প্রধানমন্ত্রী সহ ১৬ টি দপ্তরে বিচারের আবেদন চাঁদপুর মিথ্যে খুনের মামলায় আসামী হয়ে ফরিদগঞ্জের একই পরিবারের ১১জন বাড়ী ছাড়া পুলিশ কি না পারে?

0
1802

মোঃ আতিকুর রহমান সরদার ঃ
চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার হাঁসা গ্রামের হালিম পাটওয়ারী বাড়ীতে গত ২০/০৪/২০১৬ ইং তারিখ মোঃ হাবিবুল্লা তালুকদারের মেয়ে রুমার আক্তার (৩০) কে স্বামী  জিল্লুর রহমান ও তার পরিবার বর্গ নির্মম নির্যাতন করার কারনে রুমা বেগম স্বামীর ঘরে কিটনাশক পান করে আত্মহত্যা করে জানা যায় রুমা আক্তারে খুব বদমেজাজী ছিলেন। বাড়ীর মুরুব্বিদের সন্মান করিতেন না। সূত্র মতে জানা যায়  স্বামী জিল্লুরহমানের ভগ্নিপতি আঃ জব্বার পাটওয়ারী বেড়াইতে আসিয়া রুমা আক্তারের শরীরে হাত দেয়। রুমা আক্তার তাহার নিজ পায়ের জুতা দিয়ে জব্বার পাটওয়ারীকে আঘাত করে এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। যার কারনে স্বামী জিল্লুর রহমান তাহার সথে স্বামী স্ত্রী হিসাবে থাকিতেন না। তাহার ভাই হারুনুররশি পাটওয়ারী স্ত্রী মর্জিনা বেগমের সাথে অবৈধ মেলা মেশা ছিল। জিল্লুর রহামন ভাবি (মর্জিনা) ছাড়া কুছুই বুঝিতেন না। ঘরে একা গুমাইলেও গুমের ঘরে মর্জিনা বলিয়া উঠিতেন। জিল্লুর রহমান হরিপুর বাজারে একটি দোকান আছে। দোকানে খোজ করিতে গেলে তাহাকে দোকানে পাওয়া যায় না। আশেপাশের লোক বলে যে, পাশেই গাঁজা ও ইয়াবা বিক্রকারীর বাড়ীতে গেলে দেখবেন সেই ঘরে বসিয়া গাঁজা ও ইয়াবা সেবন করেন ও গাঁজা ইয়াবা বিক্রয় করেন। জিল্লুর স্ত্রী রুমাক্তারের বাবার বাড়ী থেকে আনা একটি স্বর্ণের গলার হার ১ ভরি ওজনের, রুমাআক্তার তার বাবা মায়ের হাতের চিহ্নি স্বর্ণের হারটি স্বামী জুল্লুর রহমান নিয়ে বিক্রি করেন। রুমা আক্তার হারের কথা বলিলে দুই জনের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ শুরু হয়। ঘটনার তারিখ ২০/০৪/২০১৬ ইং তরিখে রুমা আক্তার সকাল বেলা জামাকাপড় নিয়ে তাহার বাবার বাড়ীতে চলিয়া যাইতে চায়। স্বামী জিল্লুর রহামন বলেন আমার বৃদ্ধ মা আমার ঘরে আসিয়াছে, তুমি ভাত তরকারী পাকাইয়া আমার মাকে ও ছেলে মেয়েকে নিয়ে একসঙ্গে

