মুনাফার লোভে কােম্পানগিুলো দফায় দফায় ওষুধরে দাম বাড়ালওে নর্বিকিার র্কতৃপক্ষ

0
1395

এফএনএস
ওষুধ কােম্পানগিুলো অতি মুনাফার লোভে নজিদেরে খয়োলখুশি মতাে জীবনরক্ষাকারী ওষুধরে দাম দফায় দফায় বাড়য়িে চলছে।ে চলতি বছরইে কয়কে দফায় কােম্পানগিুলো ৬টি গ্রুপরে দু’শতাধকি ওষুধরে দাম ১০ থকেে পৗেনে ৩শ’ শতাংশ বাড়য়িে দয়িছে।ে এ ধারা অব্যাহত থাকলওে অচরিইে সাধারণ মানুষরে ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে ওষুধ। তবে র্বতমানে দশেে কােনো ওষুধরে মূল্য বড়েছেে কনিা ওষুধ প্রশাসন অধদিফতররে তা জানা নইে। অভযিোগ রয়ছে-ে কােম্পানগিুলো সংশ্লষ্টি র্কতৃপক্ষকে ম্যানজে করইে ওষুধরে দাম বাড়য়িছে।ে ওষুধ প্রশাসন অধদিফতর ও খাত সংশ্লষ্টি সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লষ্টি সূত্র মত,ে ওষুধ কােম্পানগিুলোর কাছে ক্রতো-বক্রিতো জম্মিি হয়ে পড়ছে।ে সংশ্লষ্টি প্রশাসনরে অসাধু র্কমর্কতা-র্কমচারীদরে যোগসাজশে নম্নিমানরে ওষুধ তরৈরি পাশাপাশি অতি মুনাফার লোভে খয়োলখুশি মতাে দফায় দফায় দাম বাড়াচ্ছ।ে আর ওষুধরে দাম বাড়ানাের আগে কােম্পানগিুলো বাজারে ওষুধ সরবরাহ কময়িে দয়িে কৃত্রমি সংকট তরৈি কর।ে মূলত ব্যয়বহুল ও উচ্চাভলিাষী বপিণন নীতি ও অধকি মুনাফা করার প্রবণতার কারণইে অস্বাভাবভিাবে ওষুধরে দাম বাড়ানাে হচ্ছ।ে বগিত বশে কছিুদনি ধরইে বাজারে ওষুধরে দাম বাড়ছ।ে
প্রথমে দু-একটি কােম্পানি দাম বাড়ালে পরে অন্যরাও তাদরে অনুসরণ কর।ে তবে দাম বাড়ানাের এই প্রক্রয়িা চলতি র্অথবছররে বাজটে ঘােষণার আগইে শুরু হয়ছে।ে বাজটে ঘােষণার দু-তনি সপ্তাহ আগে থকেইে বাড়ানাে হয় র্অধশতাধকি ওষুধরে দাম। সইে থকেে দাম কােম্পানগিুলো বৃদ্ধরি প্রতযিােগতিা শুরু করছে।ে কছিুদনি আগে ওষুধ শল্পিে ট্যাবলটে ও ক্যাপসুলরে প্যাকটে তরৈতিে ব্যবহৃত অ্যালুমনিয়িাম বটম ফয়লেরে মূল্য বৃদ্ধরি প্রস্তাবে বড়েছেে শতাধকি ট্যাবলটে-ক্যাপসুলরে দাম। তার আগে ২০১৬-১৭ প্রস্তাবতি বাজটেে ওই অ্যালুমনিয়িাম বটম ফয়লেরে ওপর আমদানি শুল্ক ৫ থকেে বাড়য়িে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব দনে র্অথমন্ত্রী। বাজটেে এমন প্রস্তাবরে পরপরই বাড়ানাে হয় বশে কয়কেটি কােম্পানরি শতাধকি ট্যাবলটে ও ক্যাপসুলরে দাম।

