স্টাফ রিপোর্টারঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন সেনারবাংলা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বঙ্গকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেত্রীত্বাধীন বর্তমান মহাজোট সরকার সন্ত্রাস, দুর্নীতি, চাঁদাবাজী, জঙ্গী তৎপরতা প্রতিরোধ, আইনের শমান বাস্তবায়ন ও গণতন্ত্রের উন্নয়নে বদ্ধপরিকর। তথাপি খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজী যেন অপ্রতিরোদ্ধ। জনগণ জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন, জনমনে বিরাজ করছে আতংক। জানমালের নিরাপত্তা জনগনের মৌলিক অধিকার। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত, আইনের শাষন বাস্তবায়ন সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য। র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ান-র্যাব ও পুলিশের ভূমিকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী দুর্নীতিবাজরা গা-ঢাকা দিয়েছিল, জনমনে ফিরে আসছিল স্বস্তি ও নিরাপত্তা। পুলিশ-র্যাব আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় প্রতিহত করতে সক্ষম হয়েছিল পেট্রোল বোমা জঙ্গী তৎপরতা। আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজী, মাদকের ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে সাইবার ক্রাইম, যুবসমাজ হচ্ছে বিপথগামী। আন্ডার ওয়াল্ডের গর্ড ফাদাররা দেশ-বিদেশে আত্বগোপনে থাকলেও রিমোাট কন্ট্রোলের মতো নির্দেশনা দিয়ে সহযোগীদের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজী ও মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে নিয়োজিত পুলিশ বাহিনীর উজ্জ্বল ভাবমূর্তী নসাৎ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত বিগত জোট সরকারের আর্শীবাদপুষ্ঠ কিছু স্বার্থন্বেসী ব্যাক্তি মহল।
এডিসি কামাল ও পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদের সেল্টার ভাষানটেক ক্রাইম জোনঃ
ঢাকার ভাষানটেক সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ভূমিদস্যু মাদক সম্রাটদের অভয়ারন্ন। ভাষানটেক থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদের পৃষ্ঠপোষকতা ও সহযোগীতায় ভাষানটেক ক্রাইম জোনে পরিনত হয়েছে। অপহরণ, খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজী নিত্যদিনের ব্যপার, চলছে মাদকের রমরমা বাণিজ্য। যুব সমাজ ভাসছে নেশায়, বাড়ছে অপরাধ প্রবনতা। এলাকাবাসী জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ও আতংকগ্রস্ত। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় ভাষানটেক ক্রাইম জোনের স্ব-চিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও মাদকসম্রাজ্ঞীদের সাথে পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদের রয়েছে সখ্যতা পৃষ্ঠপোষকতা, চাঁদাবাজী ও ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ। অভিযুক্তকে পাশকাটিয়ে অভিযোগকারীকে ফাঁসিয়ে দিয়ে উভয় পক্ষ থেকে ফায়দা লুটে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে আসাদ। নীতি ও নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে আসাদ দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, মাদক সম্রাট-সম্রাজ্ঞী সন্ত্রাসীদের সহযোগীতা করে ঘুষ বাণিজ্য করে কামিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। এমন অভিযোগ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসী অনেকের।
সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ ভূমিদস্যু ও মাদকের পৃষ্ঠপোষক পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদের খুটির জোর এডিসি কামালঃ
