ফরিদগঞ্জ থানার মিথ্যে খুনের মামলার আসামী হয়ে হাঁসা গ্রামের একটি পরিবারের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী সহ ১১ জন বাড়ী ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।

0
1405

এ ব্যপার মফিজুর রহমান মফু চাঁদপুর নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত, চাঁদপুরে ফৌঃ কাঃ বিঃ আইনের ১০৭/১১৭/ সিও ১১৪ ধারা বিবাদী হাবিবউল্লা তালুকদার গং সহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন

মোঃ আতিকুর রহমান সরদারঃ
চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার হাঁসা গ্রামের হালিম পাটওয়ারী বাড়ীতে গত ২০/০৪/২০১৬ ইং তারিখ মোঃ হাবিবুল্লা তালুকদারের মেয়ে রুমার আক্তার (৩০) কে স্বামী জিল্লুর রহমান পাটওয়ারী ও তার পরিবার বর্গ নির্মম নির্যাতন করার কারনে রুমা বেগম স্বামীর ঘরে কিটনাশক পান করে আত্মহত্যা করে জানা যায় রুমা আক্তারে খুব বদমেজাজী ছিলেন। বাড়ীর মুরুব্বিদের সন্মান করিতেন না। সূত্র মতে জানা যায়  স্বামী জিল্লুরহমানের ভগ্নিপতি আঃ জব্বার পাটওয়ারী বেড়াইতে আসিয়া রুমা আক্তারের শরীরে হাত দেয়। রুমা আক্তার তাহার নিজ পায়ের জুতা দিয়ে জব্বার পাটওয়ারীকে আঘাত করে এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। যার কারনে স্বামী জিল্লুর রহমান তাহার সথে স্বামী স্ত্রী হিসাবে থাকিতেন না। তাহার ভাই হারুনুররশি পাটওয়ারী স্ত্রী মর্জিনা বেগমের সাথে অবৈধ মেলা মেশা ছিল। জিল্লুর রহামন ভাবি (মর্জিনা) ছাড়া কিছুই বুঝিতেন না। ঘরে একা গুমাইলেও গুমের ঘরে মর্জিনা বলিয়া উঠিতেন। জিল্লুর রহমান হরিপুর বাজারে একটি দোকান আছে। দোকানে খোজ করিতে গেলে তাহাকে দোকানে পাওয়া যায় না। আশেপাশের লোক বলে যে, পাশেই গাঁজা ও ইয়াবা বিক্রকারীর বাড়ীতে গেলে দেখবেন সেই ঘরে বসিয়া গাঁজা ও ইয়াবা সেবন করেন ও গাঁজা ইয়াবা বিক্রয় করেন। জিল্লুর স্ত্রী রুমাক্তারের বাবার বাড়ী থেকে আনা একটি স্বর্ণের গলার হার ১ ভরি ওজনের, রুমাআক্তার তার বাবা মায়ের হাতের চিহ্নি স্বর্ণের হারটি স্বামী জুল্লুর রহমান নিয়ে বিক্রি করেন। রুমা আক্তার হারের কথা বলিলে দুই জনের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ শুরু হয়। ঘটনার তারিখ ২০/০৪/২০১৬ ইং তরিখে রুমা আক্তার সকাল বেলা জামাকাপড় নিয়ে তাহার বাবার বাড়ীতে চলিয়া যাইতে চায়। স্বামী জিল্লুর রহামন বলেন আমার বৃদ্ধ মা আমার ঘরে আসিয়াছে, তুমি ভাত তরকারী পাকাইয়া আমার মাকে ও ছেলে মেয়েকে নিয়ে একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া করিবা। বদমেজী রুমা আক্তার