সূত্র জানায়, ওষুধরে মূল্য বৃদ্ধি সংক্রান্ত দুটি কমটিি রয়ছে।ে একটি টকেনক্যিাল প্রাইজ ফক্সিশেন কমটি,ি অন্যটি শুধু প্রাইজ ফক্সিশেন কমটি।ি কােনো ওষুধরে দাম বাড়াতে হলে ওই দুই কমটিরি অনুমোদন প্রয়ােজন হয়। তবে গত ছয় মাসে ওসব কমটিতিে মূল্যবৃদ্ধি সম্পৃক্ত কােনো সভা হয়ন।ি প্রতটিি ওষুধরে মূল্যবৃদ্ধরি পছেনে কছিু কারণ থাকতে হব।ে যমেন আর্ন্তজাতকি বাজারে কাঁচামালরে দাম বাড়লে অথবা প্যাকজেংি ব্যয় বাড়লে কােম্পানগিুলো ওষুধরে দাম বাড়াতে পার।ে বশে কছিুদনি আগইে কয়কেটি কােম্পানি তাদরে উৎপাদতি ওষুধরে মূল্য বাড়ানাের জন্য ঔষধ প্রশাসনে প্রস্তাব পাঠায়। ওই প্রস্তাব অনুযায়ী তাদরে মূল্যবৃদ্ধরি সুযোগ দয়ো হয়। তবে ওষুধরে মূল্য বৃদ্ধতিে কােম্পানগিুলোর আরকেটি সুযোগ রয়ছে।ে ১৯৯৪ সালরে ২৬ ফব্রেুয়ারি তৎকালীন সরকাররে জারকিৃত এক আদশেে বলা হয়, ১১৭টি ওষুধরে মূল্য সরকার নয়িন্ত্রণ করব।ে তাছাড়া অন্যান্য ওষুধরে মূল্য স্ব স্ব কােম্পানি নয়িন্ত্রণ করব।ে ওই আদশেে আরো বলা হয়, তালকিাভুক্ত ওষুধরে (১১৭টরি) শতকরা ৬০ শতাংশ ওষুধ তরৈি করতে হব।ে কন্তিু অধকিাংশ কােম্পানইি দু-একটি ওষুধ ছাড়া কােনোটইি উৎপাদন করছে না।

সূত্র আরো জানায়, উৎপাদন খরচ কমাতে অনকে কােম্পানি প্যাকটেরে আকার বড় রছে।ে আগে যখোনে প্রতি প্যাকটেে ৩০টি ওষুধ ছলি, সখোনে এখন ৬০টি ওষুধ থাকছ।ে একইভাবে ৫০টরি স্থলে ১০০টি এবং ১০০টরি স্থলে ২০০টি ট্যাবলটে বা ক্যাপসুলরে প্যাকটে করছে কােম্পানগিুলো। তাতে ওষুধরে উৎপাদন খরচ কছিু কমলওে কােম্পানগিুলো দাম না কময়িে উল্টাে বাড়য়িে দয়িছে।ে মূলত ওষুধরে মূল্য বৃদ্ধরি অন্যতম কারণ হসিবেে কােম্পানগিুলোর উচ্চাভলিাষী বপিণন নীতি ও অধকি মুনাফা করার প্রবণতা। কারণ কােম্পানগিুলো এমআরদরে (মডেকিলে রপ্রিজেনেটটেভি) মাধ্যমে চকিৎিসকদরে পছেনে বপিুল পরমিাণ র্অথ ব্যয় কর।ে ওষুধরে মূল্য বাড়য়িে জনগণরে কাছ থকেইে ওই টাকার সমন্বয় করে থাক।ে আর দাম বাড়ানাের ক্ষত্রেে প্রাইজ ফক্সিশেন কমটিতিে সরকারি র্কমর্কতারা এবং ওষুধ কােম্পানরি প্রতনিধিি থাকনে। কন্তিু সখোনে একাডমেশিয়িানদরে থাকার ব্যবস্থা নইে। ফলে অনতৈকিভাবে নানা কৗেশলে ওষুধরে দাম বাড়য়িে সাধারণ মানুষরে পকটে কাটছে ওষুধ কােম্পানগিুলো।

এ প্রসঙ্গে ঔষধ প্রশাসন অধদিফতররে পরচিালক মো. রুহুল আমনি জানান, কােনো ওষুধ র্সবোচ্চ খুচরা মূল্য (এমআরপ)ি র্পযায়ে বাড়ানাে হলে তা মূল্য নর্ধিারণ কমটিি র্কতৃক অনুমোদতি হয়ে থাক।ে র্বতমানে কােনো ওষুধরে মূল্য বড়েছেে কনিা আমার জানা নইে। ওষুধগুলোর তালকিা দলিে ওই সংক্রান্ত তথ্য দয়ো যাব।ে

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

3 × 3 =