অপরাধ বিচিত্রা প্রতিবেদক : উত্তরা এ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পের ‘প্রকল্প ব্যবস্থাপক’ এহসান জামিল চরম আর্থিক অনিয়মের সাথে জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সূত্রমতে জানা গেছে,সীমাহিন দুর্নীতির কারণে এ তাকে কর্তৃপক্ষ গত ৩/৩/১৬ তারিখে শাস্তি স্বরুপ ওখান থেকে বদলি করে। তারপরও ক্ষমতার প্রভাব খাঁটিয়ে সে ১০ লক্ষ টাকা দিয়ে বদলি ঠেকায়,এবং কর্তৃপক্ষের কাছে ৪ মাস সময় চায়।.চারমাস পরে সে চলে যাবে এরকম প্রতিশ্র“তি দিয়ে এপার্টমেন্ট প্রকল্পে থেকে যায়।গত দুই মাসে প্রকল্পের কাছ ১০০ কোটি টাকার বিল যায় এবং সে ১ কোটি টাকার ও বেশি কমিশন পায়। টাইলস কোম্পানি থেকে লিয়াজূ করে “ঈবৎধসরপ ্ ঃরষবং” কোম্পানী থেকে অগ্রিম মোটা অংকের টাকা তার পকেটে আসে।ফাউন্ডেশনের নিছে যে ড্যাম্পপ্রুফ লেয়ার রয়েছে তার সাইটের কাজে ঠিকাদারের সাথে লিয়াজো করে ঐ আইটেমের কাজ করানো হয় নাই।অন্যান্য প্রকল্প ব্যাবস্থাপকের সাইটে ড্যাম্পপ্রুফ লেয়ার লাগানো হয়েছে।তাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নেই।সূত্রমতে আরও জানা গেছে,বিএনপির মির্জা আব্বাসের ভাগনী জামাই হওয়ার সুবাদে সে বিগত চারদলীয় জোট সরকতারের সময়েও ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে।বর্তমানেও অর্থের বিনিময়ে বদলি ঠেকায়।এপার্টমেন্ট প্রকল্পের ডিপিপিতে ২টি পদ ধরা আছে।সে অতিরিক্ত হিসেবে অর্থের লোভে এখানে পড়ে রয়েছে।মোট ৩ জন সেখানে কর্মরত।তার সাইটের ঠিকাদার অন্য কোন সাইটের প্রকল্প ব্যবস্থাপককে নিতে আগ্রহী নয়।তার কাজে ঠিকাদররা বেশী লাভবান হয় বিধায় তাকেই চায় তারা। বর্তমানে সে ১৬ টি বিল্ডিং এর দ্বায়িত্বে আছে । সূত্রে জানা গেছে, রাজউকের প্রাক্তন চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া ও বর্তমান সদস্য আব্দুর রহমানে মাধ্যমে অর্থের বিনিময়ে বদলি স্থগিত করে উত্তরা এ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পের ‘প্রকল্প ব্যবস্থাপক’ এহসান জামিল।