mg-37

খাওয়া দাওয়া করিবা। বদমেজী রুমা আক্তার স্বীকে বলে তুই তোর মাকে নিয়া থাক। এই কথার পরিপেক্ষিতে স্বামী জিল্লুর রহমান গালিগালাজ করে এর উপর ভিত্তি করে রুমা আক্তার বিষ সেবন করে। স্বামী জিল্লুর রহমান আসিয়া বিষের বতলটি রুমা আক্তারের হাত থেকে মাটিতে ফেলে দেয়। স্বামী জিল্লুর রহমান তাহার স্ত্রী রুমা আক্তারের মুখ চাপিয়া দরিয়া বলে মর তুই মর। জিল্লুর রহমানের মা চিৎকার দিয়ে বলে জিল্লুর বৌ বিষ খেয়েছে। বাড়ীর পুরুষ ও মহিলা সবাই জিল্লুর মায়ের চিৎকার শুনিয়া দৌড়াইয়া আসে। দেখে রুমা আক্তার জিল্লুর রহমানের ঘরের ভিত লম্বা হয়ে শুয়ে আছে। সাবাই বলে জরুরী ভিত্তিতে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য বলে জিল্লুর রহমান হাসপাতে নিতে অনিহা প্রকাশ কের এবং বলেন সে মরে যাক, তাহার জ্বালা আর সহিতে পরতেছিনা। বাড়ীর পুরুষ ও মহিলার অনেক সময় জিল্লুর রহমানকে অনুরোধ করিলে তিনি স্ত্রী রুমা আক্তারকে বিষ পানের দেড় ঘন্টা পর সি এন জি আনিয়া হাসপাতালে নিয়ে যায়। স্বামী জিল্লুর রহমানের অবহেলার কারনে তাহার স্ত্রীর রুমা আক্তারের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর ৬দিন পরে জিল্লুর রহামানের বাড়ী মফিজুল ইসলাম মফু পরিবারের ১১ জনকে বিবাদী করে খুনের মামলা দায় হয়। ২০/০৪/২০১৬ ইং তারিখে রুমা যখন বিষ পান করে তখন মফিজুল ইসলাম মফু বাড়ীতে ছিলেন না। তিনি ছিলেন গোয়ালবাওর বাজারে। যাহার সাক্ষী গোবিন্দুপুর গ্রোমারে মৃত হামিদ খার ছেলে দুলাল খাঁ। মফিজুল ইসলাম মফুর বড় ছেলে আরিফ পাটওয়ারী ঢাকা শ্যামপুর আর আর এম কম্পানির মেইলে বিদ্যুতে সট খেয়ে শরীরের ৬০% পোড়া যায়। তাহাকে ঢাকা সিটি হাসপাতে আই সি ও তে চার মাস চিকিৎসাধীন ছিলেন। চিকিৎসার সময় ডাক্তার এবং সেবিকারা বলেছিল তাহার বাচবে না। মাহন আল্লাহর রহমতে এখন বেচে আছে। কম্পানির মালিকের মোঃ সুমন চৌধুরী আরিফের চিকিৎসার জন্য ২৬ লক্ষ টাকা ব্যায় করে। কিন্তু এই আরিফ  তাহার ভাই সুজন ও সজিবকে খুনের মামলা জড়ায় এবং শুভ পাটওয়ারী বর্তমান ১০ম শ্রেণীতে আছে। তাহারা তিনজন ঐ কম্পানিতে চাকুরী করে। মফিজুল ইসলাম মফুর বড় মেয় পুষ্প আক্তারকে হাইমচর থানাধীন চরকৃষ্ণপুর গ্রামে আবুল বাশার আখন এর ছেলে মুনছুর

