বনগ্রামের রাজু॥
নিজস্ব প্রতিবেদক॥ যশোর জেলার প্রেমবাক ইউনিয়নের নতুন রেকর্ড করলো বনগ্রাম গ্রামের মৃত হবিবরের কন্যা ছায়রা বেগম দুই সন্তানের জননী। বিদেশ থেকে স্বামীর পাঠানো টাকা নিজের আতœসাত করেছে। ১৩ লক্ষ টাকা এই টাকার হিসাব দিতে না পেরে বড়ো বোনের সংগে নিয়ে পিতার বাড়ীতে রাজরানীর মতো চলা ফেরা করছে ছায়রা বেগম। গত ১৯৯৪ ইং সালে মুসলিম শরিয়ত মোতাবেক হাদিস অনুযায়ী বিবাহ হয়। বনগ্রামের শামসুলহুদার পুত্র মোঃ রাজু আহম্মদের সংগে বিবাহের ০৪ বছর পর ১৯৯৮ ইং সালে ডুবাই চাকুরি করার জন্য যায়। ডুবাই থেকে স্ত্রী ছায়রা বেগমের একটা বসুন্দিয়া সোনালী ব্যাংক শাখায় ০৪ বছর তার নামে ০৬ লক্ষ তিন শত টাকা পাঠায়। ২০০২ সালে রাজু আহম্মেদ বাড়ী আসিয়া বিদেশ থেকে পাঠানো ৬ লক্ষ তিনশত টাকার হিসাব চাইলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাক বিতন্ডা ঘটে। এক পর্যায়ে স্ত্রী ছায়রা বেগম স্বামী রাজুকে না বলে বাড়ীতে টাকা পয়সা সোনা, রূপা, খাট-পালঙ্গসহ সাংসারের আশবাবপত্র নিয়ে পালিয়ে চলে পিতার বাড়ীতে আসে। ছায়রা বেগম পিতার বাড়ীতে আসিয়া একের পর এক স্বামীর নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। দেশে নারী নির্যাতনের আইন রয়েছে শুধু নারীদের বেলায় এবং পুরুষ নির্যাতন আইন নাই।