কামরুল হাসান রুবেলঃসাভারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে চলাচলরত সকল প্রকার যানবাহনের চালক ও মালিকের বৈধ কাগজ পত্র যাচাই-বাছাইয়ের জন্য ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন সিষ্টেমের উদ্বোধন করেছেন ঢাক বিভাগের ডি আই জি এ উপল¶ে ঢাকা জেলা ট্রাফিক বিভাগের উদ্যোগে সাভার বাজার বাসষ্ট্যান্ড সেখানে জনসচেতনাতার জন্য ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন সিষ্টেমের সুবিধা সমূহের উপর বক্তব্য রাখেন ও লিফলেট বিতরণ করেন ঢাকা বিভাগের ডি আই জি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন
এসময় উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার শাহ মিজান সাফিউর রহমান ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সাইদুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক কন্ট্রোল ও ডিএসবি) পুলিশ ও ট্রাফিক বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
পরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভার বাসষ্ট্যান্ডরে গাড়ির ড্রাইভার ও মালিকদের বৈধ কাগজ পত্র যাচাই বাছাই করেন পুলিশ । এসময় সঠিক কাগজ পত্র না থাকায় কয়েকজনকে জরিমানা করেন তিনি। পরে চালকরা ইউ-ক্যাশের মাধ্যমে ধার্যকৃত জরিমানার টাকা তাৎ¶ণিক পরিশোধ করে তাদের জব্দকৃত গাড়ির কাগজ-পত্র ফেরত পান।
ট্রাফিকের জরিমানা আদায়ের বিষয়ে তিনি বলেন, ডিজিটাল এ পদ্ধতির ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের হয়রানি অনেক কমে যাবে এবং তাদের দোর গোড়ায় সেবা পৌঁছে যাবে। তিনি বলেন, ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম হচ্ছে একটি আধুনিক ট্রাফিক প্রসিকিউসন পদ্ধতি। ডিজিটাল মেশিনের মাধ্যমে গাড়ির রেজিস্ট্রেশন না¤\^ার দিলেই গাড়ির মালিকানাসহ রেজিস্ট্রেশন, ফিটনেস, ট্যাক্সসংক্রান্ত সব তথ্য পাওয়া যাবে। এর আগে পুলিশের ট্রাফিক শাখায় সংযোজন উপল¶ে এসএমপি সদর দপ্তর শহরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম বিষয়ে প্রশি¶ণ দেয়া হয়, বর্তমানে ট্রাফিক প্রসিকিউশনে জরিমানা অন দ্যা স্পট ইউক্যাশ সার্ভিসের মাধ্যমে পরিশোধ করা যাচ্ছে। বর্তমানে প্রায় সকলের বিকাশ একাউন্ট রয়েছে। ট্রাফিক জরিমানা অন দ্যা স্পট বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধের জন্য বিকাশ কর্তৃপ¶কে এর আওতায় আনা হবে। ভবিষ্যতে ডেভিট/ক্রেডিট কার্ড সুইফ করে জরিমানা পরিশোধ করলে প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষের জরিমানা প্রদান সহজ হবে। প্রয়োজন হবে না কোন কাগজ আটকে রাখার। অনুষ্ঠানে ইউসিবি ব্যাংক, গ্রামীণফোন ও আইসিটি কনসালট্যান্ট এর প্রতিনিধিদের সাথে ডিসি ট্রাফিকের মধ্যে আলাদা আলাদা চুক্তি ¯^া¶রিত হয়।