স্বীকে বলে তুই তোর মাকে নিয়া থাক। এই কথার পরিপেক্ষিতে স্বামী জিল্লুর রহমান গালিগালাজ করে এর উপর ভিত্তি করে রুমা আক্তার বিষ সেবন করে। স্বামী জিল্লুর রহমান আসিয়া বিষের বতলটি রুমা আক্তারের হাত থেকে মাটিতে ফেলে দেয়। স্বামী জিল্লুর রহমান তাহার স্ত্রী রুমা আক্তারের মুখ চাপিয়া দরিয়া বলে মর তুই মর। জিল্লুর রহমানের মা চিৎকার দিয়ে বলে জিল্লুর বৌ বিষ খেয়েছে। বাড়ীর পুরুষ ও মহিলা সবাই জিল্লুর মায়ের চিৎকার শুনিয়া দৌড়াইয়া আসে। দেখে রুমা আক্তার জিল্লুর রহমানের ঘরের ভিত লম্বা হয়ে শুয়ে আছে। সাবাই বলে জরুরী ভিত্তিতে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য বলে জিল্লুর রহমান হাসপাতে নিতে অনিহা প্রকাশ কের এবং বলেন সে মরে যাক, তাহার জ্বালা আর সহিতে পরতেছিনা। বাড়ীর পুরুষ ও মহিলার অনেক সময় জিল্লুর রহমানকে অনুরোধ করিলে তিনি স্ত্রী রুমা আক্তারকে বিষ পানের দেড় ঘন্টা পর সিএনজি আনিয়া হাসপাতালে নিয়ে যায়। স্বামী জিল্লুর রহমানের অবহেলার কারনে তাহার স্ত্রীর রুমা আক্তারের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর ৬দিন পরে জিল্লুর রহামানের বাড়ী মফিজুল ইসলাম মফু পরিবারের ১১ জনকে বিবাদী করে খুনের মামলা দায় হয়। ২০/০৪/২০১৬ ইং তারিখে রুমা যখন বিষ পান করে তখন মফিজুল ইসলাম মফু বাড়ীতে ছিলেন না। তিনি ছিলেন গোয়ালবাওর বাজারে। যাহার সাক্ষী গোবিন্দুপুর গ্রোমারে মৃত হামিদ খার ছেলে দুলাল খাঁ। মফিজুল ইসলাম মফুর বড় ছেলে আরিফ পাটওয়ারী ঢাকা শ্যামপুর আর আর এম কম্পানির মেইলে বিদ্যুতে সট খেয়ে শরীরের ৬০% পোড়া যায়। তাহাকে ঢাকা সিটি হাসপাতে আই সি ও তে চার মাস চিকিৎসাধীন ছিলেন। চিকিৎসার সময় ডাক্তার এবং সেবিকারা বলেছিল তাহার বাচবে না। মাহন আল্লাহর রহমতে এখন বেচে আছে। কম্পানির মালিকের মোঃ সুমন চৌধুরী আরিফের চিকিৎসার জন্য ২৬ লক্ষ টাকা ব্যায় করে। কিন্তু এই আরিফ  তাহার ভাই সুজন ও সজিবকে খুনের মামলা জড়ায় এবং শুভ পাটওয়ারী বর্তমান ১০ম শ্রেণীতে আছে। তাহারা তিনজন ঐ কম্পানিতে চাকুরী করে। মফিজুল ইসলাম মফুর বড় মেয় পুষ্প আক্তারকে হাইমচর থানাধীন চরকৃষ্ণপুর গ্রামে আবুল বাশার আখন এর ছেলে মুনছুর আখনের সাথে বিবাহ হয়। তাহার ঘরে দুটি সন্তান আছে। বড় ছেলে মোঃ ইয়াছিন ৫ বৎসর, ছোট ছেলে ইসান ২ বৎসর ১ মাস। পুষ্প ঘটনার তারিখে তাহার স্বামীর বাড়ীতে ছিল। মুনমুন (১৮), শিলা আক্তার (১৬), নীলা আক্তার (১৪), তানজিলা আক্তার ৫ম শ্রেণীতে পড়ে, মুকুল বেগম (৪২) মোট একই ঘরে ১১জনকে খুনের মামলার আসামী করা হয়। হই মামলা হওয়াতে ছেলে এবং মেয়ে তাহাদের লেখাপড়ার