ডজিটিাল যুগওে জনিজরিাম নদীর উপর নর্মিাণ হয়নি ব্রীজ বাঁশরে সাঁকোই মানুষরে যোগাযোগ মাধ্যম

0
1300

 রৌমারী (কুড়[িগ্রাম)
শতবছর পরেয়িে ডজিটিাল যুগওে রৌমারী’র ভারতীয় সীমান্ত এলাকা জনিজরিাম নদীর উপর নর্মিাণ হয়নি একটি ব্রীজ।এই অঞ্চলরে খওেয়ারচর, আলগারচর, বাগানবাড়,ি বংশরিচর, বালয়িামারী, লাঠয়িালডাঙ্গা, চর লাঠয়িালডাঙ্গাসহ ১০টি গ্রামরে প্রায় ৩০ হাজার মানুষ শুকনা ও র্বষা মৌসুমে সারা বছরই একমাত্র বাঁশরে সাঁকো দয়িে স্কুল, কলজেরে ছাত্র ছাত্রী, সরকারী ব-েসরকারী চাকুরীজবিীসহ হাট-বাজারে চলাচল ও কৃষকরা অতকিষ্টে কৃষি র্পন আনা নওেয়া করে থাক।ে
লাঠয়িালডাঙ্গা রৌমারী উপজলো সদর থকেে ১২ কলিোমটিার দক্ষণি র্পুবে অবস্থতি ভারতীয় সীমান্ত লগ্ন। জনিজরিাম নদীটি ভারত থকেে বয়ে আসা একটি শাখা নদী। কালরে আর্বতে নদীটরি ভয়াল রুপ ও  ভাঙ্গনরে তান্ডব থমেে গলেওে বন্ধ হয়নি স্রোতধারা। ১শ মটিার প্রস্তরে নদীটরি উপর একটি ব্রীজরে দাবীতে ওই অঞ্চলরে মানুষ বার-বার এমপ,ি চয়োরম্যান ও রাজনতৈকি নতোদরে দরবারে ধরনা ধরওে তাদরে দাবী পূরণ হয়ন।ি জনিজরিাম নদী দ্বাড়া যোগাযোগ বচ্ছিন্নি ভারতীয় সীমান্ত ঘষো ১০টি গ্রামরে মানুষ সারাক্ষন আতংকে দনিাতপিাত করে থাক।ে লাঠয়িালডাঙ্গা গ্রামরে আব্দুস ছালাম, জমরি উদ্দনি, লাল ময়িা, কফলি উদ্দনি, রয়িাজুল বলনে, বাপ দাদার মুখে গল্প শুনছেি বংশানুক্রমে ৭ পুরুষওে এই নদীর উপর কোন ব্রীজ নর্মিাণ হয়ন।ি যুগযুগ ধরে এ অঞ্চলরে মানুষ র্বষা মৌসুমে ডঙ্গিি নৌকা, কলাগাছরে ভলো ও নানা উপায়ে পারাপার হতো। শুকনো মৌসুমে প্রতি বছরই এলাকার সকলই মলিমেশিে চাদা দয়িে বাঁশ কাঠ সংগ্রহ করে স্বচ্ছো শ্রমে বাঁশরে সাঁকো নর্মিাণ করে পারাপার হয়ে থাক।ে তবে বাঁশরে সাঁকোটি দয়িে পারাপররে সময় প্রতি বছরই প্রাথমকি বদ্যিালয়ে যাতায়াতরত শশিুদরে হতাহতরে ঘটনা ঘট।ে এমতাবস্তায় অভজ্ঞি মহল জানায়, উপজলোয় এমন বাঁশরে সাঁকো অনকে আছে দখোর কউে নাই। খাওয়ার লোকরেও অভাব নইে। প্রতি বছর সরকার টআির, কাবটিা, কাবখিা, সহ বভিন্নি প্রকল্প দলিওে কাজ না করে এমপি চয়োরম্যান মম্বোর সরকার দলীয় নতোদরে পকটেস্ত হয়ে যায়। ফলে সকল এলাকাবাসীর প্রাণরে দাবী জনিজরিাম নদীর উপরসহ অন্যান্য এলাকার বাঁশরে সাঁকোগুলি ভঙ্গেে দয়িে ব্রীজ নর্মিাণ করে স্কুল গামী কোমলমতি শশিুদরে নরিাপদে স্কুলে যাতায়াতরে  নশ্চিয়তা প্রদানে সরকাররে সুদৃষ্টি কামনা করনে।

Advertisement
Advertisement

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here