টাকা আত্মসাৎ মামলায় সোনালী ব্যাংকের তিন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, সানালী ব্যাংকের সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মানিক চন্দ্র মণ্ডল, ব্যাংকটির খুলনা প্রিন্সিপাল অফিসের বর্তমান এজিএম মো. সিরাজুল ইসলাম এবং দৌলতপুর শাখার সাবেক কর্মকর্তা অজিত কুমার সরকার।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালের অক্টোবর মাস থেকে ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত মামলার এজাহারতভুক্ত আসামীরা পরস্পরের সহযোগিতায় মেসার্স ইস্টার্ন ট্রেডার্সের অনুকূলে ব্যাংক থেকে ৪৯ কোটি ৬২ লাখ ১৪ হাজার ২৩৭ টাকা ঋণ নেন। দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে নেয়া এ ঋণ সুদে-আসলে ৯২ কোটি ৬৩ লাখ ৩১ হাজার ৭৫২ টাকায় দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে ২০১৭ সালের ২৬শে সেপ্টেম্বর দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে তদন্ত কর্মকর্তার সুপারিশে অভিযোগপত্র দাখিলের অনুমোদন দিয়েছে দুদক। এছাড়াও অভিযোগপত্রে ইস্টার্ন ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী সনজিত কুমার দাস, সোনালী ব্যাংকের দৌলতপুর কর্পোরেট শাখার সাবেক গোডাউন কিপার মো. মতিয়ার রহমান, সাবেক এজিএম মো. নজরুল ইসলাম এবং সাবেক প্রিন্সিপাল অফিসার মো. রুহুল আমিনের নাম রয়েছে। টাকা আত্মসাৎ মামলায় সোনালী ব্যাংকের তিন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, সানালী ব্যাংকের সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মানিক চন্দ্র মণ্ডল, ব্যাংকটির খুলনা প্রিন্সিপাল অফিসের বর্তমান এজিএম মো. সিরাজুল ইসলাম এবং দৌলতপুর শাখার সাবেক কর্মকর্তা অজিত কুমার সরকার। দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালের অক্টোবর মাস থেকে ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত মামলার এজাহারতভুক্ত আসামীরা পরস্পরের সহযোগিতায় মেসার্স ইস্টার্ন ট্রেডার্সের অনুকূলে ব্যাংক থেকে ৪৯ কোটি ৬২ লাখ ১৪ হাজার ২৩৭ টাকা ঋণ নেন। দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে নেয়া এ ঋণ সুদে-আসলে ৯২ কোটি ৬৩ লাখ ৩১ হাজার ৭৫২ টাকায় দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে ২০১৭ সালের ২৬শে সেপ্টেম্বর দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে তদন্ত কর্মকর্তার সুপারিশে অভিযোগপত্র দাখিলের অনুমোদন দিয়েছে দুদক। এছাড়াও অভিযোগপত্রে ইস্টার্ন ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী সনজিত কুমার দাস, সোনালী ব্যাংকের দৌলতপুর কর্পোরেট শাখার সাবেক গোডাউন কিপার মো. মতিয়ার রহমান, সাবেক এজিএম মো. নজরুল ইসলাম এবং সাবেক প্রিন্সিপাল অফিসার মো. রুহুল আমিনের নাম রয়েছে।