হাবিব সরকার স্বাধীন
চলো যাই যুদ্ধে মাদকের বিরুদ্ধে স্লোগানে নয় শুধু এলাকার স্থানীয় নেতৃবৃন্দের সাথে নিয়ে বিভিন্ন সময় মাদক বিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলেছেন এলেম খান। আব্দুল ওয়াছেক খান এর সন্তান এলেম খান। এলাকাভিত্তিক সকলের সাথে সুন্দর আচরণ ও ভালো মানুষ ছিলো ওয়াছেক খান। সাধারণ মানুষ সঠিক বিচারের আশায় গ্রাম্য সালিশের যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে মেম্বার পদপ্রার্থী এলেম খান বাবাকে খুঁজে নিত। ন্যায় বিচারের আশায় সকল মানুষ এলেম খানের বাবা কে খুব ভালোবাসতেন।সাধারণ মানুষ যেকোন সমস্যার সমাধান করতে তার বাবার কাছে যেত। অনুসন্ধানে জানা যায় অএ এলাকার নিঃস্বার্থ একজন সমাজ সেবক ছিলেন তিনি। বাবার আদর্শকে বুকে নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে এবার মাঠ পর্যায়ের নেমেছেন এলেম খান। বাবার চেষ্টা করল এতদিন করে আসলো জনপ্রতিনিধি হয়ে সকলের মুখে হাসি ফোটাতে চান সামর্থ্য অনুযায়ী কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। এ বিষয়ে মুঠোফোনে এলেম খান প্রতিবেদকে বলেন আমার কোন পিছু টান নেই। জন কল্যানে জনসেবায় নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করতে চায়।আসন্ন রূপসদী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ডে মেম্বার প্রার্থী হিসাবে ব্যাপক সুনামের সাথে সাধারণ মানুষের মুখে শুধু একটি নাম এলেম খান। ইতিপূর্বে সর্বস্তরের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে এলেম খানের সুনাম রয়েছে।। নেতৃত্বের লড়াইয়ে ও ভোটের মাঠে প্রতিদ্বিতাপূর্ন নির্বাচনে সকলের সমর্থনে অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে আছেন। এলেম খান মেম্বার বলেন আমি যদি নির্বাচিত হলে নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করে যাব। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের অন্তরের অন্তরে জায়গা করে নিতে হবে, তাদের সুখে দু:খে পাশে থাকতে হবে, বিপদে আপদে এগিয়ে যেতে হবে, তবেই জনগনের সত্যিকারের বন্ধু হওয়া যাবে।, প্রায় ৩/৪ বছর ধরে এ জন কল্যানমূলক কাজই করে যাচ্ছেন যেখানে ভোটারদের পাচ্ছেন সেখানেই মানবতার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন। বিগত রূপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয়ের টা ৩/৪ নির্বাচনে সকলের নির্ঙ্কুশ ভোটের ব্যবধানে ১ নম্বর প্রার্থী হিসাবে সকলের আস্থা অর্জন করে শতভাগ পাশ করেছিলেন এই নেতা এলেম খান মেম্বার। ব্যক্তি জীবনেও একজন প্রতিবাদমুখর ব্যক্তিত্ববান মানুষ হিসাবে সকলের কাছে সমান ভাবে সমাদৃত। কর্মজীবনে একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন পরে সামাজিক কাজ করতে গিয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে’ ওঠেন ও নেতা হিসাবে পুরো উপজেলাতে সকলের আস্থা অর্জন করেন । সবাই এক নামে এলেম খান মেম্বার হিসাবে চিনে,