মৌলিক অধিকারের নামে কোটিপতিরা প্রজাতন্ত্রের আইন ভুলুন্ঠিত করে ইটভাটা স্হাপন;

0
1046

ষ্টাফ-রিপোটার্স, টাংগাইল
টাংগাইল জেলার দুই শত ১৪টি ইটভাটার স্হাপনে ২(দুই) হাজার একর তিন ফসলী কৃষি জমি ভোগ তছরোপ ও ইটভাটার কাচামাল হিসাবে  ২৫ (পচিঁশ) হাজার একর তিন ফসলী কৃষি জমির আকৃতি বা শ্রেনী বিনষ্ট এবং চিরকালের জন্য ফসল উৎপাদনে অকার্য্যকর হয়েছে। ইটভাটার  কাচামাল হিসাবে মাটির প্রয়োজন মেটাতে ২/৩ ফসলী কৃষি জমি প্রতি বছর ১৮/১৯ শত একর জমি  কৃষকের হাত ছাড়া হচ্ছে,  এতে একদিগে যেমন কৃষি জমি বিলিন হচ্ছে, অপর দিগে প্রাকৃতিক ভারসাম্য হারাচ্ছে, পরিবেশে বিপর্যয়, বন ধ্বংস, জীব ,জন্ত ও ফসলের বিনাশ  হচ্ছে বলে ভুক্তভোগীরা জানায়।
-১। ইট প্রস্ত্তত ও ভাটা স্হাপন (নিয়ন্ত্রন)আইন (২০১৩ সনের ৫৯ নং আইন)
ইট প্রস্ত্তত ও ভাটা স্হাপন সংক্রান্ত কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণের জন্য বিদ্যমান আইন রহিতক্রমে কথিপয় সংশোধনীসহ উহা পুনঃ প্রনয়নের উদ্দেশ্যে প্রনীত আইন।
যেহেতু পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র সংরক্ষন ওউন্নয়নের স্বার্থে ইট প্রস্ত্তত ও ভাটা স্হাপনে নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্টা এবং এতদসংক্রান্ত বিদ্যমান আইন রহিতক্রমে পুনঃ উহা পনরায় প্রনয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;

৪। লাইসেন্স ব্যতীত ইট প্রস্তত নিষিদ্ধ। –আপাতত বলবৎ অন্য কোন আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, ইটভাটা যে জেলায় অবস্হিত  সেই জেলার  জেলা প্রশাসকের নিকট হইতে লাইসেন্স  গ্রহন ব্যতিরেখে কোন ব্যক্তি ইটভাটায় ইট প্রস্ত্তত করিতে পারিবে না।
৫।মাটির ব্যবহার নিয়ন্ত্রন ও হ্রাসকরন। –১)আপাতত বলবৎ অন্য আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন,কোন ব্যক্তি ইট প্রস্ত্তত  করিবার উদ্দেশ্যে কৃষি জমি বা পাহার বা টিলা হইতে মাটি কাটিয়া বা সংগ্রহ করিয়া ইটের কাচা মাল হিসাবে  উহা ব্যবহার করিতে পারিবে না
৫/–২) যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতীত কোন ব্যক্তি ইট প্রস্ত্তত করিবার উদ্দেশ্যে মজা পুকুর বা কল বা বিল বা খারি বা দিঘি বা নদ- নদী বা হাওর- বাওর বা চরঞ্চল বা পতিত জায়গা হইতে  মাটও  কাটিতে পারিবে না।
৩) ইটের কাচামাল হিসাবে মাটির ব্যবহার হ্রাস করিবার উদ্দেশ্যে আধুনিক প্রযুক্তির ইটভাটায় কমপক্ষে ৫০(পঞ্চাশ) শতাংশ ফাপা ইট ( Hollow Brick)প্রস্ত্তত করিতে হইবে।
৪) রাস্তা ব্যবহারের নিয়ম,– স্হানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত উপজেলা বা ইউনিয়ন বা গ্রামীন সড়ক ব্যবহার করিয়া কোন ব্যক্তি  ভারি যান বাহম দ্বারা ইট ইটের কাচামাল পরিবহন করতে   পারিবেন না।
৭। কয়লার ব্যবহার নিয়ন্ত্রন –আপাতত বলবৎ অন্য কোন আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোন ব্যক্তি ইটভাটায় ইট পোড়ানোর কাজে নির্ধারিত মান মাত্রার অতিরিক্ত সালফার অ্যাশ মারকারি বা অনুরুপ উপাদান সম্পলিত কয়লা জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করিতে পারিবেন না।
