গনমানুষের নেতা বরগুনা পৌর মেয়র শাহাদাত

0
676

আদর্শিক ব্যক্তি জীবন:
বরগুনা পৌরসভার মেয়র মো: শাহাদাত হোসেন। বাবা ফজলুল হক হাওলাদার ও মা মোসা: মজিবুন্নেছার ঘর আলোকিত করে ১৯৬২ সালের ২৫ মে জন্ম গ্রহণ করেন বরগুনা জেলার পাথরঘাটায়। তিনি ছাড়াও তার আরও দুই ভাই ও তিন বোন রয়েছেন। সবাই উচ্চ শিক্ষিত এবং প্রতিষ্ঠিত। মেয়র মো: শাহাদাত হোসেন ২০০৮-০৯ ইং অর্থ বছরে এবং তার সহধর্মিণী মোসা: হেনেরা বেগম ২০০৯ থেকে ২০১১ ইং অর্থ বছরে জেলার সর্বোচ্চ করদাতা হিসেবে সম্মান অর্জন করেন। ব্যক্তি জীবনে তিনি দুই সন্তানের জনক। বড় ছেলে মো: নাসির আল মামুন এবং একমাত্র মেয়ে মহসীনা মিতুল। একজন নারী হয়েও বাবা-মায়ের মতোই ২০১৬ সালে জেলার নারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ করদাতা হিসেবে নাম লেখান মহসীনা। ২০১৭ সালে জেলার একমাত্র কর বাহাদুর পরিবার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে পরিবারটি। দেশ গঠনে যেমন গর্বিতভাবে অংশ নিচ্ছেন মেয়র শাহাদাত ও তার পরিবার, ঠিক একইভাবে স্বাধীনতা যুদ্ধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে তার পরিবারের স্বজনরা।

রাজনৈতিক জীবনের সূচনা:
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে মেয়র মো: শাহাদাত হোসেনের রাজনৈতিক জীবনের সূচনা। ছাত্রজীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত তিনি। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে মাত্র ১২ বছর বয়সেই লেমুয়া আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রাজনীতিতে সক্রিয় হোন তিনি। ১৯৭৯ সালে বরগুনা কলেজ ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

আদর্শিক কর্ম জীবন:
১৯৮৩ সালে মহা হিসাব নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে নিরীক্ষক পদে চাকুরি পান তিনি। চাকরির সুবাদে ঘুরেছেন দেশের বিভিন্ন জেলায়। তবে, স্বাধীনচেতা মন আর রাজনীতির টান তাকে আটকে রাখতে পারেনি চাকরির ছোট্ট গ-িতে। চাকরি ছেড়ে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন ব্যবসাকে। সেখানে তিনি রেখেছেন দক্ষতার স্বাক্ষর। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠা করেন আল মামুন এন্টার প্রাইজ লি: নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। স্ব মহিমায় সেখানে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

ত্যাগের বিনিময়ে দলের মূল্যায়ন:
আর রাজনৈতিক দক্ষতা ও বিচক্ষণতার মাধ্যমে মুজিব আদর্শের এ সৈনিক ২০০৩ সাল থেকে দুই মেয়াদে পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ অর্জন করেন। পাশাপাশি জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন। পেশায় একজন সফল ব্যবসায়ী হলেও শাহাদাতের নেশা সমাজ সেবা করা। তাই তো বঙ্গবন্ধুর আদর্শের এ সৈনিককে সেই সুযোগ সৃষ্টি করে দেয় বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ। ২০১১ সালে আওয়ামী লীগের সমর্থন নিয়ে বরগুনা পৌরসভায় প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন তিনি।

গণমানুষের আস্থা ও ভালোবাসার শক্তিতে ২০১৬ সালের নির্বাচনেও বিপুল ভোটে জয়ী হোন তিনি। মেয়র শাহাদাত বলেন, ‘২০ বছর ধরে নির্বাচন নিয়ে পরিকল্পনা করেছি। সাধারণ মানুষের হৃদয়ের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করেছি। আল্লাহর রহমতে সাধারণ মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিতে পেরেছি। দলমত নির্বিশেষে প্রতিটি জনগণ ভোটের সময় কর্মী হিসেবে কাজ করেছেন। যে কারণে টানা দুইবার মেয়র হতে পেরেছি।’