alamn

আখনের সাথে বিবাহ হয়। তাহার ঘরে দুটি সন্তান আছে। বড় ছেলে মোঃ ইয়াছিন ৫ বৎসর, ছোট ছেলে ইসান ২ বৎসর ১ মাস। পুষ্প ঘটনার তারিখে তাহার স্বামীর বাড়ীতে ছিল। মুনমুন (১৮), শিলা আক্তার (১৬), নীলা আক্তার (১৪), তানজিলা আক্তার ৫ম শ্রেণীতে পড়ে, মুকুল বেগম (৪২) মোট একই ঘরে ১১জনকে খুনের মামলার আসামী করা হয়। হই মামলা হওয়াতে ছেলে এবং মেয়ে তাহাদের লেখাপড়ার অনেক ক্ষতি হয়। বিষ পানকারী রুমা আক্তার একটি উশৃঙ্খল ও বদমেজী ছিলেন এই নিয়া জিল্লুর ভাই, ভাবী, ও মায়ের সাথে রুমা আক্তারের ঝগড়ারা বিবাদ সব সময় লেগেছিল। এই নিয়ে এলাকায় বহুবার শালিশ দরবার হয়। জিল্লুর ভাই, ভাবী ও মা তাহারা পুরাতন বাড়ী ছাড়িয়া নতুন বাড়িতে চলিয়া যায়। রুমা আক্তারের উপর তাহার স্বামী  জিল্লুর রহমান জখন অত্যাচার করিত তখন পার্শ্ববর্তী ঘরে মফিজুর রহমান মফুর ঘরে আশ্রয় নিত। বলে এলাকা সূত্রে জানা যায়। তাহার এই ধারাবাহিকতার সূত্র ধরে মফিজুর রহমান সহ তাহার পরিবার বর্গদের উপর জিল্লু রহমানের ভাই, ভাবী ও ভগ্নিপতি বোন ভাগিনা প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য রুমা আক্তারের  মৃত্যুর ঘটনাকে খুনের ঘটনা সাজিয়ে ২৬/০৪/২০১৬ ইং তারিখে ফরিদগঞ্জ থানায় ১১ জনকে আসামী করে হাবিবুল্লাহ তালুকদার বাদী হয়ে একটি খুনের মামলা দায়ের করেন অথচ ঘটনার সূত্রপাত ছিল ২০/০৪/২০১৬ ইং তারিখে আর সেখানে ৬ দিন গড়িয়ে ২৬/০৪/২০১৬ ইং তারিখে মামলাটি দায়ের করেন মামলা নং-২৬ ধারা ৩০২ (৩৪) দন্ড বিধি। এখানেও ষড়যন্ত্রের রেশ পাওয়া যায় তানাহলে বিগত ৬দিন পেড়িয়ে বাবা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করার কারণ কি, এটাও খতিয়ে দেখার বিষয়। সূত্র মতে আরো জানা যায় বাদী বাবিব উল্লাহ তালুকদারের ছোট রুবি আক্তার (১৭) তাহার ভগ্নি পতি জিল্লুর অবৈধ মিলামেশা ছিল। জিল্লুর

mg-33

রহমান যখন শালী রুবি আক্তারের জন্য ভালো ভালো কাপড় এ বিভিন্ন সাজানী দিতেন তখন জিল্লুর স্ত্রীর তাহাতে বাধা দিলে জিল্লুর রহান বলিতেন সে আমার বোনের মত। আরোও জনা যায় জিল্লুর রহমানকে এই মামলার সাক্ষী বানানোর কারণ বাদী হাবিব উল্লাহ তালুদারের ছোট মেয়ে রুবি আক্তার বিবাহ দিবেন। স্বামী জিল্লুর রহমান এই মামলার বাদী না হয়ে রুমাক্তারের বাবা বাদী হওয়ার কারণ কি, যেখানে স্বামীর বাড়ীতে রুমা আক্তারের মৃত্যু হয়, সেখানে স্বামী বাদী না হয়ে পিতা বাদী হওয়ায় মানে এটাই কি প্রমানীত নয় যে, বড় মেয়ের জামাতা জিল্লুর রহমানকে বাচানো জন্যই বাড়ী একই ঘরের ১১ জনের নামে মিথ্যা খুনের মামলা দায়ের করেন। তাছাড়া এলাকা বাসী নাম প্রকাশে বলেন জিল্লুর রহমানের শালীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক ছিল, যাহা নিয়ে স্ত্রী রুমার সাথে বহুবার ঝগড়া বিবাধ হতো। এমনও যানা যায় জিল্লুর রহমান শালী রুবি আক্তারকে নিয়ে চাঁদপুর বড়া ষ্টেশনের ঠোডাতে এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতেন। এলাকর লোকজন এই ব্যাপারে জিল্লুর স্ত্রীর কাছে বলিতেন। এই নিয়ো প্রায় তাহাদের স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকত। যাহা নিয়ে এলাকায় তোলপাড় ঘটলে সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ আবু পাটওয়ারী, মোঃ আঃ ছাত্তার মেম্বার, মোঃ টেলু মেম্বার, মোঃ রুহুলআমিন মেম্বার সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গ কয়েক দফায় শালিশী বৈঠকের মাধ্যমে সমাধান করার পরেও জিল্লুর রহমান ও তাহার স্ত্রী রুমা আক্তারের সাথে ঝগড়া বিবাধ যেতো এবং এটাও জানা যায় রুমা আক্তার স্বামীর অসৎ চরিত্রের কারনে বিয়ের কথা পাকা হওয়ার সময় বাবার বাড়ীতে কিটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টায় ব্যার্থ হয় আবার বিয়ের পরে স্বামী সংসার করা অবস্থায় পর পর তিন দফা স্বামীর বাড়ীতে বিষ পান করলে পার্শ্ববর্তী লোকজন টকের পানি সহ সেফ্টি ট্যাংকির ময়লা খাইয়ে তাহাকে জীবিত করার খবর পাওয়া গেছে। অন্য দিকে ফরিদগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল কালাম ভি পি নং-৬৮৯৫০৪৮৭৬৫ সরাসরি খুনের মামলা হাতে নিয়ে মামলাটি লিপি বদ্ধ করে নিজেই তদন্ত ওসির দায়ীত্ব পালন করে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন আদালতে। অথচ তৎকালীন সময়ে ওই থানায় তদন্ত ওছি হিসাবে মোঃ হুমায়ুন কর্মরত ছিলেন, আদালত ময়না তদন্ত রিপোর্টের জন্য নির্দেষ দিলে চাঁদপুর মডেল থানার এস আই প্রদীপ কুমার মজুমদার আরো দুই জনকে সাথে নিয়ে ময়না তদন্ত করেন। পরে ডাক্তারী রিপোর্টে কিটনাশক পানে রুমার মৃত্যুর ঘটনা নিশ্চিত হয়। অথচ আসল ঘটনা ধামাচাপা দিয়ে মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে নিরিহ অসহায় মফিজুল ইসলাম মফুর