কতিপয় স্হানে ইটভাটা স্হাপন নিষিদ্ধকরন ও নিয়ন্ত্রন। –২)এই আইন কার্য্যকর হইবার পর,বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষ কোন আইনের অধীন কোন আইনের অধীন কোন রুপ অনুমতি বা ছাড়পএ বা লাইসেন্স,  যে নামেই অভিহিত হউক, প্রদান করিতে পারিবে না।
১৪। ধারা ৪ লঙগনের দন্ড। –যদি কোন ব্যক্তি ধাটা ৪ এর বিধান লঙ্গন করিয়া ইটভাটা যে জেলায় অবস্হিত সেই জেলার জেলা প্রশাসকের নিকট হইতে লাইসেন্স গ্রহন ব্যতিরেখে ইটভাটায় ইট প্রস্ত্তত করেন, তাহা হইলে তিনি অনধিক ১(এক) ব্ৎসরের কাটাদন্ড বা অনধিক ১.০০.০০০(এক লক্ষ) টাকা অর্থ দন্ড বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হইবেন
১৫। ধারা ৫ লঙ্গনের দন্ড। — ১)যদি কোন ব্যক্তি, ধারা ৫ এর– ক) উপ ধারা (১)এর বিধান লঙগন করিয়া.ইট প্রস্ত্তত করিবার উদ্দেশ্যে কৃষিজমি বা পাহার বা টিলা হইতে  মাটি কাটিয়া বা সংগ্রহ করিয়া ইটের কাচামাল  হিসাবে উহা ব্যবহার করেন,
খ) উপ ধারা (২) এর বিধান লঙগন করিয়া, যথাযথ কর্তৃপক্ষে অনুমোদন ব্যতীত ইট প্রস্ত্তের উদ্দেশ্যে মজা পুকুর বা খাল বা বিল বা খারি বা দিঘি বা নদ-নদী বা হাওর -বাওর বা চরান্বল বা পতিত জায়গা হইতে মাটি কাটেন বা সংগ্রহ করেন;
তাহা হইলে তিনি অনধিক ২ (দুই) বৎসরের কারাদন্ড বা অনধিক ২.০০.০০০ (দুই লক্ষ) টাকা অর্থদন্ড বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হইবেন। ২) যদি কোন ব্যক্তি ধারা ৫ এর–ক) উপ ধারা (৩) এর বিধান লঙ্গন করিয়া ইটের কাচামাল হিসাবে মাটির ব্যবহার হ্রাস করিবার উদ্দেশ্যে আধুনিক প্রযুক্তির ইটভাটা সমূহে লমপক্ষে ৫০ (পন্বশ) শতাংশ ) ফাপা ইট(Hollow Brick) বা কম্প্রেসড ব্লক ইট প্রস্ত্তত না করেন;বা খ) উপ- ধারা (৪) এর বিধান লঙ্গন করিয়া,  স্হানীয় সরকার প্রঝৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত উপজেলা বা ইউনিয়ন বা গ্রামীন সড়ক ব্যবহার করিয়া ইট বা ইটের কাচা মাল ভারা যানবাহন দ্বাটা পরিবহন করেন ;
তাহা হইলে তিনি অনধিক ১.০০.০০০(এক লক্ষ) টাকা অর্থ দন্ড দন্ডিত হইবেন ;
১৭। ধারা ৭ লঙ্গনের দন্ড। –যদি কোন ব্যক্তি ৭ এর বিধান লঙ্গন করিয়া ইটভাটায় ইট পোড়ানোর কাজে জ্বালানি হিসাবে নির্ধারিত মানমাত্রার অতিরিক্ত সালফার, অ্যাশ মারকারি বা অনুরুপ উপাদান সম্বলিত কয়লা ব্যবহার করেন, তাহা হইলে তিনি অনধিক ৫০.০০০ (পন্বশ হাজার) এাকা অর্থ দন্ডে দন্ডিত হইবেন।
১৮। ধারা ৮ লঙ্গনের দন্ড। —১)যদি কোন ব্যক্তি ধারা ৮ এর উপ-ধারা (১) এর বিধান লঙ্গন করিয়া নিষিদ্ধ এলাকায় ইটভাটা স্হাপন করেন, তাহা হইলে তিনি ৫। (৫) ব্ৎসরের কারা দন্ড বা  ৫.০০ ০০০ (পাঁচ লক্ষ) টাকার অর্থ দন্ড বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হইবেন
২)যদি কোন ব্যক্ত ধারা ৮ এর উপ- ধারা (৩) শর্তাবলী লঙ্গন করিয়া ইটভাটা স্হাপন করেন তাহা হইলে তিনি অনধিক ১(এক) বৎসরের কারা দন্ড  বা অনধিক ১ (এক লক্ষ) টাকা অর্থ দন্ড বা উভয় দন্ডে দন্ডি হইবেন।