অনেক ক্ষতি হয়। বিষ পানকারী রুমা আক্তার একটি উশৃঙ্খল ও বদমেজী ছিলেন এই নিয়া জিল্লুর ভাই, ভাবী, ও মায়ের সাথে রুমা আক্তারের ঝগড়ারা বিবাদ সব সময় লেগেছিল। এই নিয়ে এলাকায় বহুবার শালিশ দরবার হয়। জিল্লুর ভাই, ভাবী ও মা তাহারা পুরাতন বাড়ী ছাড়িয়া নতুন বাড়িতে চলিয়া যায়। রুমা আক্তারের উপর তাহার স্বামী  জিল্লুর রহমান জখন অত্যাচার করিত তখন পার্শ্ববর্তী ঘরে মফিজুর রহমান মফুর ঘরে আশ্রয় নিত। বলে এলাকা সূত্রে জানা যায়। তাহার এই ধারাবাহিকতার সূত্র ধরে মফিজুর পাটওয়ারী সহ তাহার পরিবার বর্গদের উপর জিল্লু রহমানের ভাই, ভাবী ও ভগ্নিপতি বোন ভাগিনা প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য রুমা আক্তারের  মৃত্যুর ঘটনাকে খুনের ঘটনা সাজিয়ে ২৬/০৪/২০১৬ ইং তারিখে ফরিদগঞ্জ থানায় ১১ জনকে আসামী করে হাবিবুল্লাহ তালুকদার বাদী হয়ে একটি খুনের মামলা দায়ের করেন অথচ ঘটনার সূত্রপাত ছিল ২০/০৪/২০১৬ ইং তারিখে আর সেখানে ৬ দিন গড়িয়ে ২৬/০৪/২০১৬ ইং তারিখে মামলাটি দায়ের করেন মামলা নং-২৬ ধারা ৩০২ (৩৪) দন্ড বিধি। এখানেও ষড়যন্ত্রের রেশ পাওয়া যায় তানাহলে বিগত ৬ দিন পেড়িয়ে বাবা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করার কারণ কি, এটাও খতিয়ে দেখার বিষয়। সূত্র মতে আরো জানা যায় বাদী বাবিব উল্লাহ তালুকদারের ছোট রুবি আক্তার (১৭) তাহার ভগ্নি পতি জিল্লুর অবৈধ মিলামেশা ছিল। জিল্লুর রহমান যখন শালী রুবি আক্তারের জন্য ভালো ভালো কাপড় এ বিভিন্ন সাজানী দিতেন তখন জিল্লুর স্ত্রীর তাহাতে বাধা দিলে জিল্লুর রহান বলিতেন সে আমার বোনের মত। আরোও জনা যায় জিল্লুর রহমানকে এই মামলার সাক্ষী বানানোর কারণ বাদী হাবিব উল্লাহ তালুদারের ছোট মেয়ে রুবি আক্তার বিবাহ দিবেন। স্বামী জিল্লুর রহমান এই মামলার বাদী না হয়ে রুমাক্তারের বাবা বাদী হওয়ার কারণ কি, যেখানে স্বামীর বাড়ীতে রুমা আক্তারের মৃত্যু হয়, সেখানে স্বামী বাদী না হয়ে পিতা বাদী হওয়ায় মানে এটাই কি প্রমানীত নয় যে, বড় মেয়ের জামাতা জিল্লুর রহমানকে বাচানো জন্যই বাড়ী একই ঘরের ১১ জনের নামে মিথ্যা খুনের মামলা দায়ের করেন। তাছাড়া এলাকা বাসী নাম প্রকাশে বলেন জিল্লুর রহমানের শালীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক ছিল, যাহা নিয়ে স্ত্রী রুমার সাথে বহুবার ঝগড়া বিবাধ হতো। এমনও যানা যায় জিল্লুর রহমান শালী রুবি আক্তারকে নিয়ে চাঁদপুর বড়া ষ্টেশনের ঠোডাতে এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতেন। এলাকর লোকজন এই ব্যাপারে জিল্লুর স্ত্রীর কাছে বলিতেন। এই নিয়ো