সরকারী সেবা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে বিআরটিএ অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠান। সরকারী ফি প্রদানের মাধ্যমে বৈধ ভাবে কোন কাজ করা মাগুরা বিআরটিএ যেন স্বপ্নের মতো। যেখানে প্রকাশ্যে চলে ঘুষ বানিজ্য এ চক্রের অন্যতম সদস্য অফিস কর্মচারী জিল্লুর রহমান। এই জিল্লুর রহমান দীর্ঘদিন ঘুষ বানিজজ্যের মাধ্যমে গড়ে তুলেছে অবৈধ সম্পদ। তার কাছে কোন কাজ করতে এলেই দিতে হয় ঘুষ। বেশ কয়েকমাস পর্যবেক্ষন করে সেই তথ্য প্রমান পাওয়া যায়। মাগুরার সুযোগ্য জেলা প্রশাসক জনাব মোহাম্মদ আতিকুর রহমান দায়িত্ব গ্রহনের পর ঘুষ বানিজ্য বন্ধে কড়া পদেক্ষপ নেন, এমনকি নিজের মোবাইল নাম্বারে অভিযোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। একাধিক বার প্রশাসনিক অভিযান পরিচালনা করেন। ঠিক তখনই জিল্লুর রহমান নিজেকে খুব প্রভাবশালী মনে করে কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে, অবৈধ উপায়ে ঘুষ গ্রহন চালিয়ে যাচ্ছে। সামান্য বেতনের অনিয়মিত কর্মচারী হয়েও মাগুরা শহরে কোটি টাকার বাড়ী নির্মান ও নামে বে-নামে অবৈধ সম্পত্তি ক্রয় করেছে। যা বর্তমানে সরকারের ও প্রশাসনের ভাব-মূর্তি ক্ষুন্ন করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেবা গ্রহিতারা জিল্লুর রহমানের এই কু-কর্মের আশু অবসান চাই।