ষ্টাফ রিপোর্ট:- সমগ্র সবুজবাগ জুড়ে মাদক, নারী ও অস্ত্র ব্যবসার কারনে জন জীবন আজ অতিষ্ঠ যেমন চলছে চাদাবাঁজি, ভুমিদস্যুতা তেমনী অনৈতিকতার ব্যাপক তথ্য প্রাপ্ততে জানা যায়, সবুজবাগ থানা নিয়মিত টাকা পায় বলেই উক্ত শীর্ষ মাফিয় সিন্ডিকেড দলীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে আজ নিয়মিত যা খুশী করে যাচ্ছে বলে সমাজ আজ কুলসিত। সবুজবাগ থানার ওসি সবই জানেন মর্মে এসি সাহেব ও আজ সৎ থেকেও অসৎ ব্যক্তি বানিয়ে দেয়া হচ্ছে তাকে, সবুজবাগ থানার প্রায় সকল জনতাই এক বাক্য অকপটে প্রতিনিধিকে বলেন, ওসি সাহেব ও ওসি তদন্ত খুবই খারাপ মনে লোক তারা জনগনের সেবা করতে এই থানায় আসেননী বরং তারা টাকা কামাতে এসেছেন, হোক তা পাপের? দঃ গাঁও ১নং হতে ৯ নং রোড ও শেখের জায়গা পর্যন্ত মাদক ও নারী সহ অস্ত্র কেনাবেচা নিয়মিত চলে বলে ১টি মহল জানায়- দঃগাঁ ১ নং হতে ৫ নং রোড পর্যন্ত এবং এর আশে পাশে ভেতরের এমন কোন অলি গলি নেই যেখানে মাদক ও অস্ত্র কেনা বেচা না হয়- দুপুর ২ টা হতে রাত্রী ৩ টা পর্যন্ত নিয়মিত চলে এই ব্যবসা ১ নং রোডে এফআয়ার লিষ্টের অন্যতম আসামী কালা বাবুর আপন বড় ভাই আমজাদ গং- মাদক ও অস্ত্র সহ চাঁদাবাজির নেতৃত্ব দেয়, ২ নং রোডে ইয়াবা ডিলার একাধিক পতিতাদের রাজা মনির নিয়ন্ত্রন করে, ৩ নং রোডে একাধিক মামলার আসামী যুব এবং যাত্রাবাড়ি হতে আশ্রয় নেয়া কিলার সুমন, (৪ নং রোডে শিিফক মেম্বার অত্যন্ত পাওয়ারফুল পরিচয় প্রদান কারী নেতৃত্বে চামান মিঞা (রড সিমেন্টের দোকান ব্যবসায়ী বর্তমানে বড় নেতা পরিচয় প্রদান কারী) মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করে, ৫ নোং ছাপাখানা রোডে যুবলীগের পরিচয় প্রদান কারী কাজের ছেলে হিসেবে খ্যাত টুন্ডা কালাম ওরফে চাকর কালাম ওরফে মাফিয়া কালাম গং এবং সকল ওয়ার্ডের শীর্ষ নারী ব্যবসায়ী মেম্বার জসীম ওরফে নারী দালাল জসীম ওরফে ইন্সুরেন্স জসীম নিয়ন্ত্রন করে বলে জানা গেছে। বাসাবো ওহাব কলোনী পুরোটাই মাফিয়া সিন্ডিকিডেদের দখলে বিশেষত চম্পা গং, কনা গং রতœা গং ও ইসমাইল সরদার ছেলে রাজীব গং কদমতলা বাসাবো শিশু পার্ক মাঠ ও এর আশেপাশের চা দোকান গুলোতে- তানভীর ওরফে তান কাশেম ওরফে ককটেল দীপ ও এক উর্ধতন ডিবি কর্মকর্তা নিয়ন্ত্রন করে ইয়াবা ও অস্ত্র কেনা বেচা, বাসাবো ১০ এর মোড় কোসী ইয়াবা, হুন্ডি ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করে সভাপতি ভুমিদস্যু শামীম ওরফে চিটার শামীম, মায়া কানন, শাপলা কানন- বালু মাঠ ও সি.এন.জি ষ্ট্যান্ড চাদাবাজি ও মাদক ব্যবসায়ীদের লালন পালনকর্তা আশ্রাফুজ্জামান ফরিদ ওরফে চাপাবাজ ফরিদ ওরফে চাদাবাজ ফরিদ ও সভানেত্রী তানিয়া, বাগপারার নারী ব্যবসায়ী ও পাচার কারী ফকির টাইটেল দেয়া ভান্ডারী ওরফে ফকির দিন ইসলাম কালী বাড়ির মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ী অপু হিন্দু ও যুবদলের কালাম ও তারই ছোট ভঅই বাবু, বেগুনবাড়ির উঠতি সন্ত্রাসী ও জুয়েল, ওরফে পিচ্চি জুয়েল ওরফে গিট্টু জুয়েল উক্ত জুয়েল মাফিয়াদের সোর্স হিসেবে ও অবৈধ অস্ত্র বাহক হিসেবে সু-পরিচিত। এছাড়াও রয়েছে শেখের জায়গার বি.এন.পি নেতা সিরাজ গং- মাদারটেক বাগান বাড়ির আমীর, রুমি, আমীরের বউ বিউটি, গিট্টু সোহেল, কৃষি ব্যাংকের উপরে ও নীচে সহ আশেপাশের অলি গলিতে ইয়াবা ও অন্যান্য মাদক সেবা দিয়ে থাকে চাঁদনী, নাদিম আখি ও তার স্বামী র্যাবের ফর্মা পরিচয় প্রদান কারী ফারুক, উত্তর পারার ইব্রাহিম, ইকবাল ওরফে হাড্ডি পাকনা ইকবাল, খোরশেদ, শাহনাজ, স্বপন, কালাবাবুর অবৈধ অস্ত্র বহন, ও বিক্রয়কারী শাহাবুদ্দিন ও শাকিল প্রমুখ, সবুজবাগ বাসীর প্রানের দাবী যদি ডিজিটালযুক্ত সুন্দর সমাজ প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা উপহার দিতে চান আমাদেরকে তাহলে দয়া করে ভাল অফিসার দ্বারা ঐ সকল লোকদেরকে আইনের মাধ্যমে বিচার করতে হবে, টাকা খেয়ে ছেড়ে দেয়া যাবে না, যদি তা না হয় তাহলে ওসি বা এসি বা ডিসিদের মোবাইল কলার লিষ্ট তৈরী করে দেখুন প্রসাশনের কর্মকর্তা গণ কাদের নাচের পুতুল হয়ে অসৎ ভাবে ধনী হচ্ছে। (আগামী সংখ্যায় চোখ রাখুন)
