপাশি মামলার আলামত হসিবেে গাড়ী/ হুন্ডা গুলো সঠকিভাবে সংরক্ষন করতে না পারায় দায়ত্বিরত র্কমর্কতাদরেকওে মাঝে মাঝে বপিাকে পড়তে হচ্ছ।ে
এ ব্যাপারে আইনজীবীদরে মতামত জানতে চাইলে তারা বলনে, আদালতরে উচতি ব্যাক্তি জামনিরে পাশাপাশি জব্দকৃত যানবাহনগুলো ও যনে ব্যাক্তি ফরেত পায় সইে পক্রয়িা সহজতর ও আধুনকিায়ন করা। কন্তিু এটাও মাথায় রাখতে হব,ে এভাবে আলামত নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারনে নম্মি আদালতে শাস্তি পাওয়া আসামী উচ্চ আদালতে গয়িে খালাস পয়েে যাচ্ছনে। ফৌজদারী র্কাযবধিরি ১৬২ ধারা অনুযায়ী আলামত সঠকি ভাবে উপস্থাপন করা না হলে অনকে অপরাধী ছাড়া পয়েে যায়। উচ্চ আদালতরে রায় না হওয়া র্পযন্ত সংশ্লষ্টি র্কতৃপক্ষ আলামত সংরক্ষন করতে আইনত বাধ্য।
এ ব্যাপারে পুলশিরে বক্তব্য, থানার ছোট্ট মাল খানায় এতগুলো গাড়/িহুন্ডা রাখা কি সম্ভব? তাছাড়া বাহরিে যসেকল জব্দকৃত আলামত আছে তা সংরক্ষনরে জন্য আমাদরে কাছে আলা দা কোন বরাদ্দও নাই।