রাজনৈতিক জীবনে চলার পথে অনেক বাঁধার মুখে পড়তে হয়েছে তাকে। রাজনৈতিক রোষানলের কারণে তার ছেলে নাসির আল মামুনকে বহুবার কারাবরণ করতে হয়েছে। ২০০৪ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধী দলীয় নেত্রী থাকাকালীন বরগুনা সার্কিট হাউজে মাগরিবের নামাজ আদায়ের সময় দেয়ালে থাকা খালেদা জিয়ার ছবি নামিয়ে ফেলার অপরাধে নাসির আল মামুনকে রাষ্ট্রদোহী মামলার শিকার হয়ে জেলে যেতে হয়। তবুও বিচলিত হননি। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের পতাকা তলে থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নিজেকে আরও বেশি মজবুত করেছেন তিনি।

মডেল পৌরসভা বিনির্মাণে মেয়র শাহাদাতের অবদান:
শুধু নিজের অন্তরেই বঙ্গবন্ধুকে সীমাবদ্ধ রাখেননি মেয়র শাহাদাত। জাতির পিতাকে নতুন প্রজন্মের মাঝে চিরস্থায়ী করে রাখতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি কমপ্লেক্সের অভ্যন্তরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি নির্মাণ করেন তিনি। এছাড়া সিরাজ উদ্দিন টাউন হল চত্ত্বরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্মরণে অগ্নি ঝড়া ৭১ ভাস্কর্য নির্মাণ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার আধুনিকায়ন, কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ নির্মাণ, বরগুনাবাসীর প্রাণের দাবি বাস টার্মিনালও নির্মাণ করেন তিনি।

উন্নয়ন কর্মকান্ডের মধ্যে আরও রয়েছে ৫০০ আসন বিশিষ্ট সিরাজউদ্দিন অডিটোরিয়াম নির্মাণ, শিমুলতলা বৈশাখী মঞ্চ আধুনিকায়ন, মেয়রের প্রচেষ্টায় পঁচা নর্দমা নাথপট্টি লেক সুসজ্জিত হয়ে এখন মানুষের চিত্তবিনোদনের জায়গায় পরিণত হয়েছে। বরগুনা পৌর নাগরিকদের মাঝে সুপেয় পানি নিরবিচ্ছিন্নভাবে সরবরাহের জন্য ২ টি ওভারহেড ট্যাংকসহ ১৮ কি.মি. নতুন পানির লাইন নির্মান, পৌর মাছ বাজার নির্মাণ, শহরের মূল ফটকের ১৭ ফুট চওড়া রাস্তাকে উন্নীত করা হয়েছে ৪২ ফুট রাস্তায়, আর মাঝখানে রয়েছে দৃষ্টিনন্দিত বিভিন্ন গাছপালা।

সাধারণ জনগণের জন্য উন্নয়ন কাজ করতে গিয়ে নানাসময় বাঁধার মুখেও পড়েছেন মেয়র শাহাদাত। তবুও পিছু হটেননি তিনি। লাল চোখ রাঙ্গানোকে পেছনে ফেলে জনগণের অধিকার আদায় করেছেন তিনি। সারাদেশের সাথে বরগুনার উল্লেখযোগ্য প্রবেশপথ সিরাজউদ্দিন টাউন হলের কাছে অবৈধ দখলবাজদের উচ্ছেদ করে ডিভাইডারসহ ১০৮ ফুট চওড়া রাস্তা নির্মাণ করেন ডিজিটাল বরগুনার রুপকার মেয়র শাহাদত। জনসাধারণের জন্য এই রাস্তা নির্মাণের অপরাধে বরগুনার তৎকালীন বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুল হকের রোষানলে পড়ে মামলার শিকার হয়েছেন তিনি ও পরিষদের কাউন্সিলরসহ বেশ কয়েকজন। মেয়র শাহাদাতের অপরাধ,

বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুল হকের শশুরবাড়ির আত্মীয়দের অবৈধভাবে দখলকৃত জায়গা উন্মুক্ত করে জনস্বার্থে রাস্তা নির্মাণ করা। বিষয়টি সরকারের নজরে আসলে ক্ষমতার অপব্যবহারের অপরাধে বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুল হককে বরখাস্ত করা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সমস্যার কথা বিবেচনায় এনে মেয়র শাহাদাত ৫ একর জায়গার উপর ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নির্মাণ করেন। বরগুনা বাজারে যেন মালবাহী ট্রাক পণ্য খালাস করতে পারে সেজন্য পাথরের আরসিসি ঢালাই দিয়ে রাস্তা নির্মান করা হয়েছে। পৌর শহরের প্রশাসনিক এলাকাসহ সকল রাস্তায় যাতায়াতের সুবিধার জন্য পূর্বের চেয়ে দ্বিগুণ, আবার কোথাও তিনগুণ পর্যন্ত প্রশস্ত রাস্তা করা হয়েছে। আর শহরের পানি দ্রুত অপসারণের জন্য ছোট-বড় ড্রেনও নির্মাণ করেছেন তিনি।

অপরাধ কার্যক্রম দমাতে এবং নাগরিকদের চলাচলের সুবিধার্থে অন্ধকার রাস্তায় লাইট পোষ্টের মাধ্যমে আলোকিত করা হয়েছে। নাগরিক সেবার কথার চিন্তা করে জ্বরাজীর্ণ পৌর ভবনকে ডিজিটাল ভবনে পরিণত করা হয়েছে। পাশাপাশি বরিশাল বিভাগের মধ্যে অন্যতম পৌর অডিটরিয়ামও নির্মাণ করা হয়েছে। গণকবর, শ্বষাণঘাট, কালীবাড়ী মন্দিরেরও উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন হয়েছে মেয়র শাহাদাতের আমলে।

ইতিমধ্যে বরগুনা সার্কিট হাউজ মাঠে উন্মুক্ত জনসভার জন্য একটি বঙ্গবন্ধু মঞ্চ এবং ডিসি লেক নির্মানের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এছাড়া শিশুদের কথা চিন্তা করে একটি আধুনিক শিশু পার্ক নির্মাণের প্রস্তাবনাও পাঠিয়েছেন মেয়র শাহাদাত। প্রথম মেয়াদে মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর শুধুমাত্র সরকারি বরাদ্দের দিকে তাকিয়ে না থেকে বরগুনার পৌর পিতা শাহাদাত ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের শ্বষাণ ঘাটের জমির সমস্যা সমাধান করেন।

আর দ্বিতীয় মেয়াদে মেয়র হয়ে ব্যক্তি তহবিল থেকে ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে গণকবরের জ্বরাজীর্ণ মসজিদ সুসজ্জিত করেন তিনি।
শুধু উন্নয়ন কাজেই সীমাবদ্ধ থাকেন নি মেয়র শাহাদাত। সামাজিক কর্মকান্ড ও শিক্ষাক্ষেত্রেও রয়েছে তার গর্বিত সফলতা। তিনি একাধারে বরগুনা স্যোশাল এডভান্সমেন্ট কমিউনিটি অর্গানাইজেশনের সভাপতি, বরগুনা ডি.কে.পি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি, বরগুনা আদর্শ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সভাপতি, বরগুনা প্রি-ক্যাডেট মডেল স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। এছাড়া সদরঘাট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সহ-সভাপতি, গণকবর জামে মসজিদের সভাপতি, রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের সদস্য, পুলিশ লাইন কিন্ডার গার্ডেন এন্ড হাই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি বরগুনা শাখার আজীবন সদস্য, বরগুনা রোগী কল্যাণ সমিতির আজীবন সদস্যসহ বিভিন্ন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

