মো: জাকিরুল ইসলাম: এস আই মো: আমিনুল ইসলাম ২০০৬ সালে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করার পর নিজের যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে দীর্ঘদিন যাবত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। নিজের শ্রম, মেধা ও বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে গুটি গুটি পায়ে পদোন্নতি লাভ করে গত ১৬-০৬-২০২০ ইং তারিখে ঢাকা জেলার বিমানবন্দর রেলওয়ে ষ্টেশনের পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ হিসেবে যোগদান করেছেন। প্রতিবেদক অনুসন্ধানী প্রক্রিয়া চালিয়ে জনগনের ভাষ্য থেকে জানতে পারা যায় যে, এস আই মো: আমিনুল ইসলাম বিমানবন্দর রেলওয়ে ফাঁড়িতে যোগদানের পর থেকে সৎ ও বস্তুনিষ্ঠা নিজ কর্ম দ্বারা বিমানবন্দর রেলওয়ে ফাঁড়ি এলাকায় প্রতিটি মানুষের অন্তরে একজন ভালো মানুষ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছেন।
মানুষ তো বয়সে বাঁচে না, কিন্তু তার কর্মে বাঁচে, ইহাই তার বাস্তবতা। বর্তমান বিশ্ব মহামারী করোনা ভাইরাস চলাকালীন সময় এস আই মো: আমিনুল ইসলাম তার ব্যাক্তিগত উদ্যোগে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে খাদ্য ও নিত্য প্রেয়াজনীয় দ্রব্য সামগ্রী দিয়ে অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে আসছেন। এছাড়াও প্রতিবন্দী, পথশিশু ও সুবিধাবঞ্চিত সাধারন মানুষের কল্যাণের জন্যও কাজ করে যাচ্ছেন। অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতি প্রতিরোধ ও মাদক, পকেটমার, ছিনতাইকারী, ট্রেনে পাথর মারা, ট্রেনের ছাদে উঠা নিয়ন্ত্রনের জন্য যে ঘোষণা দিয়েছেন, সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের পক্ষে কঠোর দায়িত্ব পালন করে আসছেন এস আই মো: আমিনুল ইসলাম।
সরজমিনে এস আই আমিনুল ইসলাম বলেন যে, “আমি ঢাকা বিমান বন্দর রেলওয়ে ফাঁড়ি ইনচার্জ এ যোগদানের পর থেকেই প্রতিনিয়ত রেলওয়ে ষ্টেশনের প্লাটফর্মের ভিতরে ও বাহিরে এবং দিনে ও রাতে চুরি, ছিনতাই, মাদক ও শিশুপাচারকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে আসছি এছাড়াও নিয়মিত অভিযানের ফলে প্লাটফর্ম এলাকায় হকারমুক্ত রাখা হয়েছে এবং চলমান এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
বঙ্গবন্ধু হোমিওপ্যাথি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে অপরাধ বিচিত্রায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
গত ৯ নভেম্বর ২০২০ অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকায় প্রকাশিত (ঢাবি) হোমিও ইউনিটের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার ও বঙ্গবন্ধু হোমিওপ্যাথি বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি ডা. শাখাওয়াত ইসলাম ভূঁইয়া এই দুজনেই হোমিওপ্যাথিক প্রতিষ্ঠানের নামে শিক্ষা, চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিচালনা বোর্ড, জমি ক্রয়, শিক্ষাথী ভর্তিসহ বিভিন্ন অজুহাতে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেন শিরোনামে সংবাদের প্রতিবাদ জানান প্রধান উদ্যোক্তা ডা: সাখাওয়াত ইসলাম ভূঁইয়া। তিনি বলেন, “আমি ইউনিভার্সিটির নামে প্রতারণা করছি এবং শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছি তা ভিত্তিহীন।
যাত্রাবাড়িতে ২ রুম নিয়ে ইউনিভার্সিটির নামে প্রতারণা করছি, সত্য হলো ৮২/৮ উত্তর যাত্রাবাড়িতে ৩৯ রুমের একটি তিন তলা ভবন ভাড়া নেওয়া হয়েছে। ২৫/২ জয়কালী মন্দির ওয়ারীতে সেন্ট্রাল হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসীতে মদ বিক্রি করি এবং আমি নাকি মানব পাচারের সাথে জড়িৎ এ ধরনের অভিযোগ অসত্য ও মিথ্যা”। তিনি আরো জানান তিনি এসএসসি, এইচ এস সি (বিজ্ঞান) পাস করে ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারী কোর্স সম্পূর্ন করেছেন। তিনি (ঢাবি) রেজিষ্টার গ্যাজুয়েট ও এলামনাই এসোসিয়েশনের লাইফ মেম্বার। উক্ত ইউনিভার্সিটি