ইটভাটা পরিচালনায় আইন থাকা সত্বে পরিবেশ অধিদপ্তর, কৃষি অফিসার, জেলা প্রশাসন  আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের বিপরীতে ক্ষমতার অপব্যবপার করে আইনের  অপপ্রয়োগে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার নেশার ঘোরে কৃষি সম্বৃদ্ধি দেশটাকে বিলিন করে দিচ্ছে বলে স্হানীয় জনশ্রুতিতে জানা যায়। জরুরী বৃত্তিতে কৃষি মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী ও সচিব, পরিবেশ ও বন মন্ত্রনালয়ের, মন্ত্রী ও সচিব এবং প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনায় টাংগাইলের কৃষি নির্ভরশীল জনতার প্রত্যাশা।
টাংগাইল জেলার ১২টি উপজেলার, মির্জাপুর উপজেলায় ৪৮টি ইটভাটা, সংরক্ষিত বনের            ভিতর ৬টি বনের গা-ঘেষে ১১টি।
সখীপুর উপজেলায় ৮টি ইটভাটা, সংরক্ষিত বনের ভিতর ২টি বনের গা-ঘেষে ৬টি।   কালিহাতী উপজেলায় ১২টি ইটভাটা, সংরক্ষিত বনের ভিতর ৪টি বনের গাা-ঘেষে ৮টি।
ঘাটাইল উপজেলায় ৬৮টি ইটভাটা, সংরক্ষিত বনে ভিতর ২৩টি বনের গা-ঘেষে ৯টি,।
মধুপুর উপজেলায় ১১টি ইটভাটা,  সংরক্ষিত বনের ভিতর  ৯টি এবং বনের গা-ঘেষে ১টি। টাংগাইল সদর উপজেলায় ৪ট।
নাগরপুর ১৮টি। ধনবাড়ী ১৭টি।
গোপালপুর ০৫টি। ভুয়াপুর ০৭টি।
বাশাইল ১১টি। দেলদুয়ার ০১টি, সহ  টাংগাইল জেলার ১২টি উপজেলায় প্রায় ২১৪ টি ইটভাটা। ৯৫% ইটভাটা তিন ফসলী কৃষি জমিতে  স্হাপিত হয়েছে,। সরকারী গেজেট ভুক্ত বন বিভাগের বনের  ভিতর ও বনের জমিতে কম পক্ষে ৭৩টি ইট ভাটা গড়ে উঠেছে। দেশের প্রচলিত বন আইনে ১০ কলোমিটার দুরত্বের মধ্যে কোন ইটভাটা, স-মিল স্হাপন নিষিদ্ধ। ইটভাটা স্হাপনে দেশের প্রচলিত আইনে অকৃষি বা এক ফসলী ১ একরের বেশী জমিতে ইটভাটার কাজে ব্যবহার করা যাবে না। ২/৩ ফসলী কৃষি জমির উপর ইটভাটা স্হাপন করা নিষিদ্ধ।  অকৃষি জমির মাটি সংগ্রহের মাধ্যমে অকৃষি জমি থেকে কৃষি/মৎস্য চাষের জমির আকৃতি সৃষ্টি আবশ্যক। ইটভাটায় খরি ব্যাবহার নিষিদ্ধ। ভাটা স্হাপনে জেলা  পরিবেশ অধিদপ্তর অফিস কর্তৃক এবং স্ব- এলাকাধীন উপজেলা কৃষি অফিসার সরজমিনে  জমির শ্রেনী,  স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজ, হাসপাতাল, বসত-বাড়ী  জনসমাবেশ এলাকার মধ্যে ইট ভাটা স্হাপন করা আইনত  নিষিদ্ধ। সম্পুর্ন বেআইনী ভাবে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে টাকার বিনিময়ে ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে ইটভাটা স্হাপিত হয়েছে। অনিয়মই নিয়মে পরিনত হয়েছে। ইটভাটা শুধু বনের চার পাশেই নয়, বনের ভিতরে ও বনের জমিতে স্হাপন করা হয়েছে ইটভাটা । এসব ইটভাটায় সংরক্ষিত বন অঞ্চলের মুল্যবান কাঠ কয়লা পুড়ানো হচ্ছে ফলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও পরিবেশের বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে জীব জন্তু বিনাশ থেকে ধরিএীকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন দেশে তহবিল গঠন সভা-সেমিনারের মাধ্যমে বিজ্ঞ-জনের মতামত নেওয়া হলেও মাঠ পর্যায়ে লক্ষনীয় কোন ব্যবস্হা নেওয়া হচ্ছে না।  বন উজার হচ্ছে, ফল ও ফসলের ফলন শুন্যের কোঠায় নেমে আচ্ছে, পরিবেশ অধিদপ্তর ও ভ্রাম্যমান আদালত মাঝে মধ্যে জেল জরিমানা করলেও বন্ধ হচ্ছে না।  ইটভাটা স্হাপনে ও প্রস্ততে নিয়ম বহির্ভুত ভাবে  শতভাগ বিপরীত কাজ কর্মের মাধ্যমে ইটভাটা চালাচ্ছে। ৭। ইট পোড়ানো কাজে নির্ধারিত মানমাত্রার অতিরিক্ত সালফার অ্যাশ মারকারী ব্যবহার করা হচ্ছে।
