গনতান্ত্রিক সুশাসনে জনসম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে প্রকল্প স্থানীয় পর্যায়ে বাস্তবায়নকারী কতৃপক্ষদের সাথে। এসডিজি সম্পৃক্ত নিতি কর্মসূচি পর্যালোচনা বিষয়ক কর্মশালার. স্থান উপজেলা কনফারেন্স রুম. রৌমারী আয়োজনে গনউন্নয়ন কেন্দ্র। গনউন্নয়ন আলোচনা সভায় প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দ্বীপংকর রায়.রৌমারী কুড়িগ্রাম, বিশেষ অথিতি হিসেবে আবুল হাশেম, ভাইস চেয়ারম্যান
উপজেলা পরিষদ.রৌমারী, আফছানা রাব্বি রিপা. মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ রৌমারী কুড়িগ্রাম. সাব্বির রহমান অক্সফ্যাম কর্মকর্তা ঢাকা, মোছাঃ মালা আক্তার অক্সফ্যাম, ঢাকা, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা, উপজেলা মোৎস্য কর্মকর্তা, উপজেলা মজিলা বিষয়কর্মকর্তা, উপজেলা প্রাথমিক কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, রৌমারী প্রেসক্লাব সভাপতি সুজাউল ইসলাম, উপজেলা প্রেসক্লাব এর সাধারন সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, গনউন্নয়ন এর রৌমারী উপজেলার দায়ীত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীরাও উপস্থিত ছিলেন। গনউন্নয়ন সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) ও অক্সফ্যাম-এর অংশীদারিত্ব, এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) -এর আর্থিক সহায়তায় বাস্থবায়নরত ‘গনতান্ত্রিক সুশাসনে জনসম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ শীর্ষক প্রকল্প থেকে সংস্করনটি মুদ্রনের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এই প্রকল্পের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য হচ্ছে এসডিজি সসম্পর্কিত সরকারি নীতি ও বাজেটের পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়নে ঝুকিপ্রবন ব্যাক্তি ও সম্প্রদায়ের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অধিকারকে সুরক্ষিত করা। এই লক্ষ্যে তৃনমূল পর্যায়ের জনসম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর ঞান,সাংগঠনিক এবং নেটওয়ার্কিং দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জনসাধারণের সেবার চাহিদা এবং রাষ্ট্রের প্রদানকৃত সেবার মাঝে সমতা স্থাপন করার একটি প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। আলোচনা সভায় বক্তারা বক্তব্যে বলেন এবং রৌমারী উপজেলার এলাকাজুড়েই নানান সমস্যায় জর্জরিত বলে গনউন্নয়ন অবহিতকরন সভায় এসব তথ্য বক্তব্যে উঠে আসে। যেমন উপজেলায় ১১৬ প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে, এতে মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রায় ৫০টি বেশি, যেমন শিক্ষার ৫ শতাংশ ছেলে মেয়ে ঝরে পরে আছে। এদিকে যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় এলাকায় বিচ্ছিন্ন, এলাকা হিসাবে আলোচনায় তা উঠে আসে। গনউন্নয়নের আওতায় ১২ টি গ্রাম রয়েছে এতে ৩৫০০ টি গাবি রয়েছে। দুগ্ধ উৎপাদন চাহিদার চেয়ে বেশি হচ্ছে কিন্তু সঠিক মূল্য পাচ্ছে না বলেও জানা গেছে।