মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধিঃ
রৌমারীর কৃষকরা এবার নানাবিধ সমস্যার মধ্যদিয়ে ধান কাটা মারাই শরু। এবার বর্তমান কৃষকের অবস্থান একেবারেই ভালো নেই। অপরদিকে কৃষকের মাটে যা আছে তাই নিয়েই কাটা মারাইয়ে একদম ব্যস্থ সময়ের মধ্যে রয়েছে কৃষকরা ।
কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী ও রাজিবপুরসহ দুই উপজেলার এবারের ধান চাষি কৃষকদে অবস্থান একেবারে জিরো অবস্থানে পৌছে গেছে। এর কারনটা কি সেটা কারও দূষ বলতে কিছু না এটা আল্লার ইসারায় যা হয় সেটি ঘটেছে এতে কারও অভিযোগ নেই। তবে অন্যন্য বছর রৌমারীর ৬২ শতকের এক বিঘা জমিতে কমহলেও নি¤োœ মানের ধান হলেও দেখা গেছে ৪০ থেকে ৫০ মন ধান বিঘা প্রতি পেতেন এবার ২০/২৫মনের উর্ধে হচ্ছে না কৃষকরা ধান। এবার কিন্তু সেটি হচ্ছে না কারন নেক বিলাষ্ট রোগে আক্রন্ত এবারের কৃষকরা। ওদিকে আগাম নামা যায়গার ধানগুলো বৈশাখের প্রথম দিকেই তো ঢলের পানিতে ডুবে গেছে। ওইসব কৃষকের ধান আজও পানির নিচেই রয়েই গেছে। কৃষকের ওই ধান আজ প্রায় দেরমাস যাবত ডুবে গেছে আজও অথাউ পানি। এতিকে কৃষকের সম্বল হচ্ছে গরু প্রতিবছর ধান কাটার পর ধান রেখে খরগুলো ওই গরুর খাবার সম্বল বাড়িতে থাকা গরুগুলোর জন্য অনেক সুযতেœ রেখে দেয় কৃষক কৃষানীরা। পড়ে বর্ষা মৌসমে ওই লেখে দেয়া গুখাদ্য গোলোই প্রি খাবার যোগান দিয়ে থাকে প্রায় ফ্যামিলির কৃষানিরা। এবার কিন্তু ওদিকটাও বিশাল সমস্যা দেখা দিয়েছে যেমন সীমান্তঘেষা কৃষকদের কিছু কথা। যাদুরচর ইউনিয়নের আলগার চর গ্রামের কৃষক আলহাজ্ব আব্বাস আলীর সঙ্গে সরাসরি কথা হয় তিনি দুঃখের জানান আমাদের জমিগুলো মেঘালয় সীমান্তঘেষা ৫ বিঘা জমির এক কাটা ধানও কাটা সম্ভব হয়নি সম্পূর্ন্ন ঢলের পানিতে ডুবে গেছে আজও ওই ধান জেগে উঠেনি। এবং এছরটাই আমাকে চাল কিনে ভাত খেতে হবে নইলে তো না খেয়ে থাকতে হবে তিনি আরও জানান এই সময়টা কাটা মারাইয়ের সময় কিন্ত আমার বাড়িতে খাবার নাই একথা কারে কই আজকেই দশ মন ২৮ একদম কাচা ধান কিনলাম ৮২০ টাকা মন এখন আর বলার কিছুই নেই এবার বৈশাখ না সর্বনাষা মাস সেটা উপরওয়ালাই জানে। একই গ্রামের রবিউল ইসলাম, তারও একই অবস্থা বলে জানান এবার ধান পচাঁর গন্ধে ক্ষেকের আশেপাশে যাতয়াতে সময় শুধু পচাঁ গন্ধ । সর্ব শেষ উচুতে নেক বেলাষ্ট নিচে আবার পানির ঢল এইতো এবারের কৃষকের ফসলের চিত্র । কুড়িগ্রমের রৌমারীতে এবার ৯ হাজার ৩শ ৯৫ হেক্টর জমিতে ইড়ি- বোরো চাষ হয়েছিলো কিন্তু কাটা মারা শেষ হলে জরিব করে দেখা যাবে ৪ হাজার হেক্টর টিগবে কি না সেটা শেষ মর্হতে জানানো হবে। রৌমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সামসুজ্জামান জানান এবার কৃষকের ক্ষতির পরিমান অনেক বেশি একশ ভাগের মধ্যে ৩৫ ভাগই ক্ষকিগ্রস্থ হয়েছে ধান ও পাট চাষিরাাও