aram

পরিবার বর্গদের সরাসরি খুুনের আসামী করা হয়ছে। তারেই পরিপেক্ষিতে ৩০/০৫/২০১৬ ইং তারিখে হাইমচর উপজেলার আলগী বাজার এলাকা থেকে মফিজুল ইসলামকে একা পেয়ে জিল্লুর রহমানের ভগ্নি পতি মোঃ আঃ জব্বার পাটওয়ারী ও তাহার ছেলে ও সন্ত্রাসী দল খুনি বলে তাকে আটক করে  নির্মম নির্যাতন করে সাথে থাকা নগদ ১,৩০,০০০ টাকা সহ ব্যাংকের চ্যাক বই হাতিয়ে নিয়ে হাইমচর থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করলে পুলিশ ওয়ারেন্টের কাগজ না পেয়ে মফিজুল ইসলাম মফুকে রাখতে অনিহা প্রকাশ করলে পুলিশকে আটক করতে বাধ্য করলে পুলিশ মফিজুলকে ফরিদগঞ্জ থানায় আঃ জব্বার পাটওয়ারী থানাও ওসি ও দারগকে অর্থে বিনিময়ে থানায় দেন। পরে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ পরের দিন ৩১/০৫/২০১৬ ইং আদালতে প্রেরণ করে মামলা তদন্তকারী পরিদর্শক ওসি আবুল কালাম আদালতের কাছে ৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত ১ দিনের  রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর পর হাই কোর্ট থেকে মফিজুল ইসলাম গত ০৮/০৯/২০১৬ ইং তারিখ  ৬ মাসের জন্য জামীনে মুক্তি লাভ করে ২২/০৯/২০১৬ ইং তারিখে চাঁদপুর জেলা কারাগার থেকে বের হয়। ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যে মামলার হয়রানীর শিকার হয়ে গত ২০/০৪/২০১৬ ইং তারিখ থেকে মফিজুল রহমান মফু ও তার স্ত্রী ছেলে মেয়েরা বাড়ী থেকে জীবনের নিরাপ্তার কথা ভেবে পালিয়ে বেড়াচ্ছে মফিজুল ইসলাম মফুর শালী (৩০) স্বামী মৃত বাচ্চু জমাদা শন্তেষপুর গ্রামের থেকে আসিয়া বোনের বাড়ীতে দেখা শুনা করিতেন। তাহার উপরেও জিল্লুর রহমান ও মহসীন পাটওয়ারী গং মানবিক ভাবে নির্যাতন করিয়াছেন। তাহাদের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তাহার স্বামীর বাড়ীতে চলিয়া যায়। আর সেই সুযোগে জিল্লুর রহমান পিতামৃত আঃ রব পাটওয়ারী সহ তাহার পরিবার বর্গরা মফিজুর রহমান মফুর বাড়ীতে লুটপাট চালিয়ে তিনটি পুকুরের ইজারাকৃত ১০,০০০০০ টাকার মাছ, বাগানের কয়েক লক্ষ টাকার গাছ কর্তন ও ফল ফলাদি লুটে নেওয়া সহ চরাটি গবাদী পষু ও  ঘরের মালামাল লুটতরাজ করে নিয়ে যায়। যাহার মূল্য ১৫,০০০০০ টাকার মত হবে। মূলত বিষয় হচ্ছে এই ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা মামলার হয়রানী থেকে গত ১০/০৯/২০১৬ ইং তারিখে নীলা আক্তার খাদিজা, পিতা মফিজুল রহমান মফু, সাং পশ্চিম হাঁসা, পোঃ হরিপুর, থানা ফরিদগঞ্জ ২৭ জনকে অভিযুক্ত করে একটি অভিযোগ পত্র দাখিল করেন প্রধান মন্ত্রির কার্যালয়ে