রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভেতরে নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় এক প্রতিবাদ সমাবেশে এই দাবি জানান। এতে বক্তারা বলেন, সারাদেশে ৪হাজার ২০০ ভোটার যেখানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল তখন একটি কুচক্রী মহল রাতের আধারে আদালতের মাধ্যমে নির্বাচন স্থগিত করায়। যারা এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত অবিলম্বে তাদের সাংবাদিক সমাজে বয়কট করার দাবি জানাই।
একই সঙ্গে ইউনিয়ন থেকে তাদের সদস্যপদ বাতিলের দাবিও জানাই। যারা সাংবাদিকদের অধিকার সম্পর্কে জানেনা, ওয়েজবোর্ড সম্পর্কে জানেনা তারা নিজেদের পরাজয় নিশ্চিত জেনেই মাত্র ১২ ঘন্টা আগে ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন বন্ধ করে। আমাদের নেতৃবৃন্দের কাছে অনুরোধ থাকবে এই সপ্তাহেই নির্বাচন যাতে অনুষ্ঠিত হয় সে বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিবেন। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সাবেক সভাপতি ও বিএফইউজের নির্বাচনে মহাসচিব প্রার্থী শাবান মাহমুদ বলেন, সব পরিস্থিতি বুঝে যাদের পরাজয় নিশ্চিত তারা রাতের আধারে আদালতের রায়ের মাধ্যমে নির্বাচন স্থগিত করে। স্থগিত করা নির্বাচন অচিরেই হবে। শত কষ্ট বাধা উপেক্ষা করেই ব্যালটের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারীদের জবাব দিবে সাংবাদিক সমাজ। ভোটের মাধ্যমে তাদের জানিয়ে দেওয়া হইবে ষড়যন্ত্র কারীদের জায়গা এখানে নেই। বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব ও সভাপতি পদে প্রার্থী ওমর ফারুক বলেন, আমি আশা করি খুব শিগগিরই নির্বাচন হবে। দীর্ঘদিন ধরে যারা সংগঠনকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে তাদের পরাজয় হবেই। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক জনতার সিনিয়র রিপোর্টার শফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক নেতা খোকন, ঢাকাস্থ গোপালগঞ্জ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মামুন শেখ, ঢাকা জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি জহিরুল আলম, ঢাকা সব এডিটর্স কাউন্সিলের সহ সভাপতি রুমি আক্তার পলি, দৈনিক আমার দিনের সিনিয়ির রিপোর্টার সমীরণ রায়, বাংলাদেশ প্রতিদিনের স্টাফ রিপোর্টার আরাফাত মুন্না, দৈনিক মুক্তি খবরের ইউনিট চিফ পারভেজ, দৈনিক যায়দিনের স্টাফ রিপোর্টার ইসমাইল হোসেন টিটু সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।