গরিব অসহায় মেয়ে নুরজাহান টাকা পয়সা নেই বলে পেলো না মেয়ের স্বীকৃতি ও তার স্ত্রীর সম্মান

এইচ এম মিনহাজ মাহমুদ: ঘটনা সুত্রে জানা যায় ময়মনসিংহ জেলার ইশ্বরগঞ্জ থানার রাজিব পুর ইউনিয়নের বৃ দেবস্থান গ্রামের মোঃ আবদুল হান্নান বয়স ৫৫ এর সংসারে পাঁচ ছেলে ও দুই মেয়ে নিয়ে গ্রামেরি একটি মসজিদে মোয়াজ্জিম হিসাবে চাকরি করে সামান্য বেতনে।
অনেক কষ্টে টানাটানি করে চলে তার সংসার তারি ছোট মেয়ে নুরজাহান বয়স ১৫ সপ্তম শ্রেনীতে পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়িতেয় তাকে কিন্তু হটাৎ করে একদিন নুরজাহান শারীরিক ভাবে ভিষন ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে এমনকি খাওয়া দাওয়া চেরে দিয়ে বিচানায় পরে যায় তার পর তার মা সহ কয়েক জন প্রতিবেশি মিলে মাইজবাঘ
বাজারের এক তরুন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়।
তার পর ডাক্তার তার অবস্থা ভিষন খাপার দেখে নুরজাহান কে তারাতারি ইশ্বরগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করার পরামর্শ দেন এবং গত (১৭/১০/২০২১) ইং তারিখে সকালে তারা নুরজাহান কে ইশ্বরগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার নুরজাহান কে দেখে এবং দ্রুত একটি আল্টা সনু গ্রাম করার পরামর্শ দেন।সাতে সাতেই তারা ইশ্বরগঞ্জের রিসেন্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আল্টা সচু গ্রাম করায় এবং রিপোর্ট ডাক্তার কে দেখায় এর পর ডাক্তার তাদের কে জানায় যে ভয় পাওয়ার কেনো কারণ নেই নুরজাহান ২৩ সাপ্তাহের গর্ভবতী।যে হতো তার বয়স কম আপনারা তার শরীরের দিকে খেয়ার রাখবেন এবং তার যত্ন নিবেন তার পর তারা মান সম্মানের ভয়ে চুপচাপ বাড়িতে চলে আসে। অনেকের কাছে মনে হয়ে এটা টিকটক বা সিনেমার গল্প কিন্তু না এ বাস্তব ঘটনটি ঘটেছে এই সহজ সরল মেয়ে নুরজাহানের জিবনে যার কারণে মেয়েটি আজ সব হারিয়ে কলঙ্কের বোঝা মাথায় নিয়ে গ্রাম চারা।
বাড়িতে গিয়ে নুরজাহানের বাবা মা তার সাতে কথা বলে জানতে পারে যে পাশের বাড়ির মোঃ আবুল কাশেম ও মোছাঃ সখিনা কাতুনের দ্বিতীয় ছেলে মোঃ সামিম তাকে মিথ্যে প্রেমের জালে পেলে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দিনের পর দিন তার বাসায় নিয়ে ধর্ষণ করেছে যার কারণে সে আজ গর্ভবতী। এর পর নুরজাহানের বাবা মা বুঝতে পারে যে সামিম প্রায় তাদের বাসায় কেনো আসতো এবং নুরজাহান ই কেনো সামিমের বাসায় যেতো। নুরজাহান আরো জানায় যে সর্বশেষ রমজান ঈদের ২/৩ আগে ঘত ১০/৫/২১/ইং তারিখে বেলা ৩ টার সময় সামিম তার নিজের শুয়ার ঘরে নিয়ে ও তাকে একাধিক বার ধর্ষণ করে এবং কায়কে কিছু বল্লে প্রাণে মেরে পেলবে বলে হুমকি দেয়।আর এ ভয়েয় সে কায়কে কিছু বলতে পারেনি।
তার পর নুরজাহানের বাবা সামিমের চাচা এবং গ্রামের মেম্বার ইসরাফিল সামছু মেম্বার ও আব্দুল মান্নান সহ আরো বেশ কয়েক জনকে জানাইলে তারা বিষয় টি কে প্রশাসনের কাছে জানাইতে না করে এবং তারাই পারিবারিক ভাবে এই বাচ্চা আর নুরজাহান কে সামিমের বাড়িতে যোগ্য ভাবে স্বীকৃতি পাইয়ে দিয়ে মীমাংসা করার আশ্বাস দেয় এবং বেশ কয়েক দিনেয় এ বেপারে দেন দরবার করেও স্থানীয় ভাবে কোনো সুরাহা না হওয়ায় তারাই তাকে থানায় মামলা করার পরামর্শ দেয়।
এদিকে এককান দুকান করে পুরো গ্রামে নুরজাহানের বিষয়টি চরিয়ে পরে এমন কি সামিমের মা বাচ্চা নষ্ট করার জন্য নুরজাহান কে ঔষধ খাওয়ায় কিন্তু রাখে আল্লাহ মারে কে এতে নুরজাহানের কিছুই হয়নি বরং বাচ্চা টা সুস্থ ভাবে দুনিয়ায় মুখ দেখে। তার পর ইশ্বরগঞ্জ থানায় মামলা নং ২০/ ১০/২১/ দারা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ২০০০ সংশোধনী (০৩) এর ৯ (১) মামলার ১ বছরের উপরে জেল কাটে আসামি সামিম এবং টাকার বিনিময়ে এমন কি আওয়ামী লীগ এর প্রভাব শালি বেশ কয়েক জন নেতার তদবিরে ডিএনএ রিপোর্ট টা তারা বদলিয়ে পেলে এবং তাদের পক্ষে নতুন রিপোর্ট নিয়ে আসে যার প্রমান ও সাক্ষি আছে এখন মামলার রায় সাক্ষি শুনানির অপেক্ষায় আছে।
কিন্তু দেখা যায় মামলার আয়ু এসআই রেজাউল যাদের মামলার সাক্ষি বানিয়েছে তারা অনেকেই বাদিকে চিনেই না অথচ যারা প্রকৃত সাক্ষী তাদের নাম য়েয় নেই এ বেপরে তার সাথে মোবাইলে কথা বল্লে সে জানায় এটা কোনো বেপার না চাইলে চেঞ্জ করা যাবে অথচ ঘত ২১/৪/২৫/ ইং তারিখে জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন ও অপরাধ বিচিত্রার তদন্ত টিম ময়মনসিংহ জোজ কোটে সরে জমিনে জানতে পারে যে মামলার তারিখে নুরজাহানের এডবুকেট কোটে দারানো ত দুরের কথা তারিখের কথায় তার মনে নেই।
টিমের লোকজন সাক্ষি এবং ডিএনে রিপোর্ট এর জন্য নারাজি দিয়ে নতুন ভাবে আবেদন করার কথা বল্লে সে বলে আমার সহকারি করে দিবে কিন্তু তার সহকারি এ বেপারে কোনো পদক্ষেপেয় নেয়নি এবং নুরজাহান তার পরিবার কে কাটগরায় পযন্ত উটায়নি।এখন দেশ ও জাতির কাছে প্রশ্ন কি হবে এই নিষ্পাপ শিশু জান্নাত আর এ সহজ সরল মেয়ে নুরজাহানের ভবিষ্যৎ.?