মিসওয়াকের ৫৪ টি ফায়দা ও উপকারিতা

১. আল্লাহ তা’আলা সন্তুষ্ট হন।
২. ফেরেশতারা খুশি হন।
৩. ফেরেশতারা তার সাথে মোসাফাহা করেন।
৪. ফেরেশতারা তার প্রশংসা করেন।
৫. নামায পড়তে বের হলে ফেরেশতারা তাকে অভ্যর্থনা জানায়।
৬. মসজিদ থেকে বের হলে ফেরেশতারা তার পিছনে পিছনে চলেন।
৭. আরশ বহনকারী ফেরেশতারা তার জন্য ক্ষমার দু’আ করেন, যখন সে মসজিদে থেকে বের হয়।
৮. ফেরেশতারা তাকে নবী রসুলগণের অনুসারী বলেন।
৯. নবী রসুলগণ তার জন্য মাগফিরাতের দু’আ করেন।
১০. শয়তান অসন্তুষ্ট হয়।
১১. শয়তান বিতারিত হয়।
১২. প্রয়োজন মিটাতে সাহায্য করে।
১৩. হযরত আলি রাযি. ও হযরত আনাস রাযি. থেকে বর্ণিত আছে, মেসওয়াক করার বরকতে রিজিক সহজে উপার্জন হয়।
১৪. নামাজের ফজিলত ৭০ গুণ বৃদ্ধি করে দেয় হয়। আর ইমাম আবু জাফর তাহাবি রহ. থেকে বর্ণিত, নামাযের ফযিলত ৯৩ গুণ থেকে ৪০০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধির বর্ণনা করা পাওয়া যায়।
১৫. বাকশক্তি সুন্দর ও আকর্ষণীয় হয়।
১৬. কন্ঠস্বর সুন্দর করে।
১৭. মুখ পরিষ্কার করে।
১৮. জিহ্বা পরিষ্কার করে।
১৯. চাহিদা পরিচ্ছন্ন করে।
২০. দাঁতের শুভ্রতা ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
২১. মুখে সুঘ্রাণ আনে।
২২. মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
২৩. রুচি বৃদ্ধি করে।
২৪। হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
২৫. মেরুদন্ড মজবুত করে।
২৬. দাঁত মজবুত করে।
২৭. দাঁতের মাড়ি মজবুত করে।
২৮. মাথা ব্যথা দূর করে।
২৯. কাশি দূর করে।
৩০. শরীরের অতিরিক্ত আদ্রতা দূর করে।
৩১. স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি করে।
৩২. জ্ঞান- বুদ্ধি বৃদ্ধি করে।
৩৩. দৃষ্টি শক্তি তীক্ষ্ণ করে।
৩৪. শ্রবণ শক্তি বৃদ্ধি করে।
৩৫. মাথা ঠান্ডা রাখে।
৩৬. শরীর শক্তিশালী করে।
৩৭. পেট পরিষ্কার করে।
৩৮. পেটের রোগ দূর করে।
৩৯. অন্তর- আত্মা পবিত্র হয়।
৪০. আর্দ্রতা বন্ধ করে।
৪১. বীর্য ঘন করে।
৪২. সর্বপ্রকার ব্যাথা দূর করে।
৪৩. জ্বর থাকলে তা কমে যায়।
৪৪. ধন- সম্পদ বৃদ্ধি করে।
৪৫. স্ত্রী স্বমীর প্রতি, স্বমী স্ত্রীর প্রতি সন্তুষ্ট থাকে।
৪৬. যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৪৭. যার মাথায় বা শরীরে পশম নেই মেসওয়াক করার দ্বারা তার শরীরে ও মাথায় চুল গজায়।
৪৮. যুদ্ধে জয় লাভ করা যায়।
৪৯. চুলের গোড়া শক্ত করে।
৫০. মেসওয়াক করার বরকতে শত্রুর দিলে ভয় সৃষ্টি হয়।
৫১. মেসওয়াক করার বরকতে গোনাহ থেকে বেঁচে থাকা যায়।
৫২. শরীরের রং উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় করে।
৫৩. শয়তানের ওয়াছওয়াছা দূর হয়।
৫৪. ক্ষুধা দূর করে।