মোফাচ্ছের হোসেন বাবুল: নীলফামারী জেলাধীন কিশোরগঞ্জ উপজেলা ৪নং বাহাগিলী ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ডের বসুনিয়া পাড়া গ্রামের কুক্ষাত রাজাকার আব্দুল মান্নান ও তার পিতা রাজাকার আবেদ হাজী এর যোগ সাজশে এলাকায় খান সেনা নিয়ে এসে শুরু করে লোম হর্শক গনহত্যা,গনধর্ষন,অগ্নিসংযোগ ও লুৎতারাজ। সেই কালো রাত বৃহস্পতিবার ভোর আনুমান ৪টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত খান সেনার গুলিতে আব্দুল মান্নান ও তার পিতা রাজাকার আবেদ হাজীর সহযোগিতায় বসুনিয়াপাড়ার হারিয়ে যায় ৮টি তাজা প্রাণ এবং আরও একজনকে ধর্ষন করিয়া হত্যা করে বলে প্রত্যক্ষ দর্শীর অভিযোগে জানা যায়।
এরপর শুরু হয় মুক্তিযোদ্ধাদের ধরিয়ে দেওয়া,চুরি,ডাকাতি,সম্পত্তি দখলসহ এলাকার জনগনদের হুমকি প্রদর্শনসহ বিভিন্নভাবে স্বাধীনতা ও মানবতা বিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় এবং রাজাকার আবেদ হাজীর মৃত্যুর পরও রাজাকার আব্দুল মান্নান এর বর্বরতা কমে নাই বলে এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়। বসুনিয়াপাড়া গ্রামের জনাব মোবারক আলী (সাবেক ইউ,পি সদস্য) পিতা মৃত ইছিম উদ্দিন তার বড় ভাইকে সেই কালো রাত্রীতে খান সেনার দ্বারা হত্যা করার বিচার চাহিয়া জেলা প্রশাসক নীলফামারী,
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কিশোরগঞ্জ, জেলা পুলিশ সুপার নীলফামারী, ডি,আই,জি রংপুর, পুলিশ মহাপদির্শক, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী মহদয় বরাবরে লিখিত আবেদন করিলে স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে শুরু হয়েছে রাজাকার আব্দুল মান্নান এর কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে পুলিশ তদন্ত ও সাক্ষী গ্রহন।
জনাব মোবারক আলী অপরাধ বিচিত্রাকে জানান এই রাজাকার আব্দুল মান্নান এর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহন শেষ হলে সর্বচ্চ শাস্তির বিধান করিয়া জাতিকে গ্লানিমুক্ত করার জনগনের প্রত্যাশা। চোখ রাখুন