মহামারী করোনা পরিস্থিতে যখন থমকে গেছে গোটা বিশ্ব তখনও জীবনের মায়া ত্যাগ করে গণ মানুষের জন্য নিরলসভাবে কাজ করছেন মেয়র শাহাদাত। লকডাউনের শুরু থেকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যক্তিগত তহবিল থেকে প্রায় ৭৯০০ অসহায় পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন তিনি। মহামারীর শুরু থেকে প্রতিদিনই প্রায় ৩০ হাজার টাকা করে নগদ অর্থ বিতরণসহ পবিত্র রমজান মাসে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা বিতরণ করেন তিনি। আর পৌরসভার নিজস্ব কল্যাণ তহবিল থেকে অসহায়, দু:স্থ ও প্রতিবন্ধী নাগরিকদের আরও ১০ লক্ষ টাকা অনুদান দেন পৌর পিতা শাহাদাত। করোনার মধ্যে মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের সময় ৮৫০০ পিচ শাড়ি এবং ২৫০০ পিচ লুঙ্গি অসহায়দের মাঝে বিতরণ করেন।

আর পবিত্র ঈদুল আযহার সময় ২২০০ অসহায় পরিবারের ঘরে নিজ উদ্যোগে কোরবানীর মাংস পৌঁছে দেন। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া খাদ্য সহায়তাও সুষ্ঠুভাবে অসহায়দের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছেন তিনি। করোনার সময় যখন সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত, তখনও এই মানবিক মেয়র নিজের জীবনকে বাজি রেখে করোনা আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। করোনায় মৃত্যুবরণকারীদের জানাজাসহ দাফন নিশ্চিত করা এবং হিন্দুদের দাহ কার্য সম্পন্ন করার ব্যাপারে সবধরণের সহযোগিতা করেন তিনি। করোনা মহামারী থেকে শহরবাসী রক্ষা করতে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণসহ জীবণুনাশক বিভিন্ন সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন জনগণের হাতে।আর চলাচলের সড়কসহ বিভিন্ন স্থানে জীবাণুনাশক ছিটিয়ে প্রতিনিয়ত ধৌত করা হচ্ছে। পাশাপাশি মশার হাত থেকে শহরবাসীকে রক্ষার্থে স্প্রে মেশিনের মাধ্যমে ঔষধ ছিটানোসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যহত রয়েছে।

শুধু করোনাভাইরাস এর প্রভাব উপলক্ষ্যে নয় বরং প্রতিটি ঈদ-কুরবানি, পূজা-পার্বণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়ও বরগুনার নিম্নআয়ের পরিবারগুলোকে এভাবেই ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখেন মানবিক এই পৌর মেয়র। মেয়র হিসেবে শাহাদাত হোসেন কতটা সফল জানতে চাই তার কাছে। তিনি বলেন, কোন মানুষ আমার কাছ থেকে কষ্ট পেয়েছে বলে আমার জানা নেই। পৌরবাসী আমাকে বারবার ভোটের মাধ্যমে মেয়র নির্বাচিত করেছে, আমি তাদের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পৌরশহরকে ডিজিটাল রুপে সাজিয়েছি। সবার মতামতের ভিত্তিতে সমহারে উন্নয়ন পৌরসভার সব ওয়ার্ডে পৌঁছে দিয়েছি।

শহরের উন্নয়ন নিয়ে আমার আরও অনেক বেশি পরিকল্পনা রয়েছে। অসমাপ্ত কাজগুলো আমি সমাপ্ত করতে চাই পৌরবাসীর দোয়া ও ভালোবাসা নিয়ে। তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিকভাবে আমি বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। আমি আওয়ামী লীগে আছি, আওয়ামী লীগেই থাকতে চাই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাজনীতি করতে চাই। আমি জানি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা বরগুনা পৌর শহরের উন্নয়ন কর্মকান্ড পর্যালোচনা করে এবং আমার প্রতি আপামর সাধারণ জনগণের যে ভালোবাসা সৃষ্টি হয়েছে তার মূল্যায়ন করবেন।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

10 + twelve =