এলাকাবাসীর অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের আর্শিবাদপুষ্ঠ ও ঘনিষ্ট আত্মীয় বিএনপি-জামায়াত পন্থি ডিএমপি মিরপুর বিভাগের এডিসি কামাল আসাদের খুটি। এডিসি কামাল পল্লবী জোনের এসি থাকা কালিন পল্লবী, ভাষাণটেক এলাকার সন্ত্রাসী মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করতেন। বর্তমানে এডিসি কামালের প্রতিনিধি হিসেবে সেই চাঁদা রিকভারি করেন ভাষণটেক থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদ। পুলিশ জনগনের বন্ধু। জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা বিধান ও এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা পুলিশের দায়িত্ব ও কর্তব্য। অগ্নি-সন্ত্রাস, হেফাজতি তান্ডব, জামায়াত-বিএনপির সন্ত্রাস দমনে এবং জঙ্গী তৎপরতা বন্ধে পুলিশের উজ্জ্ল ভূমিকা প্রশংসনীয়। কিন্তু জামায়াত-বিএনপি পন্থি এডিসি কামালা ও পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদ নীতি নৈতিকতা বির্সজন দিয়ে চাঁদাবাজ, মাদক সম্রাট-সম্রাজ্ঞী, সন্ত্রাসীদের সহযোগীতা করে চাঁদাবাজী ও ঘুষ বাণিজ্যে কামিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা এমন অভিযোগ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসীর।
স্বাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ও আর্শিবাদপুষ্ঠ এডিসি কামালঃ
বিগত জোট সরকারের স্বাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ও আর্শিবাদপুষ্ঠ বিএনপি জামায়াতের আদর্শ লালিত মিরপুর বিভাগের এডিসি কামাল জোট সরকারের পতনের পর দ্রুত খোলস পাল্টিয়ে বর্তমান সরকারের আস্থাভাজন হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে আসছেন। বাহ্যিক দৃষ্টিতে সরকারের অনূগত থাকলেও পর্দার আড়ালে বিএনপি, জামায়াত কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও সন্ত্রাসীদেরকে সহযোগিতা করে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
বিএনপি নামধারী শীর্ষসন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষক এডিসি কামাল ঃ
পুলিশবাহিনীর সব পুলিশই সরকারের কিন্তু সব পুলিশই সরকার দলীয় নয়। বিগত জোট সরকারের বিএনপি-জামায়াত পন্থী কিছু ব্যক্তি পুলিসের আদর্শ-উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যভ্রষ্টহয়ে নিজের ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য এবং সরকার ও পুলিশের উজ্জ্বল ভাবমুর্তী নস্বাৎকরার জন্য অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছেন বলে অভিযোগ সূত্রে জানা যায়। ডিএমপির মিরপুর বিভাগের এডিসি কামাল পল্লবীর থানার ওসি এবং মিরপুর জোনের এসি থাকা কালিন বিএনপি জামায়াত পন্থী সন্ত্রাসীদের সাথে সখ্যতা গড়ে উঠে, মোটা অংকের অর্থের বিনীময়ে মাদক ব্যবসায়ী, চাঁদাবাজ, ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদেরকে শেল্টার দিয়ে আসছেন বলে জানা যায়। এডিসি হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে অনৈতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্র প্রসারিত হয়। এডিসি কামালের অনৈতিক বাণিজ্যের প্রধান রসহায়ক ও প্রতিনিধি ভাষাণটেক থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন বলে জানা যায়।
শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহিমের সহযোগী যুবদল নেতা বাবুলকে থানা থেকে ছাড়িয়ে নেন এডিসি কামালঃ
শীর্ষ সন্ত্রাসী কিলার ইব্রাহিম বিদেশে আত্মগোপনে থাকলেও তার সহযোগীরা খুন, ধর্ষণ, ছিনতাই, চাঁদাবাজী, ভূমিদস্যুতাসহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ড চালিয়ে আসছে বলে অভিযোগ সূত্রে জানা যায়। গত ১২ আগষ্ট ‘১৬ ইং তারিখে ইব্রাহিমের সহযোগী একাধিক মামলার আসামী ভাষাণটেক থানা যুবদলের প্রচার সম্পাদক বাবুলকে গ্রেপ্তার করেন কাফরুল থানা পুলিশ। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত প্রেমী ডিএমপির মিরপুর বিভাগের এডিসি কামাল নিজে থানায় এসে ওসিকে শাসিয়ে প্রিয়ভাজন যুবদলনেতা নামধারী সন্ত্রাসী বাবুলকে থানা থেকে ছারিয়ে নেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। শান্তিকামি এলাকাবাসী ভাষাণটেক থানার অসৎ দুর্নীতিবাজ পরিদর্শক (তদন্ত) আসাদের অপসারণ, সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজ, মাদক সম্রাট-সম্রাজ্ঞীদের গ্রেপ্তার ও নিরপরাধ মানুষকে মিথ্যা মামলার বেড়াজাল থেকে মুক্তির লক্ষ্যে এবং এলাকার শান্তিশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য দুর্নীতিদমন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর ও বিভাগীয় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানান।
হোম অন্যান্য পাঁচমিশালি সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের আর্শিবাদপুষ্ঠ এডিসি কামালের বিরুদ্ধে শীর্ষসন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