প্রায় তাহাদের স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকত। যাহা নিয়ে এলাকায় তোলপাড় ঘটলে সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ আবু পাটওয়ারী, মোঃ আঃ ছাত্তার মেম্বার, মোঃ টেলু মেম্বার, মোঃ রুহুল আমিন মেম্বার সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গ কয়েক দফায় শালিশী বৈঠকের মাধ্যমে সমাধান করার পরেও জিল্লুর রহমান ও তাহার স্ত্রী রুমা আক্তারের সাথে ঝগড়া বিবাধ যেতো এবং এটাও জানা যায় রুমা আক্তার স্বামীর অসৎ চরিত্রের কারনে বিয়ের কথা পাকা হওয়ার সময় বাবার বাড়ীতে কিটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টায় ব্যার্থ হয় আবার বিয়ের পরে স্বামী সংসার করা অবস্থায় পর পর তিন দফা স্বামীর বাড়ীতে বিষ পান করলে পার্শ্ববর্তী লোকজন টকের পানি সহ সেফ্টি ট্যাংকির ময়লা খাইয়ে তাহাকে জীবিত করার খবর পাওয়া গেছে। অন্য দিকে ফরিদগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল কালাম ভি পি নং-৬৮৯৫০৪৮৭৬৫ সরাসরি খুনের মামলা হাতে নিয়ে মামলাটি লিপি বদ্ধ করে নিজেই তদন্ত ওসির দায়ীত্ব পালন করে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন আদালতে। অথচ তৎকালীন সময়ে ওই থানায় তদন্ত ওছি হিসাবে মোঃ হুমায়ুন কর্মরত ছিলেন, আদালত ময়না তদন্ত রিপোর্টের জন্য নির্দেষ দিলে চাঁদপুর মডেল থানার এস আই প্রদীপ কুমার মজুমদার আরো দুই জনকে সাথে নিয়ে ময়না তদন্ত করেন। পরে ডাক্তারী রিপোর্টে কিটনাশক পানে রুমার মৃত্যুর ঘটনা নিশ্চিত হয়। অথচ আসল ঘটনা ধামাচাপা দিয়ে মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে নিরিহ অসহায় মফিজুল ইসলাম মফুর পরিবার বর্গদের সরাসরি খুুনের আসামী করা হয়ছে। তারেই পরিপেক্ষিতে ৩০/০৫/২০১৬ ইং তারিখে হাইমচর উপজেলার আলগী বাজার এলাকা থেকে মফিজুল ইসলামকে একা পেয়ে জিল্লুর রহমানের ভগ্নি পতি মোঃ আঃ জব্বার পাটওয়ারী ও তাহার ছেলে ও সন্ত্রাসী দল খুনি বলে তাকে আটক করে নির্মম নির্যাতন করে সাথে থাকা নগদ ১,৩০,০০০ টাকা সহ ব্যাংকের চ্যাক বই হাতিয়ে নিয়ে হাইমচর থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করলে পুলিশ ওয়ারেন্টের কাগজ না পেয়ে মফিজুল ইসলাম মফুকে রাখতে অনিহা প্রকাশ করলে পুলিশকে আটক করতে বাধ্য করলে পুলিশ মফিজুলকে ফরিদগঞ্জ থানায় আঃ জব্বার পাটওয়ারী থানাও ওসি ও দারগকে অর্থে বিনিময়ে থানায় দেন। পরে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ পরের দিন ৩১/০৫/২০১৬ ইং আদালতে প্রেরণ করে মামলা তদন্তকারী পরিদর্শক ওসি আবুল কালাম আদালতের কাছে ৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত ১ দিনের  রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর পর হাই কোর্ট থেকে মফিজুল ইসলাম গত ০৮/০৯/২০১৬ ইং তারিখ ৬ মাসের জন্য জামীনে মুক্তি লাভ করে ২১/ ০৯/২০১৬ ইং তারিখে চাঁদপুর জেলা কারাগার থেকে বের হয় ২১/০৯/ ২০১৬ ইং তারিখে বাড়ীতে আসার পর মিথ্যা খুনের মামলার বাদী গং এতই বেশি উত্তেজিত হয়ে পড়িয়াছে যে, মফিজুর রহমান মফু পরিবারের সদস্যদের যেখানে যে অবস্থায় পাইবে জীবনে হত্যা করিয়া ফেলিবে। মফিজুর রহমান মফুর ঘর দুয়ার আগুন দিয়া জ্বালাইয়া দিবে আরও গাছ-গাছাড়া কাটিয়া নিবে ও পুকুরের চাষকরা বাকী মাছ ধরিয়া নিয়া মর্মে ভীষন হুমকি ধমকি অহরহ ভাবে করিতেছে। তদবস্থায় বিগত ২৪/০৯/২০১৬ ইং রোজ শনিবার সকাল অনুমান ৮ ঘটিকার সময় মফিজুর রহমান মফু তাহার ঘরের সম্মুখে একাকি দাড়াইয়া থাকাবস্থায় মিথ্যা মামলার বাদীগন লাঠি, চোটা, রড, প্রভৃতি মারাত্মক অস্ত্রসন্ত্র সহকারে মফুকে জীবনে খুন করিবার উদ্দেশ্যে আক্রমন করিবার জন্য দৌড়াইয়া আসিলে মফু  হিংস্র অবস্থা দেখিয়া ও বুঝিতে পারিয়া ডাক চিৎকার দিয়া দৌড়াইয়া নিজ বসত ঘরে আশ্রয় নিয়া জীবন রক্ষা করে। কতেক সাক্ষী ঘটনাস্থলে আসিা ঘটনা দেখে ও শুনে মিথ্যা খুনের বাদীগন ঐ দিন মফুকে কোন ক্ষতি করিতে না পারিয়া বিগত ০১/১০/২০১৬ ইং রোজ শনিবার দিন সকাল অনুমান ১১ টার সময় বাড়ীর পূর্ব পার্শ্বে রাস্তার দাড়াইয়া থাকাবস্থায় এই মামলার বিবাদীগন পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক লাঠি চোটা রড প্রভৃতির মারাত্মক অস্ত্রসস্ত্র নিয়া মফুকে খুন করিবার উদ্দেশ্যে আক্রমন করিতে আসিলে জিল্লুর রহমান বিবাদীগনের হাব ভাব বঝিতে পারিয়া ডাক চিৎকার দিলে কতেক সাক্ষী ঘটনাস্থলে আসিয়া পড়ায় প্রতিপক্ষগন প্রার্থীর কোন ক্ষতি করিতে না পারিয়া ঘটনা স্থান হইতে চলিয়া যাইবার সময় এই মর্মে হুমকী ধমকী প্রদর্শন করে যে, কয়দিন তোকে লোকেজন রক্ষা করিবে একবার যায়গা মতন পাইলেই হয় জীবননাশ ঘটাইয়া বাড়ী ঘরে আসা ও থাকার স্বাধ জীবনের তরে মিটাইয়া দিবে মর্মে স্বাসাইয়া চলিয়া যায়। জিল্লুর রহামন বিবাদীগন মফু ও তার পরিবারের সদস্যদের জানমালে ক্ষয়ক্ষতি হওয়া সহ খুন খারাপি হওয়ার আশু সম্ভাবনা বিদ্যমান রহিয়াছে। এ ব্যপাবে মফিজুর রহমান মফু ০৫/১০/২০১৬ ইং তারিখে মোঃ হাবিবুল্লা তালুকদার গং সহ ১৯ জনকে আসামী করে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করে। হাকিম মামলাটি আমলে নিয়া আগামী তারিখ ১৮/১০/২০১৬ ইং ধার্য্য করে।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

two × 2 =