যাহার ডায়রী নং-১২৩৫৬ এর পর  মোসাঃ পুষ্প আক্তার শারমিন স্বামী মনছুর আহমেদ পূর্ব চর কৃষ্ণপুর আলগীবাজার হাইমচর গত ১০/০৯/২০১৬  ইং তারিখে প্রাধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সুষ্ঠ বিচারের দাবীতে ও হয়রানী থেকে পরিত্রান পাবার লক্ষ্যে ২৭ জনকে অভিযুক্ত করে একটি অভিযোগ পত্র দাখিল করে। যাহার ডায়রী নং-১২৩৫৭ আবেদনের মধ্যে অভিযুক্তকারীরা হলেন। ১। মোঃ হবিব উল্লাহ তালুকদার (৬৫) পিতামৃত আঃ লতিফ সাং-চিরকা চাঁদপুর, থানা ফরিদগঞ্জ, জেলা-চাঁদপুর। ২। জিল্লুর রহমান (৪৪) ৩। মহশিন পাটওয়ারী ৪। জসিম পাটওয়ারী ৫। হারুনুর রশিদ পাটওয়ারী ৬। মনির হোসেন পাটওয়ারী সর্ব পিতা মৃত আঃ রব পাটওয়ারী সাং-পশ্চিম হাসা, পোঃ হরিপুর বাজার থানা ফরিদগঞ্জ জেলা চাঁদপুর। ৭। আঃ জব্বার পাটওয়ারী পিতামৃত রোশা পাটওয়ারী ৮। মোঃ স্বপন পাটওয়ারী, পিতা জব্বার পাটওয়ারী ৯। মোঃ আল আমিন পাটওয়ারী, পিতা ওই ১০। মিসেঃ পেয়ারা বেগম স্বামী আঃ জব্বার পাটওয়ারী সর্ব সাং-পূর্ব চর কৃষ্ণপুর, পোঃ আলগীবাজার, থানা হইমচর, জেলা চাঁদপুর। ১১। মোঃ শহীদুল্লা বেপারী ১২। মোঃ সুমন বেপারী ১৩। মোঃ শরীফ হোসেন ১৪। মোঃ আরিফ হোসেন ১৫। মোঃ ইমরান হোসেন সর্ব পিতা মোঃ হবিবুল্লা বেপারী সাং-হাসা ফরিদগঞ্জ চাঁদপুর। ১৬ সালেহা বেগম, স্বামী মোঃ হবিবুল্লা বেপারী ১৭। মরজিনা বেগম স্বামী হারুনুর রাশিদ পাটওয়ারী ১৮। সাজেদা বেগম (৩৪) স্বামী মহশীন পাটওয়ারী ১৯। মিসেঃ কুসুম বেগম (৩৬), স্বামী মোঃ শফিক পাটওয়ারী ২০। সুইটি আক্তার (১৮) পিতা শফিক পাটওয়ারী ২১। জাহানারা বেগম (৭০) স্বামী আঃ রব পাটওয়ারী ২২। মোঃ ফাহিম পাটওয়ারী, পিতা হারুনুর রশিদ পাটওয়ারী ২৩। মিলি আক্তার পিতা মোঃ মহশিন ২৪। সেলিনা বেগম (৫৪) স্বামী মোঃ হাবিবুল্লা পাটওয়ারী ২৫। আয়শা আক্তার (৩৫) ২৬। রুবি আক্তার (১৮) ২৭। মিসেঃ ফাতেমা বেগম পিতা হাবিবুল্লা তালুকদার থানা ফরিদগঞ্জ জেলা-চাঁদপুর। তাছাড়া অভিযুক্তকারীদের বিরুদ্ধে এলাকায় পর্য্যায় ক্রমে সাক্ষী দেন ১০ নং দক্ষিন গবিন্দপুর ইউ পি বর্তমানে সাবেক হলেও তৎকালীন সময়ের চেয়ারম্যান মোঃ আবু পাটওয়ারী ২। সাবেক চেয়ারম্যান খাজে আহমেদ ভূইয়া সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ মমতাজ বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ আঃ হান্নান এমদাদ পাটওয়ারী, পিতামৃত কালু পাটওয়ারী নজির আহমেদ পাটওয়ারী পিতামৃত অলি উল্ল্যাহ পাটওয়ারী আবুল বাসার পিতা মৃত আব্দুস ছোবান ভূইয়া, মোঃ আব্দুস ছাত্তার মেম্বার, মোঃ টেলু মেম্বার, মোঃ বাবর মেম্বার, রহুল আমিন মেম্বার, মোঃ লুতু শেখ, অহিদুর রহমান ভূইয়া, মোঃ আব্দুল্লাহ মোল্লা, জাকির শেখ, নেছার আহমেদ ভূইয়া, মিসেঃ রেজিয়া বেগম স্বামী মৃত আঃ ওহাব পাটওয়ারী, পারু বেগম স্বামী অলি উল্লাহ পাটওয়ারী, সুফিয়া বেগম স্বামী মৃত আনার উল্যাহ পাটওয়ারী, কুলছুমা বেগম স্বামী দেলোয়ার হোসেন নান্নু পাটওয়ারী, রাজিয়া বেগম স্বামী মৃত্য হাবিবুল্লা সর্দার, হুমায়ুন পাটওয়ারী পিতা ইদ্রিস পাটওয়ারী, তাজেমুন নেছা স্বামী মোঃ মমতাজ পাটওয়ারী এরা ছাড়াও এলাকার শতশত মানুষ সাক্ষী দিবে বলে আমাদের প্রদিনিধিকে জনান। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ছাড়াও আরোও ১৫ টি দপ্তরে অভিযোগটি দাখিল করা হয়েছে যার মধ্যে ১। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বাংলাদেশ সচিবালয় ২। আইন ও বিচার বিভাগিয় মন্ত্রনালয় ৩। চাঁদপুর চার আসন সংসদ সদস্য হাজী ড. মোঃ শামছল হক ভূইয়া ৪। ফুলবাড়ীয়া মহাপুলিশ পরিদর্শক পুলিশ হেড কোয়াটার ৫। বাংলাদেশ সি আই ডি প্রধান মালিবাগ ঢাকা কার্য্যালয় ৬। উত্তরা প্রধান কার্যালয় র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ান ৭। র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ান ১১ ৮। চট্টগ্রাম বিভাগিয় ডি আই জি কার্য্যালয় ৯। জেলা প্রশাসক চাঁদপুর। ১০। জেলা পুলিশ সুপার চাঁদপুর ১১। নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদগঞ্জ উপজেলা ১২। উপজেলার চেয়ারম্যান ফরিদগঞ্জ ১৩। ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা, ফরিদগঞ্জ থানা ১৪। ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা হাইমচর থানা ১৫। জেলা গোয়েন্দা সংস্থা চাঁদপুর ১৬। ১০ নং দক্ষিন গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আঃ হান্নান। বর্তমানে মামলাটি মালিবাগ সি আই ডি ব্রাঞ্চের অধিনে রয়েছে। সি আই ডি ব্রাঞ্চ চাঁদপুর প্রেরন করিলে মাসুদুজ্জামান বি পি নং-৭৫৯৫০১৩৯২৬ গত ৩০/০৬/২০১৬ ইং তারিখে মামলাটি তদন্ত করেন এবং এই মামলার সুষ্ঠ বিচারের দাবীতে সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন পুষ্প আক্তার শারমিন সহ ভোক্ত ভূগি পরিবার বর্গ। আমাদের অনুসন্ধানী টিম সরজমিনে আরো অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে। মথ্যা মামলাকারী হাবিব উল্লাহ তালুকদার ও ১নং সাক্ষী জিল্লুর রহমান গংদের  অপকর্ম পরবর্তীতে যে কোন সংখ্যায় বিষয় বিস্তারিত তুলিয়া ধরিব।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

20 − eleven =