টাঙ্গাইল জোনের শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী চুন্নুর বিরুদ্দে নানা অভিযোগ

0
746

টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ শিক্ষা প্রকৌশলীর অধিদপ্তরের আওতায় টাঙ্গাইল জোনের সহকারী প্রকৌশলী মীর মুহাম্মদ হোসেন (চুন্নু) এর বিরুদ্ধে একই কর্মস্থলে প্রায় ১৫ বৎসর কাল বহাল তবিয়তে থেকে পছন্দের ঠিকাদারদের সাথে আতাত করে নানা অনিয়ম দূর্নীতি করছেন বলে অভিযোগ

 

পাওয়া গেছে । তার অনিয়ম দূর্নীতি স্বেচ্ছাচারিতা মাধ্যমে পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ বন্টনের নামে লাখ লাখ টাকা ঘুষ দূর্নীতি করছেন বলে জানা গেছে । ২০০২ সাল থেকে কালিহাতীতে উপসহকারী প্রকৌশলী হিসাবে যোগদান করে অদ্যাবধি টাঙ্গাইল জোনে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ ও তোষামোদি করে রাজার হারে চাকুরী করছে । টাঙ্গাইলের পেশাদার ঠিকাদারদের কাজ না দিয়ে আত্মীয়দের নামে কাজ বাগিয়ে নিয়ে নিজেই কাজ করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে । নিজ জেলায় ১৫ বৎসরের অধিক কাল বহাল তবিয়তে থেকে চাকুরী করার বে-আইনী ও বিধি বর্হিভুত কাজ বটে । যদিও তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও ঘুষ দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ রয়েছে তথাপিও কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোন রকম প্রতিকার মুলক ব্যবস্থা নিচ্ছেন না । নির্বাহী প্রকৌশলী দায়িত্বে না থাকায় তিনিই টেন্ডার থেকে শুরু করে সর্ব প্রকার দায়িত্ববান কাজে খবরদারী করিয়া নানা অপকৌশলে হাতিয়ে ন্েিচ্ছ লাখ লাখ টাকা এবং তার উপার্জিত অর্থ নিজের নামে না করিয়া বিভিন্ন আত্মীয় স্বজন ও বন্ধুবান্ধবদের নামে ভূমি ক্রয় সহ বিভিন্ন খাতে টাকা বিনিয়োগ করিয়াছে । ঐ অফিসের পিয়ন থেকে শুরু করে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীগন ও ঠিকাদার মহল তার অসৎ উগ্রআচারণ ও অনৈতিক কর্মকান্ডে অতিষ্ট । তার অফিসের বিভিন্ন বিল ভাউচার ভূয়া ও জাল জালিয়াতি করিয়া সরকারী অর্থ তছরুপ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে । ঠিকাদারদের লাইসেন্স নবায়নের নামে বিল ভাতা পরিশোধের অজুহাতে কমিশন এবং উপঢোকন হিসাবে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা । এ বিষয়ে সহকারী শিক্ষা প্রকৌশলী মীর মুহাম্মদ হোসেন (চুন্নু) জানায় আমার বিরুদ্ধে উক্ত অভিযোগ গুলি সত্য নহে । আমি প্রকৌশলী সমিতির একজন নেতা আমার বিরুদ্ধে কোন রকম কথা বলে লাভ হবে না, আমার হাত বহুত লম্বা ।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

18 + ten =