কি ভাবে তিন ফসলী জমিতে ইটভাটার লাইসেন্স পাচ্ছেন জানতে চাইলে একাদিক ভাটার মালিক ম্যানেজার বলেন উপজেলা কৃষি অফিসারের ইট ভাটার জমির সাফাই পএ পেয়েই  পরিবেশ অধিদপ্তরের সাথে মিল করেই চালাই। ছাড় পএ ছাড়া ভাটা চালাতে অসুবিদা হয় না জানতে চাইলে বলেন ছাড় পত্রে সরকারী ফিস, ভ্যাট ছাড়াও ব্যক্তি অনুসারে কম বেশী আদায় এবং ছাড় পএ নেওয়ার পরও ডিসি অফিসের নাম ভাংগিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরকে প্রতি বৎসর ২/আড়াই লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়  বলে জানান।আরওজানান ছাড় পএ না নিলেও অসুবিদা হয় না কিছু টাকা বাড়িয়ে দেওয়ার কথা থাকলে। তাই ছাড় পএের প্রয়োজন হয় না।  ভাটার লোকজনের আলোচনায় জানা যায় রক্ষকরাটি ইটভাটার মধ্যে মাত্র ১৪০টি ছাড় পত্র নিয়েছে। বহেড়াতৈল রেন্জ অফিসার জনাব আতাউল মজিদ বলেন আমার রেন্জ অফিসের কাছেই দুটি ইটভাটা চলছে, যাদের কোন ছাড় পএ নাই, রাজনৈতিক কারনে ও আইনী জটিলতায় আইনী কোন ব্যবস্হা নিতে পারিতেছিনা। উপরোক্ত অবস্হা দৃষ্টে জরুরী ভাবে দেশের সচেতন হিতোষীগনের জোর দাবী পরিবেশ অধিদপ্তর, এবং বন ও পরিবেশ মন্ত্রনালয়ের, সচিব, মন্ত্রী, ও প্রধান মন্ত্রী, শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা।
পরিবেশ অধিদপ্তরের যে যে ধারায় ইটভাটা পরিচালনার অনুমতি দেওয়া হয় না। সেই সেই ধারার বিপক্ষে তথ্য উপাত্ত্ব উপস্হাপন করার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের সাথ ইটভাটার মালিকগন সমযোতা করে পরিবশ অধিদ্তরের পরামর্শ সহযোগীতাায় ইটভাটার লাইসেন্স প্রধানের স্বার্থে পরিবেশ অধিদপ্তর এবং ইটভাটা মালিক পক্ষ সাংঘষিক হয়। এমন তথ্য উপাত্ত্ব উপস্হাপন করা যাবে না এই মর্মে উভয় কুল রক্ষা করে  মৌলিক অধিকার দেখিয়ে বাংলাদেশ হাই কোট থেকে PC—32421/2016 একটি রীট পিটিশন মোকদ্দমার মাধ্যমে নিয়ম বহির্ভুত ভাবে স্হাপিত ৮৮টি ইটভাটা মালিকগনের পক্ষে বেআইনী পরামর্শসহ সার্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে যাহাতে লাইসেন্স প্রদানের অনুকুলে আদেশ হাসিল করে তারই ধারাবাহিকতায় তৎকালিন সময়ের টাংগাইল জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ–পরিচালক আমিনুল ইসলাম সাহেব আইনের বহির্ভুত ভাবে শতাদিক লাইসেন্স প্রদানের অন্তরালে কোটি কোটি  টাকা হাতিয়ে নেয়, বিষয়টি গুরুত্বেসহ কারে তদন্তপুর্বক  অপরাধীদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি প্রদান করে আইন বাস্তবায়নের দৃষ্টান্ত স্হাপনের প্রত্যাশা

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

one × one =