অব্যাবস্থাপনা

নবাবগঞ্জে মা সন্ত্রাসী ভাড়া করে, মেয়ে মেয়ের স্বামী ও শিশু কন্যাকে ঘরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ

হৃদয় ইসলাম ক্রাইম রিপোর্টার ঢাকা বিভাগ : ভুক্তভুগীর অভিযোগ আপন মা মোসা: হানুফা খান সন্ত্রাসী ভাড়া করে মেয়ে,মেয়ের জামাই,ছোট শিশু কন্যাকে, প্রাণে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করে।গতকাল ২২শে এপ্রিল ২০২৫ ইং রাত ২ টার দিকে তাদের বসত বাড়ী ঘরে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া যায়। আগুনে পুড়ে ঘরবাড়ী ছাই।

ঘরের ভিতর থেকে বাঁচার চেষ্টার সময় বাহিরে বের হলে শাশুড়ীর গুন্ডাবাহিনীরা ১ শাহালম, পিতা মৃত মোতালেব, ২ কেয়ার টেকার শাহানাজ বেগম, পিতা মোতালেব,
৩ আক্তার হোসেন বাবু, পিতা আইব হোসেন, ৪ জাহিদ হাসান মুকুল পিতা আ: রফিক ৫ হুমায়ুন কবির উজ্জ্বল, পিতা মৃত মুসলিম উদ্দিন আরো ৫ থেকে ৬ জন অজ্ঞাতরা মেয়ের স্বামী মাছুমকে হত্যার চেষ্টা করে,তাকে দেশি ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। তারা চিৎকার করিলে আশে পাশের প্রতিবেশীরা এসে তাদেরকে উদ্ধার করে
নবাবগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান।
সেখানের কর্মরত চিকিৎসক তাদেরকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (মিটফোর্ডে) পাঠালে ভর্তি করেন।

এঘটনায় রাত ২টা ৪১ মিনিটে ৯৯৯ কল দিলে তারা নবাবগঞ্জ থানার এই নাম্বারটা দ ০১৭২১৪০৪৯৯৬ দেন নবাবগঞ্জ থানায় কল দিলে পুলিশ আশার কথা বলে আসেনি। এবং সকাল সাড়ে ৫ টায় ভুক্তভোগীরা থানায় গেলে থানার পুলিশ বলেন আগে চিকিৎসা দেন পড়ে আসেন।

ভুক্তভুগী মোহসিনা খান চঞ্চল এপ্রতিবেদক জানান, আমার ঘরে থাকা নগত তিন লাখ ২০ হাজার টাকা প্রায় চার চার বড়ি স্বর্ণ অলংকার ও গুরুত্বপূর্ণ কাগজ পত্র সন্ত্রাসীরা লুট করে নিয়ে যায়।
আমার বাবা গত ২০১১ই সালে মৃত্যু হয়। বাবার পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে আমাকে বঞ্চিত করে রেখেছেন । আমার পাওয়া জমি আমার মায়ের কাছে চাইতে গেলে মা আমাকে,আমার স্বামী সন্তাকে হত্যা করার ভয়ভীতি দেখাতেন। আমি আইনের আশ্রয়ের কথা বলায় আমার মা সন্ত্রাসী ভাড়া করে। আমার স্বামী সন্তানকে হত্যা করার জন্য আমার ঘড়ে আগুন লাগিয়ে দেয়। এমন মা যেন কারো কপালে না জোটে । জমির জন্য মেয়েকে হত্যা করতে চায়। আমার সহ পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জের মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান আমি নিজে তদন্ত করে দেখে ব্যবস্থা নেবো।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button