বেসরকারী শিক্ষকদের অবসর বোর্ড ও কল্যাণ ট্রাষ্ট্র সুবিধার নামে বেতনের ১০% কর্তনের সরকারী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এবং জাতীয় করণ সহ ৫% বার্ষিক প্রবৃদ্ধি, বৈশাখী ভাতা, বাড়ী ভাড়া পূণাঙ্গা উৎসব ভাতা ও চিকিৎসা ভাতা প্রদান ও অন্যান্য দাবিতে ১২ জুলাই বুধবার সকাল ১১টায় কাচারী বাজার জিরো পয়েন্টে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ) ও বাংলাদেশ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (বাকশিস) এর আহবানে বেসরকারী স্কুল ও কলেজের শিক্ষকদের মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি রংপুর জেলা সভাপতি শিক্ষক নেতা মাসুম হাসানের সভাপতিত্বে ও অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রওশানুল কাওছার সংগ্রাম, অনুষ্ঠিত শিক্ষক সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির রংপুর জেলা সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুল ওয়াহেদ মিয়্,া বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির জেলা সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আতিয়ার রহমান প্রামানিক, বাংলাদেশ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (বাকবিশিস) এর যুগ্ম সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুল বাতেন, মহানগর সভাপতি নবীব হোসেন লাবলু, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আব্দুর রউফ সরকার, অধ্যাপক এম মাবুদ রাজা, অধ্যাপক আনোয়রুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক গোলাম রববানী প্রমুখ। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বিটিএ) সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী, শিক্ষক নেতা মোফাজ্জল হোসেন, আয়েশা সিদ্দিকা, আশরাফুল আলম সরকার নেতৃবৃন্দ সমাবেশে থেকে বলেন, কল্যাণ ট্রাষ্ট ও অবসর বোর্ডের সুযোগ সুবিধা না বাড়িয়ে ও শিক্ষক প্রতিনিধি সাথে আলোচনা না করে অন্যায় ও অযুক্তিক ভাবে ৬% এর পরিবর্তে আকস্মিক ভাবে বেতনের ১০% হারে চাঁদা কর্তনের সরকারি সিদ্ধান্ত এবং প্রজ্ঞাপন ঘোষার তীব্র প্রতিবাদ জানান হয়। বেসরকারী শিক্ষকরা যখন স্কুল কলেজ জাতীয় করণসহ ৫% বার্ষিক প্রবৃদ্ধির বৈশাখী ভাতা, উৎসব ভাতা প্রদান ও অন্যান্য দাবিতে আন্দোলন করছেন তখন আকস্মিক ভাবে বেতনের ১০% চাঁদা কর্তনের সিদ্ধান্ত সপুর্ন অন্যায় ও অযুক্তিক বলে বক্তারা উল্লেখ করেন সভায় অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত স্থগিত করে শিক্ষকদের ন্যায্য দাবিদাওয়া মেনে নেয়ার আহবান জানান হয়। সমাবেশ ও মানব বন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল শহরে প্রধান প্রধান প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ করেন।
রওশানুল কাওসার সংগ্রাম
সাধারণ সম্পাদক